আমাদের গ্রামে এক ফকির বুজুর্গি আছে(খুবি শয়তান)মুসলিম হয়েও হিন্দুর মূর্তি পূজা করে। তিনি খুবি মারাত্মক,খারাপ ও কুফুরি কাজ জানে।কুফুরি কাজ করে মানুষকে মেরেও ফেলতে পারে। একজন মানুষকে বশ পর্যন্ত করে নিতে পারে।ভাল কাজ তেমন জানেনা।কিন্তু অনেক মানুষকে ধোকা দিয়ে ১৫/২০/৩০.... হাজার টাকার মত নেয়।(এই বলে যে,তোমাদের বাড়িতে ভুত আছে/কালি আছে/জ্বিন অাছে/বাড়ি বন্ধ করা লাগবে/কালির আচর লাগছে ইত্যাদি।...........আমরাও এই ধোকার সন্মুখিন হয়ে ২০ হাজার টাকার মত লস খেয়েছি। তার কাছ থেকে হঠাৎ সরে আসি।এর পর অন্য এক ভাল ফকিরের কাছে যাই.............।এগুলো সে জানতে পেরে আমাদের পরিবারের সবারি সমস্যা তৈরি করছে।যেমন:আমার ও অামার মা"র সারা শরির আগুনের মত জ্বলে।বড় ভাই এর জ্বর ভাল হচ্ছেনা(খুবি জ্বর)।বাবাও অসুস্থ হয়ে যাচ্ছে।..........আমরা সবাই শুধু বিপদের সন্মুখিন হচ্ছি।কালকে তার কাছে গিয়ে ভালভাবে বললাম যে,দেখ-আমাদের সবারি এমন হচ্ছে কেন?আপনি যদি কিছু করে থাকেন তাহলে দয়া করে ভাল করে দেন!............. এতে সে (ফকির)বলে তোদের আরো বিপদ আছে!এখুনি কি হইছে! ............................... .............. .........আমার প্রশ্ন হচ্ছে: বার্ন মারা,যাদু করা,বস করা,কুফুরি করে কারো ক্ষতি করা....এগুলো থেকে মুক্তির/বাচার উপায় কি?১০০% কার্যকরি সমাধান চাই!বুঝে উত্তর দেবেন।।।
শেয়ার করুন বন্ধুর সাথে
AsifRana

Call

প্রথমত আপনারা একটি ডাক্তার দেখান। তারপর আপনি একজন বড় কোন আলেমের পরামর্শ নিন এবং আল্লাহ এর কাছে সাহায্য প্রার্থনা করুন।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
Call

আপনি কোনো বড় কবিরাজের কাছে গিয়ে আপনার এই সমস্যার কথাগুলো জানান।তিনি নিশ্চিত ভালো করতে পারবেন।একটা কথা মাথায় রাখবেন বাপেরও বাপ আছে।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
Call

রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম থেকে বর্ণিতঃ- তিনি বলেন, যাদুকরের শাস্তি হচ্ছে তরবারির আঘাতে তার গর্দান ফেলে দেয়া। যখন হাফসা (রাঃ) জানতে পারলেন যে, তাঁর এক বাঁদি যাদু করে তখন তাকে হত্যা করা হয়।  যাদু নষ্ট করার ক্ষেত্রে ঝাড়ফুঁকের বড় ধরনের প্রভাব রয়েছে। এর পদ্ধতি হচ্ছে- যাদুতে আক্রান্ত রোগীর উপর অথবা কোন একটি পাত্রে আয়াতুল কুরসি অথবা সূরা আরাফ, সূরা ইউনুস, সূরা ত্বহা এর যাদু বিষয়ক আয়াতগুলো পড়বে। এগুলোর সাথে সূরা কাফিরুন, সূরা ইখলাস, সূরা ফালাক ও সূরা নাস পড়বে এবং রোগীর জন্য দোয়া করবে। বিশেষতঃ যে দুআটি নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম থেকে সাব্যস্ত হয়েছে, “আল্লাহুম্মা, রাব্বান নাস! আযহিবিল বা’স। ওয়াশফি, আনতাশ শাফি। লা শিফাআ ইল্লা শিফাউক। শিফাআন লায়ুগাদিরু সাকামা।” “বিসমিল্লাহি আরক্বিক মিন কুল্লি শাইয়িন য়ুযিক। ওয়া মিন শাররি কুল্লি নাফসিন আও আইনিন হাসিদিন; আল্লাহু ইয়াশফিক। বিসমিল্লাহি আরক্বিক।” অর্থ- আল্লাহর নামে আমি আপনাকেঝাড় ফুঁক করছি। সকল কষ্টদায়ক বিষয় থেকে। প্রত্যেক আত্মা ও ঈর্ষাপরায়ণ চক্ষুর অনিষ্ট থেকে। আল্লাহ আপনাকে আরোগ্য করুন। আল্লাহর নামে আমি আপনাকে ঝাড়ফুঁক করছি। এই দোয়াটি তিনবার পড়ে ফুঁ দিবেন। সূরা ইখলাস, সূরা ফালাক ও সূরা নাস তিনবার পড়ে ফুঁ দিবেন। পূর্বোক্ত আয়াত ও দোয়াগুলো যদি সরাসরি যাদুতে আক্রান্ত ব্যক্তির উপরে পড়ে তার মাথা ও বুকে ফুঁক দেয় তাহলে আল্লাহর ইচ্ছায় নিরাময় হবে।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ