আরো বলা হয়েছে তিনি স্কুলে মেয়েদের  সমানে পাট দান করান, এ  জন্য তার পিছে নামাাজ পড়া যাবে  না, তবে ইমাম সাহেবের সুুুুন্নাত মা,স,হা,লা,র অভাব নাই। তিনি ইসলামর সবকিছু মেনে চলেন। যারা কথা গুলো বলছে  যে নামাজ পড়া যাবে না তাদের কি বলে বুুঝাবো। 
শেয়ার করুন বন্ধুর সাথে
Call

কোন আলেম যদি স্কুলের শিক্ষক হন, মসজিদেরও ইমাম হোন, তাহলে তাঁর পেছনে নামাজ পড়তে সমস্যা নেই। তবে যদি তাঁর থেকেও কোন যোগ্যতম আলেম থাকেন, পরহেজগারীতার দিক থেকে এবং সুন্নত অনুসরণের দিক থেকেও সেই ইমামের চেয়ে অধিক ভাল হোন তবে স্কুল শিক্ষকের পেছনে নামাজ পড়া মাকরূহ হবে। আর যদি স্কুল শিক্ষক ইমামের কুরআন পড়া বিশুদ্ধ না হয় এবং অন্য বিশুদ্ধ কুরআন পাঠকারী উপস্থিত থাকে তাহলে বিশুদ্ধ কুরআন পাঠকারীর পেছনেই নামাজ পড়তে হবে, অন্যথায় নামাজ হবে না। ধন্যবাদ।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
Call

তিনি যদি ইসলামি শরিয়াহ মোতাবেক নবিজির সুন্নত অনুযায়ী চলে তাহলে তাহার পিছনে নামাজ আদায় করতে পারবেন।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
ShahRiaz

Call

স্কুলের শিক্ষক হোক আর যাই হোক, তিনি যদি ইমাম হওয়ার যোগ্যতা রাখেন তাহলে তার পেছনে নামাজ পড়া যাবে।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ

ইমাম যেমনই হোক না তবুও তার পিছে নামাজ পড়তে পারবেন। কারন আপনার নামাজের সওয়াব আপনি পাবেন। ইমাম এখানো কোনো ভুল করলে সেটার জবাব সে দিবে। তবে আপনি তাকে নবী (স) এর কথা মতো দ্বীনের দাওয়াত দিতে পারবেন।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ

হ্যা, পড়াতে পারবে। যদি সে আল্লাহ ভীরু,আলেম দ্বীন এবং নামাযের যাবতীয় মাসয়ালা সম্পর্কে অবগত রাখে। মহানবী (সাঃ) স্বীয় জীবনের অন্তিম মুহূর্তে অনেক হাফেযে কুরআন ও কারী উপস্থিত থাকা সত্ত্বেও হযরত আবু বকর (রাঃ) কে ইমামতি করতে বলেছিলেন। কিন্তু হযরত আবু বকর (রাঃ) তাদের মধ্যে সবচেয়ে বড় আলেম ছিলেন। অতএব এ হাদীস দ্বারা সুস্পষ্টভাবে প্রতীয়মান হয়,ইমামতির জন্য কারীর চেয়ে বিদ্বান ব্যক্তি অগ্রগণ্য।(বোখারী)।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
Call

হ্যা অবশ্যয় পড়তে পারবেন!যদি সে একজন আল্লাহ ভিরূ হয়, হক্কানি আলেম হয়!

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ

ইসলামী শরীয়তে পর্দাবিধান রক্ষা করা আবশ্যক। ফুকাহায়ে কেরামের বক্তব্য মতে পর্দাবিধান লঙ্ঘন করা কবিরা গুনাহ। অন্যদিকে ফিকহের গ্রন্থগুলোতে বলা হয়েছে, ইমাম সাহেব বাহ্যিক কবিরা গুনাহে লিপ্ত হলে তিনি ফিসকে দোষে দুষ্ট বলে গণ্য হন। এমন ইমামের পেছনে নামাজ আদায় করা মাকরুহ। তবে নামাজ আদায় হয়ে যাবে। সুতরাং প্রশ্নোক্ত ইমাম সাহেব যদি প্রাপ্ত বয়স্কা মেয়েদের পাঠদান করেন তাহলে তার মাধ্যমে পর্দাবিধান লঙ্ঘিত হচ্ছে। আর নিয়মতান্ত্রিক এ পর্দাবিধান লঙ্ঘনের কারণে তার পেছনে নামাজ আদায় করা মাকরুহ। তবে মাকরুহ হলেও নামাজ আদায় হয়ে যাবে। এবং মাকরুহ হওয়ার কারণে জামাত পরিত্যাগ করে একাকী নামাজ আদায় করা যাবে না। ঐ ইমামের পেছনে নামাজ আদায় করতে হবে। তবে ইমামের জন্য কর্তব্য হলো, ইমামতির পাশাপাশি এমন খেদমত গ্রহণ করা যাতে তার ইমামতি ক্ষতিগ্রস্থ না হয়।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ