পিরিয়ড না হলে করণীয় কি?

যদি এ মাসে মিলন না করে থাকেন তাহলে চিন্তার কিছু নেই ৷ মাঝে মাঝে মেয়েদের মাসিক স্রাব পিছিয়ে যেতে পারে ৷ রক্তহীনতা, টেনশন, শারীরিক দূর্বলতা, রাত্রিজাগরণ, ঠান্ডা লাগা ইত্যাদি কারনে...

অধিক দুশ্চিন্তা,আয়রনের অভাব,ভিটামিনের অভাব,হরমোনের প্রভাব,বিভিন্ন পিল ও ঔষধ সেবনের কারনে মাসিক কিছুদিন আগে বা পরে হতে পারে।এতে চিন্তার কিছু নেই।নিশ্চিন্ত থাকুন।

প্রেগনেন্ট হওয়ার কোন সম্ভাবনা নেই। পিরিয়াড হয়ে গেলে আর ঝুকি থাকে না।

আপনারা স্টিপ দিয়ে চেক করে দেখুন প্রেগন্যান্ট কিনা। তার পর প্রয়োজনীয় ব্যাবস্থা নিন।

পিলের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া এর ফলে বিলম্ব হচ্ছে। এটা নিয়ে চিন্তার কোন কারন নেই অল্প কয়েক দিনের মধ্যে হয়ে যাবে। ৪৫ দিনের বেশি হলে চিকিৎসক এর পরামর্শ নিবেন।

গর্ভবতী অবস্থায় পিরিয়ড হবে না|অন্য কোন কারণে হয়তো ব্লাডিং হয়েছে|এজন্য "গাইনী বিশেষজ্ঞ" ডাক্তারের নিকট ট্রিটমেন্ট গ্রহণ করেন|

অপেক্ষা করুন কিছু দিন। পিরিয়ড এর তারিখ পরিবর্তন হতে পারে। তবে যদি ৩০ দিন এর বেশি হয়ে যায়, তাহলে প্রেগনেন্সি টেস্ট করে দেখুন।

যেহেতু টেষ্ট করে নেগেটিভ রেজাল্ট পেয়েছেন তাই আপনার স্ত্রীর অন্য কোন হরমোন জনিত কারনে অনিয়মিত মাসিক হচ্ছে। তবে আসলে সে গর্ভবতী কিনা তা জানতে আল্ট্রাসনোগ্রাফি করান এতে নির্ভূল তথ্য পাবেন।...

মিলনের পর ১ম পিরিয়ড হওয়ার কারনে প্রেগন্যান্ট এর সম্ভাবনা আর থাকলোনা। দ্বিতীয় পিরিয়ড অন্যকোন কারনে বিলম্ব হচ্ছে।         

:আপনি একই সময়ের মধ্যে একের অধিক ইমার্জেন্সি পিল খেয়েছেন। তাই পিলের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া গুলো অধিক হারে প্রভাব ফেলছে।  সেজন্য মাসিকে বেশি রক্তক্ষরণ হচ্ছে।  অপেক্ষা করুন রক্তক্ষরণ বন্ধ হবে। যেহেতু মাসিক ৭...