গাইনেকোমাস্টিয়া সাধরণত শারীরিকভাবে ক্ষতিকর নয়, তবে কিছু ক্ষেত্রে এটা জটিল অসুখ নির্দেশ করে। স্তনের যেসব বৃদ্ধি সাধারণত হরমোনজনিত উদ্দীপনা থেকে হয়, সেগুলো সচরাচর ব্যথা হয় কিংবা চাপ দিলে ব্যথা করে। এ রোগ রোগীকে সামাজিক ও মানসিকভাবে বিপর্যন্ত করে তোলে। স্থূলতার কারণে গাইনেকোমাস্টিয়া হলে ওজন কমালে এ অবস্থার পরিবর্তন হতে পারে, তবে ওজন কমালেই স্তন গ্রন্থির টিস্যু কমবে না। রোগীর আশাও পূর্ণ হবে না। অতিরিক্ত ওজন কমালে বুকের কাছে টিস্যু ঝুলে যেতে পারে। এছাড়া গাইনোকোমাস্টিয়া হলে কখনো কখনো পুরুষের স্তন থেকেও দুধ নিঃস্বরণ ঘটাতে পারে!!
আমার মনে হয়না এই সমস্যার জন্য মেডিসিন নেওয়াটা খুব বেশি আবশ্যক। আমার নিজেরও এই সমস্যাটা হয়েছিল। যদিও ডাক্তারের কথায় প্রথমে আমি মেডিসিন নিয়েছিলাম। কিন্তু কাজ হয়নি। ডাক্তার বলেছিল এটা তেমন কোনো সমস্যা না। এমনিতেই ঠিক হয়ে যাবে, বলে কিছু ব্যাথা নাশক দিয়েছিল। ব্যাথা নাশক খেয়ে ব্যাথা কমলেও পরে আবার ব্যাথা করত। তারপর ব্যথা নাশক সম্পূর্ন খাওয়া ছেড়ে দিলে, ২মাস মত পর এমনিতেই ভাল হয়ে গেছে। আপনি স্তনে ভুলেও হাত ছোঁয়াবেন না। হাত ছোঁয়ালে স্তন বড় এবং ব্যাথা বেড়ে যাবে। ভারি কাজ একটু কম করার চেষ্ঠা করবেন। কিছুটা অস্বস্তি লাগলেও আশাকরি কিছুদিন পর এমনিতেই ভাল হয়ে যাবে।