কেউ না বুঝে ভালবেসে বসল, তাদের সম্পর্কটা চরম পর্যায়ে পৌছাল। কিন্তু পরে বুঝতে পারল এটা ইসলামে যায়েয নেই। আবার তখন বাড়িতে জানিয়ে বা ঘটা করে বিয়ে করাও অসম্ভব। বিয়ে করতে চাইলেও কম্পক্ষে ৪-৫ বছর অপেক্ষা করতে হবে। একদিকে সম্পর্ক বাদ দেয়াও সম্ভব নয় অপরদিকে বাসায় জানানোও সম্ভব নয়। ইসলাম যেহেতু পুর্ণাংগ জীবন ব্যবস্থা, অবশ্যই এ ব্যাপারে ইসলামে সমাধান আছে। তাই এরুপ সমস্যায় ইসলাম কি সমাধান দেয়??????? বর্তমানে এরুপ সমস্যা ব্যাপক হারে দেখা মেলে। দয়া করে যতটা সম্ভব তাড়াতাড়ি উত্তরটা দিবেন।
শেয়ার করুন বন্ধুর সাথে
Call

ইসলামের ব্যাবস্থায় সমাধান তো একটা আছে সুতরা আপনাকে এ প্রশ্নের উত্তর হিসাবে বলব আপনারা দু-জনে দুইজন পুরুষ সাক্ষী রেখে গোপনে বিবাহ্ করে নিন এ ক্ষেত্রে আপনার পরিবার কে জানানোর দরকার নেই, তাহলে কোন সমসা ই হবে না, কিছু প্রতিক্রিয়া থাকলে জানান?

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
Call

আপনার রিলেশন টা যায়েজ হতে পারে,3 টি শর্তে। ১. আপনি তার সাথে কোন প্রকার শারীরিক রিলেশন করবেন না,ভাবা ও যাবেনা। ২.মেয়েকে পুরপুরি পর্দা করে দেখা করতে হবে। ৩.যত তারাতরি পারা যায় গোপনে বিয়ে করে ফেলেন।সুযোগ বুঝে পরিবার কে জানাবেন।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
HMMOBAROKBD

Call

বিয়ে পূর্ববর্তী প্রেম বলেন আর যায় বলেন,বিয়ের আগে পর -নারী পুরুষ এর সমস্ত সম্পর্ক নাজায়েজ এবং অবৈধ! এর বৈধতার একটাই উপায় বিয়ে, আপনারা খুব দ্রুত বিয়ে করে নেন,তবে অবশ্যই আপনাকে আগের গোনাহের জন্য তাওবা করতে হবে!     এখন কথা হলো, আপনি যদি  এর বৈধতা চান তবে আপনার পরিবার না মানলেও আপনাকে দুজন সাক্ষী নিয়ে বিয়ে করে নিতে হবে,ইসলাম আপনাকে যেমন মা-বাবার কথা মানার আদেশ দিয়েছেন তেমনি মা-বাবাকেও বলেছেন এ ক্ষেত্রে আপনার (ছেলে মেয়ের)পছন্দকে গুরুত্ব দিতে  ইনশাআল্লাহ! আপনারা যদি এসব আল্লাহকে ভয় করে কটেন অবশ্যই আল্লাহ পথ প্রশস্থ করে দিবেন। অথবা যতদিন আপনাদের বিয়ে করা সম্ভব নয় ততদিন যেমনিই হওক, আল্লাহর ভয়ে একে অপরের সাথে দেখা করা থেকে বিরত থাকুন, আর দোয়া করুন, পরিবারকে বুঝান, হয়ে যাবে!             

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ