Call

ইসলামের দৃষ্টিতে সন্ধ্যা রাতে মাদক দ্রব্য সেবন করলে ভোর রাতে সেহেরি খেয়ে রোজা রাখলে রোজা আদায় হবে। কিন্তু রোজা আল্লাহর দরবারে কবুল হবেনা। কেননা, ইবাদত কবুলের জন্য হালাল খাদ্য অন্যতম শর্ত।

ইবাদত কবুল হওয়ার প্রধান শর্ত খাদ্য হালাল হওয়া। হারাম ভক্ষণকারীর ইবাদত কবুল হয় না। নামাজ রোজা হজ্জ জাকাত কোনো আমলই গ্রহনযোগ্য হবে না আল্লাহর কাছে।

ইবাদত বা আমলে সালেহ বা সৎকাজ কবুল হওয়ার পূর্বশর্ত হলো হালাল রিজিক ভক্ষণ করা। আল্লাহ তায়ালা বলেন, ‘হে রাসূল! পাকপবিত্র জিনিস খাও এবং সৎকাজ করো। তোমরা যা কিছু করো না কেন, আমি তা ভালোভাবেই জানি। (সূরা: মুমিনুন, আয়াত: ৫১)।

পবিত্র রিজিক গ্রহণের পরপরই নেক আমল অবলম্বনের বিষয়টি খুবই গুরুত্ব সহকারে লক্ষণীয়। এ আয়াতের ভঙ্গিমাই আমাদের বাতলে দিচ্ছে আগে বিশুদ্ধ রিজিক, তারপরে নেক আমল। সৎকাজ করার আগে পবিত্র ও হালাল জিনিস খাওয়ার নির্দেশের মধ্যে একদিকে পরিষ্কার ইঙ্গিত রয়েছে, হারাম খেয়ে সৎকাজ করার কোনো মানে হয় না।

অর্থাৎ সৎকাজের জন্য প্রথম শর্ত হচ্ছে হালাল রিজিক খাওয়া।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ

Call

S. islam ভাই ঠিক বলেছেন।

প্রথমত নেশা-মাদকদ্রব্য মুসলামনদের জন্য হারাম। তার উপর আপনি রোজার জন্য রাতে খাবেন এটা কিরকম। বিসমিল্লাহ বলিয়া মদ্যপান করিলেই মদ হলাল হয় না।

আল্লাহ আপনাকে সহ আমাদের সকলকে সঠিক পথ প্রদর্শন করুন।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ