শেয়ার করুন বন্ধুর সাথে
Call

আমাদের অন্তকর্ণের সাথে যুক্ত গুরু মস্তিষ্কে একটি ভারসাম্য রক্ষার জন্য বিশেষ স্নায়ু দিয়া তৈরি নিয়ন্ত্রক স্থান রয়েছে। এটি কেন্দ্রীয়ভাবে দেহ থেকে আসা সকল নির্দেশ বিশ্লেষণ করে এবং তদানুযায়ী ব্যবস্থা গ্রহন করে। 

কিন্তু সকল মানুষের এই নির্দেশ একসাথে গ্রহন করার ক্ষমতা এক রকম নয়। যেমন গাড়িতে চড়লে কেউ বমি করে, কারও কিছুই হয়না। 

তেমনি মানুষ যখন অজানা অবস্থার মুখোমুখি হয় তখন লজ্জা জনক পরিস্থিতি অনুযায়ী ব্যক্তি মানসিক ভাবে নানা কল্পনা করতে থাকে যে, কি বলবে, কি উত্তর দিবো, কেমন ব্যবহার করতে হবে, তারা ভাল বলবে নাকি রাগান্বিত কিছু বলবে, ভদ্রতা বজায় থাকছে কিনা, নম্র ব্যবহার হচ্ছে কিনা ইত্যাদি বিষয়ে মনস্তাত্ত্বিক লড়াই চলতে থাকে ব্যক্তির মনে। তখন এতগুলো নানা বিষয়ের নির্দেশ মস্তিষ্ক এক সাথে গ্রহন করতে পারেনা ফলে নির্দিষ্ট নির্দেশ বা সংকেত বা সির্ধান্ত নিতে না পেরে মস্তিষ্ক  প্রতিটি সংকেত বা কল্পনার জন্য অযাচিত সিগনাল প্রেরণ করে দেহে। 

তখন আমাদের নার্ভ সিস্টেম সেই অযাচিত নির্দেশ কর্মে পরিণত করতে পারেনা ফলে দেহ কম্পন, হার্টবিট বৃদ্ধি, কথার জড়তা ইত্যাদির মাধ্যমে সংকেত প্রশমিত করে দেয়।

এ কারনে শরীর কম্পন অনুভূত হয়।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ