সর্বপ্রথম আপনি আপনার কাজের জন্য অনুতপ্ত হন। আল্লাহর কাছে ক্ষমা চান, আপনার কাজের জন্যেই আজ আপনি গোজবে পতিত হয়েছেন।
আল্লাহ তায়ালা পবিত্র কুরআনে ইরশাদ করেছেন
তোমাদের (উপরে) যে বিপদ-আপদ ঘটে তা (তোমাদের দুই হাতের কামাই) তোমাদের হাত যা অর্জন করেছে তার কারণেই। সূরা আশ-শুরা ৩০
তাই আপনি সর্বপ্রথম আল্লাহর কাছে ক্ষমা চান ইখলাসের সাথে। আপনি প্রতিদিন পাচঁ ওয়াক্ত নামাজ জামাআতের সাথে পড়ুন। প্রতিদিন সূরা ফাতিহা পাঠ করে তারপর পানিতে ফুঁ দিয়ে উক্ত পানি পান করুন।
এইভাবে ৪১ দিন আমল করুন।
আশাকরি আল্লাহ তায়ালা হয়ত আপনাকে সিফা দান করতে পারে। সকল প্রকার খারাপ কাজ ত্যাগ করুন। কোনো ধরনের খারাপ কিছু নিয়ে ভাববেন না। আল্লাহকে ভয় করুন। আখেরাতের দিনের ভয় করুন।
আপনি কোনো প্রকার নেশা করবেন না, রাত জাগবেন না, বীর্যপাত করবেন না। প্রতিরাতে মিনিমাম ৭-৮ ঘন্টা ঘুমাবেন। প্রতিদিন সকালে ঘুম থেকে উঠে নামাজের পড়ে ব্যায়াম করবেন। অতিরিক্ত টেনশন পরিহার করুন
আপনার চলাফিরা বা দৈনন্দিন চলাফিরা পরিবর্তন করে ফেলার চেষ্টা করুন। নিজের কাজ, ক্যারিয়ার, পরিবারের প্রতি বিশেষ গুরুত্বদিন। ব্যস্ত থাকলে মানুষের মাথায় খারাপ চিন্তা আসে না।
আর আপনি প্রতিদিন প্রচুর পরিমানে পানি পান করুন। প্রতিদিন দুধ, ডিম, কলা, চিনা বাদাম, কাট বাদাম, আদা, দারচিনি, লবঙ্গ, মেথি, রসুন, মধু ইত্যাদি খেতে চেষ্টা করুন।
কালোজিরা খাবেন নিয়মিত। নাবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন “তোমরা এই কালোজিরা ব্যবহার করবে। কেননা, এতে মৃত্যু ছাড়া সব রোগের প্রতিষেধক রয়েছে।” (সূনান তিরমিযী, হাদিস নম্বরঃ 2048)
আর বিশেষ কথা হামদর্দ এর ঔষধ প্রাকৃতিক উপাদান দিয়ে তৈরি ইউনানি ঔষধ এই ধরনের ঔষধে কোনো পার্শপ্রতিক্রিয়া নেই। আপনি হামদর্দ ডাক্তারের পরামর্শ মতে ঔষধ সেবন করতে পারে নিশ্চিন্তে। আশাকরি নিয়ম মেনে চলাফিরা করতে পারলে আল্লাহ তায়ালা আপনাকে সুস্থতা দান করবেন।