শেয়ার করুন বন্ধুর সাথে
Call

যেসব খাবার রক্ত বাড়াতে সাহায্য করে তা নিচে দেয়া  হল

দুধ : কম বেশি সবাই যানেন দুধ একটি আদর্শ খাবার।দুধে আছে প্রচুর ভিটামিন ও প্রোটিন।আয়রণের পরিমাণ না থাকলেও অধিকাংশ ভিটামনের বি দুধে উপস্থিত আছে। তাছাড়া দুধে আরো আছে পটাশিয়াম ও ক্যালসিয়াম।


শাক সবজি : সবজির ভিতর কচু শাক, কচুর লতি, কচু, পালং শাক, বিট, লেটুস, ব্রকোলি, ধনিয়া পাতা এবং পুদিনা পাতা ইত্যাদি খেলে শরীরের রক্তসল্পতা দূর হয়।কারণ উপরোক্ত শাক সবজিগুলোতে প্রচুর পরিমাণে আয়রণ, ভিটামিন বি-১২ , ফলিক এসিড ছাড়াও আরো অনেক উপাদান উপস্থিত।


কলিজা : যারা রক্ত সল্পতায় ভুগছেন তারা বেশি করে কলিজা খান।অনেকে আছেন কলিজা পছন্দ করেন আবার অনেকে করেন না, তবে মনে রাখবেন কলিজা রক্তসল্পতা দূরীকরনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।


মধু : রক্তসল্পতা দূরীকরণে আর একটি খাবার হলো মধূ। মধুতে রয়েছে আয়রন, কপার ও ম্যাঙ্গানিজ।যেগুলো শরীরের হিমোগ্লোবিন প্রস্তুত করে।


ফল : আয়রণ সমৃদ্ধ ফল যেমন আপেল, টমেটো ইত্যাদি খেলে রক্তসমল্পতা দূর হয়।যারা ফল খেতে পছন্দ করেন না, তার প্রয়োজনে আপলে ,টমেটোর জুস করে খেতে পারেন।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ

নিচের খাবারে গুলোতে রক্ত বৃদ্ধি পায়, ,,, দুধঃ প্রতিদিন এক গ্লাস দুধ শরীরের জন্য প্রয়োজনীয় ভিটামিন ও প্রোটিন যোগাতে সাহায্য করে। দুধে আয়রন ও সব রকমের ভিটামিন বি-এর সাথে সাথে, পটাশিয়াম ও ক্যালসিয়াম আছে। এই খাদ্য উপাদানগুলো রক্তের হিমোগ্লোবিন বাড়িয়ে রক্ত শূন্যতা দূর করতে সহায়তা করে। তাই রক্ত শূন্যতা রোগীদের জন্য নিয়মিত অন্তত এক গ্লাস করে দুধ খাওয়া প্রয়োজন। গরু ও খাসির কলিজাঃ রক্তস্বল্পতা রোগের প্রধান কারণ দেহে আয়রনের ঘাটতি। তাই আমাদের এমন খাবার খাওয়া উচিৎ যা দেহের আয়রনের ঘাটতি পূরণ করে। খাসি বা গরুর কলিজায় রয়েছে প্রচুর পরিমাণে আয়রন। নিয়মিত গরু বা খাসির কলিজা খেলে দেহের আয়রনের ঘাটতি পূরণ হয়। এছাড়াও কলিজায় ভিটামিন বি এর সব শাখাগুলো আছে। তাই রক্তশূন্যতার রোগীরা সম্ভব হলে প্রতিদিনের খাবার তালিকায় কলিজা রাখা উচিত। মধুঃ মধু আয়রনের একটি ভালো উৎস। আয়রন ছাড়াও মধুতে কপার ও ম্যাঙ্গানিজ আছে। এই উপকরন গুলো শরীরে গিয়ে প্রচুর পরিমাণে হিমোগ্লোবিন প্রস্তুত করতে সহায়তা করে। তাই রক্তশূন্যতা কমাতে মধু একটি শক্তিশালী হাতিয়ার। সামুদ্রিক মাছঃ মাছের মাঝে, ভালো আয়রনের উৎস হল সামুদ্রিক মাছ। শিং মাছ, ইলিশ মাছ, ভেটকি মাছ, টেংরা মাছ ইত্যাদি সব মাছেই প্রচুর পরিমাণে আয়রন রয়েছে। প্রতিদিনের খাদ্য তালিকায় সর্বনিম্ন ৬০ গ্রাম মাছ রাখলে রক্তস্বল্পতা রোগ থেকে দেহকে মুক্ত রাখা যাবে। ডিমঃ প্রোটিনে ভরপুর এই অসাধারণ খাদ্যটি দেহে অনেক পুষ্টির যোগান দেয়। এতে করে পুষ্টিহীনতার কারণে সৃষ্টি রক্তস্বল্পতা দূর হয়। অন্যান্য পুষ্টিকর খাবারের পাশাপাশি ১ টি ডিম প্রতিদিন খেলে রক্তস্বল্পতা দূর হবে দ্রুত। বেদানাঃ বেদানা একটি সর্বগুণ সম্পন্ন ফল। এটি রক্তস্বল্পতা দূর করতে অত্যন্ত কার্যকরী। বেদানায় পটাশিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম, সোডিয়াম, জিংক ও আয়রন সহ অনেক মিনারেল রয়েছে, যা দেহের সুস্থতায় কাজ করে। দিনে ৩ বার ১ গ্লাস বেদানার রস খাবার আগে খেলে ২ থেকে ৩ মাসের মধ্যে রক্তস্বল্পতা রোগ দূর হবে । তাই এধরনের রোগীদের প্রতিদিনের খাদ্যতালিকায় বেদানা থাকা জরুরি। এছাড়া আরো যেসব ফল রক্তশূন্যতা দূর করে সেগুলো হলো কলা, আঙ্গুর, কমলা, গাজর ইত্যাদি। শাকসবজিঃ দেহে পুষ্টি, ফলিক অ্যাসিড এবং আয়রনের কারণে রক্তস্বল্পতা রোগের উৎপত্তি হয়। দেহে এই সকল প্রয়োজনীয় মিনারেলের ঘাটতি পূরণ করতে খাবার তালিকায় রাখতে হবে প্রচুর পরিমাণে সবুজ শাক- সবজি। বিভিন্ন রকম সবজি যেমন কচু শাক, কচুর লতি, কচু, পালং শাক, বিট, লেটুস, ব্রকোলি, ধনিয়া পাতা এবং পুদিনা পাতা নিয়মিত বেশি করে খেলে রক্তশূন্যতা থেকে মুক্তি পাওয়া সম্ভব। এই সবজিগুলোতে আয়রনের পাশাপাশি ভিটামিন বি-১২, ফলিক এসিড ও অন্যান্য শক্তিবর্ধক খাদ্য উপাদান আছে যেগুলো রক্তের হিমোগ্লোবিন বৃদ্ধি করতে সহায়তা করে।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ

Call

রক্ত লাল হয় হিমোগ্লোবিন নামক এক ধরনের প্রোটিনের কারণে। আপনার শরীরে পর্যাপ্ত পরিমাণ আয়রন প্রয়োজন হিমোগ্লোবিনের মাত্রাকে ভালো রাখতে। শরীরে হিমোগ্লোবিনের আমাদের পরিমাণ কমে গিয়ে রক্তশূন্যতা হতে পারে। অস্থিমজ্জা রক্ত কোষ উৎপন্ন করে। তবে এই কোষ সাধারণত একটি নির্দিষ্ট সময় পর মারা যায়। তাহলে কীভাবে রক্ত বৃদ্ধি পায়? ১. আয়রন সমৃদ্ধ খাবার খান হিমোগ্লোবিন তৈরির জন্য আয়রন সমৃদ্ধ খাবার খাওয়া প্রয়োজন। হিমোগ্লোবিন তৈরিতে লাল মাংস, শাক, ডিম,পালং শাক, কচু ইত্যাদি খাদ্য তালিকায় রাখতে পারেন। ২. ফলিক এসিড ভিটামিন বি৯ ও ফলিক এসিড লোহিত রক্ত কণিকা উৎপন্ন করতে সাহায্য করে। শরীরে এগুলোর চাহিদা পূরণে পালং শাক, বাদাম, ডাল, সিরিয়াল এগুলো খেতে পারেন। ৩. ভিটামিন বি ১২ ভিটামিন ১২ সমৃদ্ধ খাবার দাবার লোহিত রক্ত কণিকা উৎপন্ন করতে সাহায্য করে। মাছ, ডিম, গরুর মাংসের লিভার, দুগ্ধ জাতীয় খাবার এই চাহিদা পূরণ করবে। ৪. সবুজ শাক সবুজ শাকে রয়েছে আয়রণ, প্রোটিন, ভিটামিন বি এবং ভিটামিন সি। এগুলো রক্তের জন্য খুব ভালো। তাই রক্ত ভালো রাখতে সবুজ শাকসবজি খান। ৫. কমলা কমলা রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে সাহায্য করে। এটি লোহিত রক্ত কণিকা বাড়াতে সাহায্য করে। তাই এসব উপকার পেতে নিয়মিত কমলা খান।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ