বিবিসি নিউজে দেখলাম রোগীর শেষ অবস্থা বুঝে ডাক্তার ভেন্টিলেটর বন্ধ করে দেয়ার সির্ধান্ত নেন। কিন্তু প্রশ্ন হল যেহেতু শ্বাস নেবার জন্যই ভেন্টিলেটর দেয়া হয় তাহলে রোগী যতক্ষন বেচে আছে ততক্ষন ভেন্টিলেশন চালিয়ে যাওয়া উচিত কিন্তু মৃত্যুর পুর্বে কিভাবে ভেন্টিলেটর অফ করে দিতে পারেন?
[কপিপেস্ট, লিংক উত্তরের অনুমতি আছে, তথ্য দিলেই হবে তবে নিজের গবেষনা হলে "আপন থিউরি" কথাটি লিখে দিবেন শেষে]
ভেন্টিলেটর খুলে দিয়া কেন রোগীকে মৃত্যুর দিকে ঠেলে দেয়া হয়। আমি এ বিষয়ে জানতে বই খোজা খুজি করেছি, কিছু ওয়েবসাইট দেখেছি। যেটা জানতে পারলাম তার সারমর্ম এরকমঃ
ভেন্টিলেটরঃ রোগী যখন স্বাভাবিক ভাবে স্বাভাবিক মাত্রার বাতাসের অক্সিজেন থেকে অক্সিজেন নিতে পারেননা তখন অক্সিজেন মাস্ক দেয়া হয় কৃত্রিম ভাবে বেশি মাত্রার অক্সিজেন থেকে সহজে অক্সিজেন নিতে। কিন্তু যখন রোগীর ফুসফুস কোন কারন বা রোগের জন্য এতই দুর্বল থাকে যে সংকোচন প্রসারন শক্তি কমে যেয়ে অক্সিজেন গ্রহন করতে পারেনা। তখন রোগীর শ্বাস গ্রহন শক্তির মাত্রা মেপে তার সাথে সামঞ্জস্য রেখে কৃত্রিমভাবে অক্সিজেন পাম্প করে ফুসফুসে প্রেরন করা হয়, এবং এলভিওলাই বায়ুথলি যাহাতে সহজে ডিফিউশন প্রক্রিয়ায় অক্সিজেন কোষে আত্তীকরন করতে পারে সেজন্য বেশি মাত্রার অক্সিজেন প্রেরন করা হয় এবং ফুসফুসের তাপমাত্রা মেপে তা কম বেশি আপডাউন করতে পারে। এই বিশাল পরিকল্পনার কাজ কৌশলে করার জন্য ভেন্টিলেটর নামক যন্ত্র ব্যবহার করা হয়।
মৃত্যুর পূর্বে ভেন্টিলেটর বন্ধ করাঃ ডাক্তারি ধর্ম বা রীতি অনুযায়ী একজন রোগীকে যতক্ষন না ক্লিনিকালি ডেথ ঘোষনা করা হবে ততক্ষন ভেন্টিলেশন চালিয়ে যেতে হবে। কিন্তু এ পৃথিবীতে সবচেয়ে বড় সত্য হচ্ছে মৃত্যু, এটি সবাই জানেন ও মেনে নেন। তাই মৃত্যুর চিন্তা না করে পৃথিবীতে সামাজিক আপনজনের বন্ধনে আবদ্ধ হয়ে কেউ কেউ সহজে মৃত্যুকে স্বীকার করে নেন। অনেকেই বৃদ্ধ বয়সে কষ্টের কথা চিন্তা করে সেচ্ছা মৃত্যু প্রার্থনা করেন, এবং পৃথিবীতে তার আইনী বৈধতা দিতে দেখা গেছে বেশ কয়েকবার। পৃথিবীর কিছু দেশ জীবন বাচাতে ক্লিনিক্যাল মৃত্যুর আগ পর্যন্ত ভেন্টিলেশন চালিয়ে যাওয়ার রুলস মেনে চলে। আবার কিছু দেশ ব্যক্তি, পরিবার বা অতি কাছের মানুষের আবেদন, শেষ সময়ে চাওয়া পাওয়া পূরন ইত্যাদি বিষয়গুলো নৈতিক ভাবে স্বীকৃতি দিয়া নানা পদক্ষেপ গ্রহনের সু্যোগ দেয়।
এই কারনে সকল দেশ নয় বরং কিছু দেশে এবং আবেদন বা চাওয়ার প্রেক্ষিতে মৃত্যুর পূর্বে কিছু ফরমাল নৈতিকতা মানতে ভেন্টিলেটর তুলে নেন। তবে তা কখনই ব্যক্তি বা পরিবারের ইচ্ছা মাফিক হয়না বরং একটি নির্দিষ্ট অবস্থা অতিক্রম করার পর ডাক্তার অনুমতি দেন।
কিছু শর্ত
Php <= 7.32
Glasgow coma scale <= 3
Spontaneous respiratory <= 10
Systolic blood pressure<= 84 mm পারদ
Peep> 10 cm H2O
Inspiratory pressure > 35 cm H2O
No analgesia
( "<=" এটি তীর চিহ্ন নয়, less than equal)
যখন এই অবস্থায় রোগী পৌছান তখন ধরে নেয়া হয় যে ১ ঘন্টা সার্ভাইবাল রেট হতে পারে।
এই অবস্থায় রোগীর সাথে ক্রিয়াঃ
প্রথমতঃ রোগী যদি কিছু বলতে চান বা সাহস হারান তবে অনুমতি সাপেক্ষে ভেন্টিলেটর খুলে কাউন্সেলিং করা হয়। এই পর্যায় কাউন্সেলিং অতি গুরুত্বপূর্ন নৈতকতা। কাউন্সেলিং হচ্ছে রোগীর সাথে কিছু সাহসী মূলক কথা বার্তা, বোঝানো, দুঃসাহসিক এমন সব গল্প বলে ইন্সপায়ার করা যাতে রোগী তার অবস্থা ভূলে খুশি মনে সেসব কল্পনায় রোমান্স অনুভব করেন। কিছু ক্ষেত্রে দেখা গেছে যে এতে রোগী মনবল ফিরে পান ও শরীর বাহ্যিক উদ্দিপনায় সাড়া দেয় যা অবস্থা উন্নতির লক্ষন । উন্নতি রেসপন্স দিলে পুনরায় ডাক্তার ব্যবস্থা গ্রহন করেন।
দ্বিতীয়তঃ পরিবার বা অতি কাছের মানুষ যদি শেষ আবেদন করেন। কথা বলতে চান বা ধর্মীয় বিভিন্ন কথা, সৃষ্টিকর্তার নাম জ্ঞাপন ইত্যাদি আচার নৈতিকতা চান তবে এই শেষ অবস্থায় ডাক্তার অনুমতি দেন। এতে রোগী আর কোন চিন্তা করেন না। পৃথিবীতে তার সব পূরন হয়েছে মর্মে নিশ্চিন্ত হোন। পরম শান্তিতে শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করতে পারেন এই নৈতিকতার অধিকার প্রদান করা হয়। তবে এটিও সেই অবস্থা যা উপরে শর্ত ডাটায় বলা হয়েছে।
তৃতীয়তঃ বহু ক্ষেত্রে দেখা গেছে রোগী মৃত্যু প্রায় অবচেতন হয়েও আবার প্রানের রেসপন্স দিচ্ছে। তাই এই শেষ পর্যায়ে ভেন্টিলেটর অফ করে প্রকৃতির শ্বাস দেয়ার অনুমতি দেয়া হয় রোগী বা পরিবারে চাওয়াতে। এতে প্রাকৃতিক ফিজিক্যাল থেরাপি উপর ছেড়ে দেয়া হয়। এক দিকে রোগীর ইচ্ছা পূরন , অপরদিকে প্রিডেথ ফিডব্যাক গ্রহন করা হয়।
(উত্তরটি কপিপেষ্ট নয়, টাইপ করা। উৎস সম্পর্কে প্রথমেই বলা আছে)
করোনাভাইরাস মহামারির মোকাবেলায় হাসপাতালগুলোতে যথেষ্ট সংখ্যক ভেন্টিলেটর সরবরাহ করার জন্য বিশ্বের বহু দেশের সরকার এখন প্রচণ্ড চাপের মুখে রয়েছে।
যেসব রোগীর সংক্রমণ খুবই মারাত্মক তাদের জীবনরক্ষায় ভেন্টিলেটর খুবই কার্যকর এক যন্ত্র।
কিন্তু ভেন্টিলেটর আসলে কী? আর এর কাজই বা কী?
ভেন্টিলেটর চিকিৎসা ক্ষেত্রে ব্যবহৃত এক ধরনের মেশিন যার সাহায্যে কৃত্রিম উপায়ে রোগীর শ্বাস- প্রশ্বাস চালু রাখা হয়। তাই একে কৃত্রিম শ্বাস যন্ত্রও বলা হয়। অনেক সময় রোগ জটিলতা সর্বোচ্চ পর্যায়ে পৌঁছলে দেখা যায় রোগী নিজে থেকে শ্বাস নিতে পারছেন না। তাঁর শ্বাসযন্ত্র ঠিকঠাক কাজ করছে না।এইঅবস্থাকেবলা হয় "রেসপিরেটরি ফেলিওর"এবংএই পরিস্থিতিতে ভেন্টিলেটর ব্যবহার করা হয়। মেডিকেল, সার্জিক্যাল, গাইনি—যে কোনও রোগের জটিলতা ডেডলাইনে পৌঁছে গেলেই ভেন্টিলেশনের কথা ভাবা হয়। এর মধ্যে বেশ কিছু রোগের প্রকোপ বেশ মারাত্মক। চোট, আঘাত, পথ দুর্ঘটনা থেকে ব্রেন স্ট্রোক, ট্রমার মতো জটিল উপসর্গ দেখা গেলে এমন পরিস্থিতি তৈরি হয়। সহজভাবে বললে, রোগীর ফুসফুস যদি কাজ না করে তাহলে রোগীর নিঃশ্বাস-প্রশ্বাসের কাজটা ভেন্টিলেটর করে দেয়।
সম্প্রতি বিশ্বজুড়ে করোনাভাইরাসের ভয়াবহ সংক্রমণের সময় আক্রান্ত দেশগুলোর স্বাস্থ্য পরিচালন ব্যবস্থাপনায় এই মেশিনটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছে। করোনা ভাইরাস আক্রান্ত রোগীর গুরুতর অবস্থায় ফুসফুসে জল জমে শ্বাস নেওয়া কষ্টকর করে তোলে। ফলে এসময় রোগীর শরীর প্রয়োজনীয় অক্সিজেন টেনে নিতে পারে না। স্বাভাবিক ভাবেই অক্সিজেনের এই অভাব পূরণে ভেন্টিলেটর ব্যবহার করে কৃত্রিমভাবে শ্বাস-প্রশ্বাস চালু রাখা হয়।এই করোনা ভাইরাসের বিরুদ্ধে যুদ্ধে ভেন্টিলেটরের ভূমিকা অনেকটা মিসাইলের মতো। যে রাষ্ট্রের কাছে যত বেশি ভেন্টিলেটর থাকবে, সেই রাষ্ট্রের যুদ্ধ জয়ের সম্ভাবনা তত বেশি। ইনটেনসিভকেয়ারের (আই সি ইউ) ব্যবস্থা আছে এমন শয্যায় ভেন্টিলেটর থাকতেই হয়। চিন ও যুক্তরাষ্ট্রে এক লক্ষ মানুষ পিছু যেখানে যথাক্রমে ৩.৬ টি এবং ৩৫ টি আই সি ইউ শয্যার ব্যবস্থা আছে সেখানে আমাদের দেশে এই সংখ্যাটা হল ২.৩! এই কারণে যুক্তরাষ্ট্রে আক্রান্তের সংখ্যা সবচেয়ে বেশি হলেও মৃত্যুর হার তুলনামূলকভাবে কম।
ভেন্টিলেটর রোগীর ফুসফুসে অক্সিজেন মিশ্রিত বাতাস পৌঁছে দিয়ে, শরীর থেকে কার্বন-ডাই-অক্সাইড সরিয়ে দিতে সাহায্য করে। সেই হিসেবে ভেন্টিলেটর হল ‘লাইফ সেভিং ডিভাইস’ এবং এর ব্যবহারকে বলা হয় সাপোর্টিভ চিকিৎসা। এই মেশিনগুলি মূলত হাসপাতালে ব্যবহৃত হয়।
যেমন শল্য চিকিৎসার সময় যখন সাধারণ অ্যানেশেসিয়া করা হয় বা কোনও গুরুতর ফুসফুসের রোগের চিকিৎসা চলাকালীন বা শ্বাস-প্রশ্বাসকে প্রভাবিত করে এমন অন্যান্য অবস্থার জন্য ভেন্টিলেটর ব্যবহার করা হয়। এই সব ক্ষেত্রে স্বল্প কিছু সময় বা কিছু দিনের জন্য ভেন্টিলেটর ব্যবহার করা হলেও কিছু রোগী এমন অসুখে ভুগতে পারেন যেখানে তাঁদের দীর্ঘকাল বা এমনকি সারাজীবন ভেন্টিলেটর ব্যবহার করতে হতে পারে। সাধারণত টার্মিনাস স্টেজেই ভেন্টিলেটরে রাখা হয়। তাই মানুষ ভাবেন, ভেন্টিলেশন শুরু হলে রোগীর আর ফেরার সম্ভাবনা নেই। তবে একথা ঠিক যে ভেন্টিলেশনে থাকলেই সব রোগীর ভালো হবে ওঠার নিশ্চিন্ত আশ্বাস নেই। সবসময় শেষরক্ষা করা যায় না। কিন্তু, সঠিক রোগের ক্ষেত্রে সঠিকভাবে ভেন্টিলেশন চালু হলে রোগী সুস্থ হয়ে উঠতে পারেন।
সহজভাবে বললে, রোগীর ফুসফুস যদি কাজ না করে তাহলে রোগীর নিঃশ্বাস-প্রশ্বাসের কাজটা ভেন্টিলেটর করে দেয়।
এর মাধ্যমে সংক্রমণের বিরুদ্ধে লড়তে এবং পুরোপুরিভাবে সেরে উঠতে রোগী হাতে কিছুটা সময় পান।
নানা ধরনের ভেন্টিলেশন যন্ত্র দিয়ে এই কাজটা করা হয়।
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার মতে, প্রায় ৮০% করোনাভাইরাস রোগী হাসপাতালের চিকিৎসা ছাড়াই সুস্থ হয়ে ওঠেন।
কিন্তু প্রতি ছয়জন রোগীর মধ্যে একজন গুরুতরভাবে অসুস্থ হতে পারেন, এবং তাদের নিঃশ্বাস-প্রশ্বাসে জটিলতা দেখা দিতে পারে।
এই ধরনের মারাত্মক কেসে, ভাইরাস রোগীর ফুসফুস বিকল করে দেয়।
একটি ভেন্টিলেটর মেসিন (ফটো দেখুন) ফুসফুসে বাতাস ঢোকানোর জন্য চাপ ব্যবহার করে। রোগী সাধারণত নিজেরাই প্রশ্বাস ছাড়েন, তবে রোগী তাতে অক্ষম হলে ভেন্টিলেটরের সাহায্য প্রশ্বাসের কাজও এর সাহায্যে করা যায়। রোগীর যে পরিমাণ অক্সিজেন দরকার তা ভেন্টিলেটরের সাথে সংযুক্ত মনিটরের মাধ্যমে নিয়ন্ত্রণ করা যায়। সবমিলিয়ে মেশিনটি ফুসফুসে অক্সিজেন সরবরাহ এবং ফুসফুস থেকে কার্বন ডাই অক্সাইড অপসারণের কাজ করে। রোগীর শ্বাস-প্রশ্বাসের শ্রম জনিত অতিরিক্ত শক্তি খরচের পরিমাণ হ্রাস করে। একটি বায়ুচলাচলকারী পাইপ মুখ দিয়ে শ্বাসনালীতে সংযুক্ত হয় এবং নিয়ন্ত্রিত চাপে ফুসফুসে বায়ু প্রবেশ করাতে পারে। পাইপের এক প্রান্তটি রোগীর উইন্ডপাইপে এবং অন্য প্রান্তটি ভেন্টিলেটরের সাথে সংযুক্ত থাকে। অনেক সময় এই প্রক্রিয়াটি সহজ করতে ট্রাকিওস্টমি করা হয়ে থাকে অনেক সময়। কণ্ঠনালীর নিচে অস্ত্রপচার করে সেখান দিয়ে নলটি সরাসরি প্রবেশ করানো হয়। এই পাইপটি ভেন্টিলেটর থেকে বায়ু এবং অক্সিজেনকে ফুসফুসে প্রবাহিত করার মাধ্যমে শ্বাসনালী হিসাবে কাজ করে। রোগীর অবস্থার উপর নির্ভর করে শ্বাস পাইপের পরিবর্তে মাস্ক ব্যবহার করা হতে পারে। ভেন্টিলেটর ব্যবহার করে মূলত দু’ধরনের ভেন্টিলেশন করা হয়। ১. ইনভেসিভ এবং ২. নন-ইনভেসিভ। ইনভেসিভ ভেন্টিলেশনে পাইপের মাধ্যমে ফুসফুসের ভিতরে পাম্প দিয়ে রোগীক শ্বাস নিতে সাহায্য করে। নন ইনভেসিভ ভেন্টিলেশনে এই ধরনের কোনও টিউব থাকেনা। মাস্কের সাহায্যে রোগী কৃত্রিম উপায়ে শ্বাস নিয়ে থাকেন।
দেহের রোগ প্রতিরোধ ব্যবস্থা যখন ব্যাপারটা টের পায় তখন রক্তের শিরা-উপশিরাগুলোকে বেশি করে খুলে দেয় - যাতে রোগ প্রতিরোধকারী কণিকাগুলো আরও বেশি হারে ফুসফুসে ঢুকতে পারে।
কিন্তু এর ফলে ফুসফুসের ভেতরে পানি জমে যায়। তখন রোগীর নিঃশ্বাস-প্রশ্বাসে সমস্যা শুরু হয়। এবং দেহে অক্সিজেনের মাত্রা কমে যায়।
এই সমস্যা দূর করার জন্য যান্ত্রিক ভেন্টিলেটর ব্যবহার করো হয়।
এটি চাপ দিয়ে ফুসফুসে বাতাস ঢোকায় এবং দেহে অক্সিজেনের সরবরাহ বাড়িয়ে দেয়।
ভেন্টিলেটরে একটি হিউমিডিফায়ারও থাকে। এর কাজ হলো রোগী দেহের তাপমাত্রার সাথে মিল রেখে বাতাস এবং জলীয় বাষ্প ঢোকানো।
ভেন্টিলেটর ব্যবহারের সময় রোগীকে এমন ওষুধ দেয়া হয় যাতে তার শ্বাসযন্ত্রের মাংসপেশিতে কোন উত্তেজনা না থাকে। রোগীর শ্বাসযন্ত্র শিথিল থাকলে ভেন্টিলেটরের কাজ করতে সুবিধে হয়।
যেসব রোগী দেহে সংক্রমণ কম, তাদের ভেন্টিলেটরে শুধু ফেস মাস্ক কিংবা নাকের মাস্ক দেয়া হয়।
এর মধ্য দিয়ে বাতাস এবং অক্সিজেনের মিশ্রণ চাপ দিয়ে রোগীর ফুসফুসে ঢোকানো হয়।
করনোভাইরাস রোগীদের সেবায় এক ধরনের হুডের ব্যবহারও এখন জনপ্রিয় হচ্ছে - যেখানে ভালভের মাধ্যমে অক্সিজেন দেয়া হয়।এগুলোকে বলা হয় ‘নন-ইনভেসিভ’ ভেন্টিলেশন। এতে রোগীর দেহে কোন টিউব ঢোকাতে হয় না।
তবে হাসপাতালের ইন্টেনসিভ কেয়ার ইউনিট (আইসিউ)-তে যেসব রোগীকে নেয়া হয় তাদের জন্য যান্ত্রিক ভেন্টিলেটর ব্যবহার করা হয় - যা দিয়ে দ্রুত দেহের অক্সিজেনের সরবরাহ বাড়িয়ে দেয়া যায়।
ব্রিটেনের ইন্টেনসিভ কেয়ার সোসাইটির ড. সন্দীপন লাহা বিবিসিকে বলেন, বেশিরভাগ কোভিড-১৯ রোগীর আসলে হাসপাতালে চিকিৎসার প্রয়োজন হয় না। তাদের ভেন্টিলেটরও লাগে না।
এই ধরনের রোগীকে বাড়িতে রেখেই চিকিৎসা করানো যায় বলে তিনি উল্লেখ করেন।
ভেন্টিলেটর ঠিক কতক্ষণ ব্যবহার করতে হবে তার কোন নির্ধারিত সময় নেই। যতক্ষণ না পর্যন্ত রোগী স্বাভাবিক ভাবে নিঃশ্বাস নিতে পারবে না ততক্ষণ ভেন্টিলেটর চালু রাখতে হবে। বেশিরভাগ ক্ষেত্রে রেসপিরেটরি ফেইলিউর ই মৃত্যুর কারণ হয়ে দাঁড়ায়। এছাড়া একই সঙ্গে অনেক গুলো অঙ্গ নষ্ট হয়ে যাওয়া বা multiple organ failure তো আছে ই।
যদি ভেন্টিলেটর ব্যবহার করে কোন ফল না হয় তাহলে সেক্ষেত্রে রোগীর অবস্থা বিবেচনা করে tracheostomy করতে হয়। সেই ক্ষেত্রে মৃত্যুর আগে ই ভেন্টিলেটর খুলে ফেলা হয় কারণ ভেন্টিলেটর ব্যবহার করার পর ও রোগী স্বাভাবিক ভাবে শ্বাস নিতে পারছে না। যদি ভেন্টিলেশন এ কোন side effect দেখা না যায় তবে রোগী এমন কি বছরের পর বছর ও home ventilation এ থাকতে পারে।
ভেন্টিলেটরের ব্যবহার সাধারণত যন্ত্রণাদায়ক না হলেও রোগীর কিছুটা অস্বস্তির কারণ হতে পারে। ভেন্টিলেটারে থাকার সম্পর্কে সবচেয়ে সমস্যার বিষয় হ'ল রোগী কথা বলতে ও খেতে পারেন না। স্বল্প সময়ের জন্য ভেন্টিলেটর ব্যবহৃত হলে খাওয়ার বিষয়টি গুরুত্বপূর্ণ নয় কিন্তু যদি কোনও রোগী দীর্ঘ সময়ের জন্য ভেন্টিলেটারে থাকে তবে নাসোগ্যাসট্রিক পাইপ বা খাওয়ানোর নলের মাধ্যমে খাদ্য সরবরাহ করা হয়। এই নাসোগ্যাসট্রিক পাইপ নাকের মাধ্যমে পাকস্থলীতে খাদ্য পৌঁছে দিতে পারে।এক্সট্রা কর্পোরিয়াল মেমব্রেনের (ইকোমা) ব্যবহার ভেন্টিলেটরের চাইতেও উন্নত পদ্ধতি।
কোন রোগীর বাঁচার সম্ভাবনা কম এটি বিবেচনা করে ডাক্তার কখনো ভেন্টিলেটর বন্ধ করে দিতে পারেন না। ডাক্তার তখন ই ভেন্টিলেটর বন্ধ করে দিতে পারেন যখন ভেন্টিলেটর এ কোন কাজ হচ্ছে না।
mechanical ventilation কোন রোগ ভালো করতে না সাহায্য করলে ও এটি রোগীকে দীর্ঘ সময় বাঁচতে সাহায্য করে। কিন্তু যদি কখন ও এমন হয় যে রোগীর রোগের চেয়ে ভেন্টিলেটর ই বেশি রোগ বা সমস্যার সৃষ্টি করছে তাহলে? সেক্ষেত্রে ডাক্তার ভেন্টিলেটর বন্ধ করার নির্দেশ দিতে পারেন।
যদি রোগীর বাঁচার কোন সম্ভাবনা ই না থাকে, এমনকি মস্তিষ্কের বেশির ভাগ অংশ যদি নষ্ট ও হয়ে যায় তাও রোগীর মারা যাওয়ার আগে কোন অবস্থাতে ই ভেন্টিলেটর বন্ধ করা যাবে না।
তথ্যসূত্রঃ bbc news kaler kontho & researchgate
ধন্যবাদ।
ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
ভেন্টিলেটর রোগীর ফুসফুসে কৃত্রিমভাবে অক্সিজেনের জোগান দেয় এবং কার্বন ডাই অক্সাইড বের করে আনে অর্থাৎ রোগী যখন নিজে নিজে শ্বাসপ্রশ্বাস নিতে পারে না, তাকে কৃত্রিমভাবে শ্বাস নেওয়ায় ভেন্টিলেটর।
কিন্তু এই ভেন্টিলেটরে দেওয়ার মানে এই নয় যে এতে সব রোগীর জীবন বাঁচবে। সে কারণেই এখানে চিকিৎসকদের সিদ্ধান্ত নেওয়ার বিষয় থাকে যে কখন তারা মনে করবেন সেই রোগীর আর বাঁচার সম্ভাবনা নেই এবং ভেন্টিলেটর চিকিৎসা বন্ধ করে দিতে হবে।
অর্থাৎ ডাক্তার/ চিকিৎসক যখন বুঝতে পারেন রোগীর আর কোন বাঁচার সম্ভাবনা নেই তখন ডাক্তার/ চিকিৎসক ভেন্টিলেটর বন্ধ করে দেন।
এক্ষেত্রে খুলে নেওয়া ভেন্টিলেটরটি আরো কোন রোগীর জীবন বাঁচাতে কাজে আসতে পারে , যে রোগী আর বাঁচবে না তার চিকিৎসায় ব্যবহার না করে যার বাঁচার সম্ভাবনা আছে তার ক্ষেত্রে ব্যবহার করলে একটি প্রাণ বাঁচবে। (আপন থিওরি)
ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
রোগীর ফুসফুস যদি কাজ না করে তবে সেক্ষেত্রে ভেন্টিলেটর এর ব্যবহার করা হয়। রোগীর ফুসফুসে পানি জমে যার কারণে নিঃশ্বাস-প্রশ্বাস এর সমস্যা দেখা দেয় এবং শরীরে অক্সিজেন এর মাত্রা কমে যায়, এ ক্ষেত্রে ভেন্টিলেটর চাপ দিয়ে ফুসফুসে বাতাস ঢোকায় এবং দেহে অক্সিজেনের চলাচল বাড়িয়ে দেয়,এতে রোগী সংক্রমণের হাত থেকে বাচতে কিছুটা সময় পায়।
আর যখন ডাক্তার বুঝতে পারে যে রোগীকে ভেন্টিলেটরের মাধ্যমেও সুস্থ করা সম্ভব হচ্ছেনা বা এখন রোগীর মৃত্যু নিশ্চিত, হয়তো তখনই ভেন্টিলেটর বন্ধ করে দেয়া হয়। (আপন থিওরি)
ধন্যবাদ।
ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
ভেন্টিলেটর এমন একটি যন্ত্র, যার মাধ্যমে চিকিৎসকরা কোভিড-১৯ বা নিউমোনিয়ায় আক্রান্ত রোগীকে শ্বাস-প্রশ্বাস স্বাভাবিক রাখার চেষ্টা করেন। ফুসফুসের কার্যকারিতা কমে গেলে, এই যন্ত্র সহায়ক ভূমিকা পালন করে। এক্ষেত্রে রোগীকে নিবিড় পর্যবেক্ষণে রাখা হয়। বিশেষ এই অবস্থাকে অনেক ক্ষেত্রে লাইফ সাপোর্টে রাখাও বলে। ফুসফুস যখন শরীরে অক্সিজেন প্রবেশ ও বের করতে ব্যর্থ হয়, তখন ভেন্টিলেটর মেশিনের মাধ্যম কৃত্রিমভাবে অক্সিজেন সরবরাহ করে রোগীকে বাঁচিয়ে রাখার চেষ্টা করা হয়।
যখন ডাক্তার বুঝতে পারে যে রোগীকে ভেন্টিলেটরের মাধ্যমেও সুস্থ করা সম্ভব হচ্ছেনা বা এখন রোগীর মৃত্যুপ্রায় হয়তো তখনই ভেন্টিলেটর বন্ধ করে দেয়া হয়। কারণ ঐ ভেন্টিলেটর দিয়ে অন্যদের চিকিৎসা দিয়ে জীবন বাঁচাতে সম্ভব।
২৫%কপি+নিজস্ব উত্তর
ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
ভেন্টিলেটর এমন একটি যন্ত্র, যার মাধ্যমে চিকিৎসকরা কোভিড-১৯ বা নিউমোনিয়ায় আক্রান্ত রোগীকে শ্বাস-প্রশ্বাস স্বাভাবিক রাখার চেষ্টা করেন। ফুসফুসের কার্যকারিতা কমে গেলে, এই যন্ত্র সহায়ক ভূমিকা পালন করে। এক্ষেত্রে রোগীকে নিবিড় পর্যবেক্ষণে রাখা হয়। বিশেষ এই অবস্থাকে অনেক ক্ষেত্রে লাইফ সাপোর্টে রাখাও বলে। ফুসফুস যখন শরীরে অক্সিজেন প্রবেশ ও বের করতে ব্যর্থ হয়, তখন ভেন্টিলেটর মেশিনের মাধ্যম কৃত্রিমভাবে অক্সিজেন সরবরাহ করে রোগীকে বাঁচিয়ে রাখার চেষ্টা করা হয়।
ভেন্টিলেটর কীভাবে কাজ করে?
ভেন্টিলেটর দু’ভাবে কাজ করে— মেকানিক্যাল ভেন্টিলেশন এবং নন ইনভেসিভ ভেন্টিলেশন। মেকানিক্যাল ভেন্টিলেশনে একটি পাইপের মধ্যে টিউব যুক্ত করা থাকে, ওই পাইপটি রোগীর মুখে বা গলার কোনো অংশ দিয়ে প্রবেশ করানো হয়। পরে ভেন্টিলেশনের মাধ্যমে বাতাস রোগীর দেহে যেন প্রবেশ ও বের হতে পারে, সে ব্যবস্থা করা হয়। অন্যদিকে, নন ইনভেসিভ ভেন্টিলেশনে রোগীর মুখে অথবা নাকে একটি মাস্ক সংযুক্ত করে শ্বাস-প্রশ্বাস প্রক্রিয়া ঠিক রাখার চেষ্টা করা হয়।
ভেন্টিলেটরের উপকারিতা:
* রোগীর শ্বাস-প্রশ্বাসের কষ্ট দূর করে, ফুসফুসের মাংসপেশীকে শিথিল করে।
* রোগীকে সেরে উঠতে সময় দেয়।
* শ্বাস-প্রশ্বাস প্রক্রিয়াকে স্বাভাবিক হতে সহায়তা করে।
* রোগীর শরীরে নির্মল অক্সিজেন প্রবেশ করা ও কার্বন-ডাই-অক্সাইড বের করতে ভূমিকা রাখে।
* রোগী যখন জটিল পরিস্থিতিতে থাকে, তখন তার শরীরে সার্বক্ষণিক বাতাস প্রবেশে সহায়তা করে
ভেন্টিলেটরের অপকারিতা:
* ভেন্টিলেটরের মাস্কের ছোট্ট ফুটো থাকলেও তা দিয়ে রোগীর ড্রপলেটস বের হয়ে অন্যদের আক্রান্ত করতে পারে।
* টিউবের মাধ্যমে ফুসফুসে অন্য রোগ সংক্রমণ হতে পারে।
* অনেক সময় ভেন্টিলেটর ফুসফুসের ক্ষতির কারণও হতে পারে।
* ভেন্টিলেটর অনেক ক্ষেত্রে রোগীর মৃত্যুও ঘটাতে পারে।
ভেন্টিলেটর কাদের প্রয়োজন হয়? করোনাভাইরাসের সংক্রমণে দেহের রোগ প্রতিরোধ ব্যবস্থা যখন ব্যাপারটা টের পায় তখন রক্তের শিরা-উপশিরাগুলোকে বেশি করে খুলে দেয়, যাতে রোগ প্রতিরোধকারী কণিকাগুলো আরও বেশি হারে ফুসফুসে ঢুকতে পারে। কিন্তু এর ফলে ফুসফুসের ভেতরে পানি জমে যায়। তখন রোগীর নিঃশ্বাস-প্রশ্বাসে সমস্যা শুরু হয়। এবং দেহে অক্সিজেনের মাত্রা কমে যায়। এই সমস্যা দূর করার জন্য মেকানিক্যাল ভেন্টিলেটর ব্যবহার করা হয়। এটি চাপ দিয়ে ফুসফুসে বাতাস ঢোকায় এবং দেহে অক্সিজেনের সরবরাহ বাড়িয়ে দেয়।
মৃত্যুর আগেই ভেন্টিলেটর খুলে দেয়ার কারণ?
এই ভেন্টিলেটরে দেওয়ার মানে এই নয় যে এতে সব রোগীর জীবন বাঁচবে। সে কারণেই এখানে চিকিৎসকদের সিদ্ধান্ত নেওয়ার বিষয় থাকে যে কখন তারা মনে করবেন সেই রোগীর আর বাঁচার সম্ভাবনা নেই এবং ভেন্টিলেটর চিকিৎসা বন্ধ করে দিতে হবে।
তাছাড়া,আরো অনেক রুগী আছে যাদের ভেন্টিলেশন প্রয়োজন। তাই যাদের বাচার সম্ভবনা নাই তাদের থেকে ভেন্টিলেটর খুলে নিয়ে নতুন রুগীদের দেওয়া হয়।
(কপি + নিজস্ব মন্তব্য)
তথ্য সূত্র:
আমাদের সময়।
risingbd.com news
ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
ভেন্টিলেটর খুবই কার্যকর এক যন্ত্র। সহজভাবে বললে, রোগীর ফুসফুস যদি কাজ না করে তাহলে রোগীর নিঃশ্বাস-প্রশ্বাসের কাজটা ভেন্টিলেটর করে দেয়। এর মাধ্যমে সংক্রমণের বিরুদ্ধে লড়তে এবং পুরোপুরিভাবে সেরে উঠতে রোগী হাতে কিছুটা সময় পান।
ডাক্তারদের মতে, প্রতি ছয়জন রোগীর মধ্যে একজন গুরুতরভাবে অসুস্থ হতে পারেন, এবং তাদের নিঃশ্বাস-প্রশ্বাসে জটিলতা দেখা দিতে পারে। এ অবস্থায় ভেন্টিলেটরের মাধ্যমে রোগীকে সেবা দেয়া হয়।
ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
ভেন্টিলেটর কোন প্রতিষেধক নয়.. এটি রোগীকে সর্বোচ্চ সময় পর্যন্ত বাঁচিয়ে রাখতে সহায়তা করে.. কখনো ডাক্তার যদি মনে করেন যে, ভেন্টিলেটর দ্বারা রোগীর কোনো উপকার হচ্ছে না বা রোগীর একদম শেষ পর্যায় বা ভেন্টিলেটরের কারণে হিতে বিপরীত কিছু হচ্ছে তখন তিনি তা বন্ধ করে দিতে পারেন..
ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
না কখনোই বৈধ নয় আসলে বেশ কিছু কারণে মেয়েদের ফেসবুকে, চ্যাট রুমে কিংবা অন্য কোন ওয়েবসাইটে নিজেদের ছবি দেওয়া হারামঃফেসবুকে চোখ বা চেহারা পিক আপলোড দেওয়া এটা ফিতনার দিকে...
যাবাবরের মতো আমেরিকার শহরে শহরে ঘুরে বেড়াচ্ছেন তিনি। একটা করে বিয়ে করছেন। সংসার করছেন কিছুদিন। তারপর মনোমালিন্য, বিচ্ছেদ, শহর থেকে পাততাড়ি গুটিয়ে চলেছেন আরেক শহরের দিকে। সেখানেও বিয়ে, সংসার, বিচ্ছেদ…তারপর...
ক্বারী আব্দুল বাসেত একটি অসুস্থতার জন্য মৃত্যুবরণ করেন, কোনো দুর্ঘটনায় তিনি মারা যান নি। যদিও বেশিরভাগ সূত্র দাবি করেছে যে, তিনি একটি গাড়ী দুর্ঘটনায় মারা যান। অবশ্য পরে তা প্রমাণিত...
না।যাবে না।
কারন আপনি আপনার ভোটার ফরম পুরনের সময় যে মোবাইল নাম্বার দিয়েছে ওই নাম্বার শুধু আপনার nid তথ্যগুলো বের করতে লাগবে। অন্যের nid তথ্য বের করতে আপনার নাম্বার কাজে আসবে...
ধন্যবাদ প্রশ্ন করার জন্য।
আসলে আপনার এটি একটি ছত্রাকজনিত চর্মরোগ বলা যেতে পারে। যা গরমকালে কুচকিতে ঘাম জমে স্থানটি ভিজে থাকে বলে ওখানটায় গরমকালে এটি দেখা দেয়। আপনি এ ক্ষেত্রে...
1 Answers
2733 views
Close ×
ভিডিও কলে পরামর্শ নিতে প্লে স্টোর থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ