বই পড়া
বই পড়া মানুষের একটি অন্যতম শ্রেষ্ঠ অভ্যাস। বই মানুষের শ্রেষ্ঠ বন্ধু, নিত্যসঙ্গী। বই আমাদের প্রকৃত বন্ধু। বই সুখে-দুঃখে সব সময়ই আমাদের পাশে থাকে। তাই এ প্রকৃত বন্ধুর সান্নিধ্যে আমরা সত্যিকারের আনন্দ পেতে পারি। কিছু বই আমদেরকে হাসায়,কিছু বই নতুন নতুন জ্ঞান দেয় এবং কিছু বই আমাদেরকে আনন্দ দেয়। বই পড়ে আমরা বিভিন্ন যুগের শ্রেষ্ঠ ব্যক্তিদের সংস্পর্শে আসতে পারি। আমরা তাদের চিন্তা ধারায় অংশগ্রহণ করি। বই আমাদেরকে কখনও কখনও কল্পনার জগতে নিয়ে যায়। বই পড়ে মানুষ অতীত, বর্তমান ও ভবিষ্যতের মধ্যে সেতুবন্ধন গড়ে তোলে। বই পড়ে মানুষ জীবনের প্রতিচ্ছবি খুঁজে পায়। পৃথিবী নানা বৈচিত্রে পরিপূর্ণ। একজন মানুষের পক্ষে পৃথিবীর বিভিন্ন দেশ ভ্রমণ করে সবকিছু জানা সম্ভব নয়। কিন্তু বই পড়ে সহজেই বিশ্বের নানা বিচিত্র জিনিস, ইতিহাস জানা যায় এবং অফুরন্ত আনন্দ লাভ করা যায়। বই পড়ার একমাত্র যুক্তিসঙ্গত কারণ হচ্ছে আনন্দ। বই পড়া মানুষের মনের অন্ধকার দূর করে তাকে আলোকিত মানুষে পরিণত করে এবং আনন্দ ভুবনে নিয়ে যায়। বই পড়ে মানুষ সত্য ও সুন্দরের সন্ধান লাভ করে। বই পড়ার ব্যাপারে পাঠকের স্বাধীনতা ও পছন্দ বিরাট ভূমিকা পালন করে। পাঠককে জোর করে কোন বই পাঠ করানো উচিত নয়। পাঠকের পছন্দ অনুযায়ী বই পড়া উচিত। বই হচ্ছে জীবিত ব্যক্তির ন্যায়। তাই বইকে বন্ধু হিসেবে গ্রহণ করতে হবে। বই আপদে-বিপদে আমাদের পাশে থেকে আনন্দ দান করে।
YouTubeএ দেখেন
কারণ আগে বিভিন্ন বিষয়ে বিশেষজ্ঞ ছিল যারা নির্দিষ্ট বিষয়ের ভালো ভালো উত্তর দিত। কিনতু নতুন ভার্সন আসার পর তাদের একদমই দেখা যায় না।এসব মেধাবী সদস্যরা আবার ফিরে এলে উত্তর দেওয়ার হার বেড়ে যেত।
Redmi 8
নেটফ্লিক্সে।
কোরা ও বেশতো ভালো মানের আস্কিং সাইট।এখানে সদস্য সংখ্যা বেশি। অনেক জ্ঞান অর্জন করতে পারবেন।
অনেকের সাথে বসে লিখলে আপনি শুধু নিজের লেখাই দেখবেন। গ্রুপ স্টাডি কার্যকর।সবার সাথে একসাথে লিখবেন।
ssc পরীক্ষার জন্য এমন একটি নির্মিতি অংশের বইয়ের নাম জানতে চাচ্ছি যাতে আকর্ষণীয় , নির্ভুল, তথ্যবহুল, উদ্ধৃতসহ ভাবসম্প্রসারণ,প্রতিবেদন,প্রবন্ধ,চিঠি,অনুচ্ছেদ ও ভালো মানের সারাংশ-সারমর্ম পাওয়া যায়।অভিজ্ঞরা এমন কোনো বইয়ের নাম(লেখকের নামসহ) জানা থাকলে বলেন।