আমার স্মরনশক্তি খুবই কমে গেছে আমি কি করতে পারি? বলে রাখা ভাল একসময় আমার এত স্মরণশক্তি ছিল যে যার কারণে আমি অনেক জায়গাতেই প্রশংসিতও হয়েছি। এখন জানার বিষয় হচ্ছে আমি আমার আগের স্মরণশক্তি কি উপায়ে ফিরিয়ে আনতে পারি?
শেয়ার করুন বন্ধুর সাথে

এটা আমাকে একজন আলেম বলেছে শুনুন ফজর আর মাগরিবের নামাজের পড় সূরা আর রহমানের প্রথম চার টি আয়াত বিসমিল্লাহ সহ পড়বেন,, আর বেশি বেশি মিস্টি জাতিয় ফল বা খাবার খাবেন।।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
Junait

Call

স্মৃতি শক্তি বাড়ানোর উপায়ঃ ব্যায়াম করুন। ব্যায়াম শুধু যে ওজন কমায় তা নয়, ব্যায়াম মস্তিস্কের স্নায়ুগুলোকে সক্রিয় রাখে,মস্তিস্কে রক্ত চলাচল নিশ্চিত করে এবং প্রাণবন্ত রাখে। ব্যায়ামের মাধ্যমে ব্রেন সেলগুলো আরও বিকশিত ও শক্তিশালী হয় এবং আন্তঃযোগাযোগ বাড়ে ও মস্তিষ্ককে ড্যামাজ হওয়া থেকে প্রতিহত করে। কারণ ব্যায়ামের সময় প্রোটিন বের হয় মস্তিষ্কের সেল থেকে যা নিউরোট্রফিক ফ্যাক্টর নামে পরিচিত। এটি মস্তিষ্কের স্বাস্থ্য গঠনে সাহায্য করে এবং ব্রেনকে রক্ষা করে। এছাড়া ব্যায়ামের সময় নার্ভ প্রকেটটিং কম্পাউন্ড বের হয়ে ব্রেনকে রক্ষা করে hippocampus নামক ব্রেন এর একটি জায়গা আছে যা ব্যায়ামের সময় আকারে বড় হয়ে যায়। এর ফলে Alzheimer’s disease প্রতিহত করতে সাহায্য করে। এই রোগ হলে মানুষ স্মৃতি ভুলে যায়। তাই ব্যায়াম শুধু শরীর কেই নয় বরং মস্তিষ্ক কেও সুস্থ রাখে ও রোগ প্রতিরোধ করে। প্রতিদিন কমপক্ষে ৩০ মিনিট ব্যায়াম করুন। মাছের তেলঃ 'একটা প্রবাদ আছে , মাছ হলো ব্রেন এর খাদ্য। মাছের তেল আমাদের ব্রেন এর জন্য খুবই জরুরী। এটি মস্তিষ্কের প্রদাহ কমায় ও এটিকে রক্ষা করে। ব্রেন ৫০% ফ্যাট ও লিপিড দিয়ে তৈরি । এর মাঝে ওমেগা ৩ অন্যতম । এটি ব্রেন সেল তৈরি ও মেইনটেইন করে। রক্ষা করে। মাছের তেলে ও তিসির তেলে প্রচুর ওমেগা ৩ পাওয়া যায়। ভাত রুটিঃ আমাদের মস্তিষ্ক গ্লুকোজ নির্ভরশীল। বলা যায় যে ,এটিই ব্রেন এর খাবার। আমাদের মস্তিষ্ক ঘন্টায় ৫ গ্রাম গ্লুকোজ খায় কিন্তু জমা রাখতে পারেনা। কলাঃ এতে থাকে প্রচুর ম্যাগনেসিয়াম ও ভিটামিন বি২। এটি নার্ভ ইমপালস ট্রান্সমিশনে খুব সাহায্য করে। এছাড়া নিউরোট্রান্সমিটার GABA তৈরিতে সাহায্য করে। যা ব্রেন ঠান্ডা রাখে। কলিজাঃ মস্তিষ্কের জন্য ২০% অক্সিজেন দরকার হয়। এই অক্সিজেন হিমোগ্লোবিনের সাথে আটকে রক্তের মাধ্যমে মস্তিষ্কে যায়। আর এই হিমোগ্লোবিনের জন্য দরকার হয় আয়রন। যা কলিজাতে খুব থাকে। সামুদ্রিক খাবারঃ এতে ভিটামিন, প্রোটিন লাইসিন, ম্যাংগানিজ, কপার, লিথিয়াম, জিংক ও আয়োডিন থাকে। যা আমাদের মস্তিষ্কের জন্য ভালো। ভালো ঘুমঃ রাতে নিয়ম করে আগেভাগেই ঘুমাতে যাবেন এবং সকালে তাড়াতাড়ি ঘুম থেকে উঠবেন। কমপক্ষে ৮ ঘন্টা ঘুমানো চাই। মস্তিস্কের সক্রিয়তা ও স্থিতিশীলতা বজায় রাখতে ভালো ঘুমের কোনো বিকল্প নেই। দুশ্চিন্তা করবেন না,  মনোযোগ সহকারে যে কোন কিছু করুন/শুনুন।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
n0man

Call

এগুলো এক ধরনের মানসিক সমস্যা । মানসিক সমস্যা অনেক ধরনের হয়ে থাকে। যেমন, মাথা জিম জিম করা, মাথার ভিতর শব্দ করা,ঘুরে পরা ,অজ্ঞান হওয়া,গাইবি কথা শুনা,অনেক কিছু তার সমনে দেখে কিন্তু অন্য কেউ দেখে না,চালাক থেকে বোকা হওয়া,৫ মিনিট আগের কথা ভুলে যায় কিন্তু ছোট কালের সব কথা বলে,অহেতুক টাকা খরচ করা,হটাত স্মরণশক্তি কমে যাওয়া বেশি বেশি কথা বলা, ইত্যাদি আরো অনেক।

তারপর ও আপনাকে বলব,ডাক্তারের পরামর্শ নিন। 

 আপনি ভালো হতে কয়এক মাস সময় লাগবে।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
Yakub Ali

Call


আসলে এই ধরণের সমস্যা কে

সাইকোলোজিকেল সমস্যা বলা হয়ে থাকে।


এক সময় অনেক স্মরণশক্তি ছিল এখন নাই

এর কারণ হলো বিভিন্ন চিন্তাধারা, টেনশন

হতাশা, অবসাধ, নানা রোগে আক্রান্ত অথবা

বেশি মাত্রায় ঔষধ গ্রহণেও হতে পারে।


টিপস অনুসরণ করুন, পাশাপাশি একজন

সাইকিয়াট্রিস্টের পরামর্শ অনুযায়ী ঔষধ

খেতে পারেন, হামদর্দেরও বেশ কিছু ঔষধ

আছে, যা পূর্ববর্তী স্মরণশক্তি ফিরাতে

সাহায্য করে।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ