দ্রুত বীর্যপাত, মানসিক ও অভ্যাস গত
কারনে হয়, যেমন ধরুন, আপনি যদি 20
মিনিট সময় হস্তমৈথুন, করেন তাহলে অবশ্যই
আপনার বাসা থেকে ডাকাডাকি হবে।
ডাকাডাকি না করলে ও আপনার অবচেতন
মন ই আপনাকে তাড়া দেবে কিভাবে দ্রুত
বীর্যপাত ঘটানো যায়।
কারন হস্তমৈথুন উদেশ্যই হলে দ্রুত বীর্যপাত
কত তাড়াতাড়ি করা যায়।
এবং সেখানে ভালবাসা আর প্রকৃত সুখ নাই।
এজন্য যা হয় তা হল , অবচেতন ভাবেই
হস্তমৈথুন করতে করতে দ্রুত কিভাবে দ্রুত
করা যায় সেটা শিখে ফেলে, মানুষ অভ্যাসের
দাস। পরে সেক্স করার সময় মনের অজান্তেই
হয়তো পেনিসের তার সেই স্পেশাল জায়গা
অথবা তার সে বিশেষ স্টাইল সে ধরে ফেলে
ফলে তাড়াতাড়ি বীর্যপাত হয়ে যায়।
এটি একটি মনোব্যধীতে পরিনত হওয়ার
কারেনেই দ্রুত বীর্যপাত হতে পারে।
দ্রুত বীর্যপাতের 90 শতাংশই দায়ী মানসিক।
হস্তমৈথুন ছেড়ে দিন, সাভাবিক খাওয়া দাওয়া
ঘুম খেলা ধুলা, হাসি খুসি থাকুন দেখবেন
সমস্যা কেটে যাচ্ছে।
যৌন বিশেষজ্ঞ ও মনোবিজ্ঞানীদের
মতে দ্রুত বীর্যপাতের 90 শতাংশই
মানসিক দুর্বলতার কারনে হয়!!!
বাকি দুর্বলতাকে শারিরিক দুর্বলতা বলে
বিবেচিত করা হয়। মনে অহেতুক ভয় কাজ
করার কারনে পারবো কি, পারবোনা নিজেকে
মানসিক ভাবে কনট্রোল করতে না পারা,
স্ত্রীকে উত্তেজিত করার আগে নিজেই
উত্তেজিত হয়ে যাওয়া। শারিরিক দুর্বলতা
ইত্যাদিতে দ্রুত বীর্যপাত হয়।
তাই যথোপযুক্ত চিকিত্সায় সম্পূর্ণ
নিরাময় সম্ভব।
1)যৌন বিশেষজ্ঞ
2) মনোরোগ বিশেষজ্ঞ
3) অভিজ্ঞ হোমিও
4) হামদর্দের ( যে কোন একটির
চিকিত্সায়) সমাধান পেতে পারেন।
মনে সাহস আর আত্মবিশ্বাসী থাকবেন।
যৌন উত্তেজনায় মন কে অন্য দিকে সরিয়ে
রাখুন। নিয়মত দুধ কলা ডিম মধু ই ক্যাপ
খেতে পারেন, এগুলি যৌন রোগীর পথ্য।
মধু 2 চা চামুচ করে দিন দুইবার। আরো
কিছু প্রয়োজনীয় পরামর্শঃ
**হাতের ওপর জোর বাড়ানো। অনেক সময় দেখা যায় ছেলেরা যৌন মিলন করার সময় সব বা প্রায় সব ভর পেনিসে দিয়ে থাকে, এতে দ্রুত বীর্য বের হয়ে যেতে পারে তাই হাতে জোর বাড়াতে হবে।
**আপনার স্ত্রীর সাথে এক পজিশনে বেশিক্ষণ না করে পজিশন বদলাতে পারেন।
** পেনিস ভিতরে থাকা অবস্থায় যদি আপনার মনে হয় যে এখনি বের হয়ে আসছে তখন আর সোজা ধাক্কা না দিয়ে পেনিস বের করে নিন।
আপনার স্ত্রীকে আদর করুন। স্বাভাবিক হলে আবার শুরু করেন।
গবেষণায় দেখা গেছে পৃথিবীর বেশিরভাগ
পুরুষের লিঙ্গ কোন না কোন এক দিকে বাকা বা হেলে
থাকতে পারে, কারো উপর দিকে নিচের
দিকে বাম দিকে ডান দিকে বা, যে কোন
এ্যঙ্গেলে হেলে বা কিছুটা বাকা থাকতে
পারে, এটি সম্পুর্ন সাভাবিক, আরেক টা
কথা, সেটি হলো অনেকের অতিরিক্ত পর্যন্ত
বাকা আছে, সেটিও সাভাবিক, ততক্ষণ
পর্যন্ত চিকিত্সার ও প্রয়োজন নাই যতক্ষণ
পর্যন্ত স্ত্রী মিলনে বাধা না সৃষ্টি করে।
মুলত লিঙ্গের অাকার ও গঠন নির্ভর করে শারীরিক
গঠন অার জিনগত বৈশিষ্টের উপর।
মানুষ ভেদে মানুষের উচ্চতা, রঙ, ভঙ্গি যেমন ভিন্ন
তেমনি লিঙ্গও ভিন্ন মাপ ও ভিন্ন গঠনের হয়ে
থাকে তাই এটি নিয়ে চিন্তার কোন কারণ নেই।
অতিরিক্ত ক্ষয় ও চুলে নানারকম নিম্নমানের কেমিক্যাল ব্যবহারের ফলে চুল দুর্বল হয়ে যায়। তা ছাড়া নানারকম দূষণ, মানসিক চাপ, অনিয়মিত খাদ্য গ্রহণ এবং অনিয়ন্ত্রিত জীবনযাপন; নানারকম অসুখ কিংবা ব্যক্তিগত কারণে বর্তমানে অনেক রকম বয়সীর চুল ঝরে যাচ্ছে।
আমলকী ও আম গাছের কচিপাতা একসঙ্গে পিষে মাথায় মাখলে চুল ওঠা বন্ধ হয় ও চুলের গোড়া শক্ত হয়।
চুল পড়া বন্ধ করতে ভিটামিন ই ক্যাপসুল খান অথবা ই ক্যাপ নারকেল তেলের সাথে মিশিয়ে হালকা গরম করে চুলে লাগান