আপনার উচ্চতা অনুপাতে 14 কেজি ওজন
বেশি।
ওজন কমাতে এই নিয়ম অনুসরণ করতে
পারেন।
১ম দিন
১টি লেবুর রস ১ কাপ বিশুদ্ধ পানির সঙ্গে মিশিয়ে পান করুন।
২য় দিন
২টি লেবুর রস ২ কাপ বিশুদ্ধ পানির সঙ্গে মিশিয়ে পান করুন।
৩য় দিন
৩টি লেবুর রস ৩ কাপ বিশুদ্ধ পানির সঙ্গে মিশিয়ে পান করুন।
৪র্থ দিন
৪টি লেবুর রস ৪ কাপ বিশুদ্ধ পানির সঙ্গে মিশিয়ে পান করুন।
৫ম দিন
৫টি লেবুর রস ৫ কাপ বিশুদ্ধ পানির সঙ্গে মিশিয়ে পান করুন।
৬ষ্ঠ দিন
৬টি লেবুর রস ৬ কাপ বিশুদ্ধ পানির সঙ্গে মিশিয়ে পান করুন।
৭ম দিন
৩টি লেবুর রস ও এক টেবিল চামচ মধু ১০ কাপ বিশুদ্ধ পানির সঙ্গে মিশিয়ে পান করুন।
৮ম দিন
৬টি লেবুর রস ৬ কাপ বিশুদ্ধ পানির সঙ্গে মিশিয়ে পান করুন।
৯ম দিন
৫টি লেবুর রস ৫ কাপ বিশুদ্ধ পানির সঙ্গে মিশিয়ে পান করুন।
১০ম দিন
৪টি লেবুর রস ৪ কাপ বিশুদ্ধ পানির সঙ্গে মিশিয়ে পান করুন।
১১তম দিন
৩টি লেবুর রস ৩ কাপ বিশুদ্ধ পানির সঙ্গে মিশিয়ে পান করুন।
১২তম দিন
২টি লেবুর রস ২ কাপ বিশুদ্ধ পানির সঙ্গে মিশিয়ে পান করুন।
১৩তম দিন
১টি লেবুর রস ১ কাপ বিশুদ্ধ পানির সঙ্গে মিশিয়ে পান করুন।
১৪তম দিন
৩টি লেবুর রস ও এক টেবিল চামচ মধু ১০ কাপ বিশুদ্ধ পানির সঙ্গে মিশিয়ে পান করুন।
এই পানীয়টি একবারেই খেতে হবে। তবে একবারে খাওয়াটা যদি কষ্টকর হয় তবে যতটা সম্ভব খেয়ে নিন, একটু জিরিয়ে নিয়ে আবার খান। খাবার খাওয়ার অন্তত এক ঘণ্টা আগে এই লেবুপানি খাওয়া শেষ করতে হবে।
লক্ষ্য করুন
গ্যস্ট্রিকের সমস্যায় ভুগছেন এমন কারো জন্য এই ডায়েটটি না করাই ভালো।
কিছু সহজ কৌশল অবলম্বন করলে বাড়তি ওজন কমানো কিন্তু অতটা কঠিন নয়। আপনিও পারবেন ওজন কমাতে। জীবনধারাবিষয়ক ওয়েবসাইট বোল্ডস্কাইয়ের স্বাস্থ্য বিভাগ দিয়েছে ১৫ দিনে ওজন কমানোর ১২টি সহজ পরামর্শ। ১. পানি পান করুন পর্যাপ্ত পরিমাণ পানি পান করলে শরীর আর্দ্র থাকে, এতে আপনার পেট ভরা এমন ভাবও তৈরি হবে। ক্ষুধাও কম লাগবে, এ কারণে আপনি কম খাবেন, ধীরে ধীরে ওজনও কমবে তাতে। দিনে অন্তত ১০ থেকে ১২ গ্লাস পানি পান করুন। ২. ফ্রিজ পরিষ্কার করুন শুনে হাসি পাচ্ছে? ওজন কমানোর সঙ্গে আবার ফ্রিজ পরিষ্কারের সম্পর্ক কী? সম্পর্ক আছে। ফ্রিজ বা রান্নাঘরে যেসব উচ্চমাত্রার ক্যালরিসমৃদ্ধ খাবার রয়েছে বা ফাস্টফুড রয়েছে, সেগুলো সরান। এর বদলে স্বাস্থ্যকর খাবার রাখুন। রাখুন ফল ও সবজি। স্বাস্থ্যকর খাবার সামনে থাকলে এসব খাওয়ার অভ্যাসও ধীরে ধীরে তৈরি হবে। ৩. চিনি ও শর্করা থেকে দূরে চিনি বা মিষ্টিজাতীয় খাবার থেকে ১৫ দিন অন্তত দূরে থাকুন। পাশাপাশি শর্করাজাতীয় খাবার কম খান। ভাত, রুটি কম খান। এসব খাবার কম খেলে ওজন দ্রুত কমবে। ৪. প্রোটিনসমৃদ্ধ খাবার খান প্রোটিনসমৃদ্ধ খাবার খাদ্যতালিকায় রাখুন। এতে পেশি স্বাস্থ্যকর হবে। প্রোটিন খাবার বাদ দিলে শরীরে এর বাজে প্রভাব পড়বে। ডিম, দুধ, মুরগির মাংস, ডাল খাদ্যতালিকায় রাখুন। তবে লাল মাংস (গরু, খাসি) এড়িয়ে চলুন। ৫. সবজি খান বেশি বেশি খুব সহজ কথা। সবজি খেলে ওজন কমে। হ্যাঁ, তাই থালায় বেশি বেশি সবজি রাখুন। সবজির মধ্যে রয়েছে পুষ্টি ও অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট। এগুলো শরীর ভালো রাখতে সাহায্য করে। ৬. ক্যালরি গ্রহণ আপনার শরীরের জন্য কতটুকু ক্যালরি দরকার, সে অনুযায়ী ক্যালরিসমৃদ্ধ খাবার খান। প্রয়োজনে বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন। ৭. খাবার বাদ দেবেন না না খেয়ে কিন্তু ওজন কমানো যায় না। তাই কোনো বেলার খাবারকে বাদ দেওয়া যাবে না। দিনে অন্তত ছয়বার খান। তিনবেলা বড় খাবার ও তিনবেলা ছোট খাবার—এভাবে খাবারকে ভাগ করুন। একেবারে খুব বেশি না খেয়ে অল্প পরিমাণ খাবার খান। ৮. ফাস্টফুডকে না বলুন প্রক্রিয়াজাত খাবার, ফাস্টফুড, কোমল পানীয়, সোডা—এই খাবারগুলোকে একেবারে না বলুন। এগুলোর মধ্যে উচ্চ পরিমাণ ক্যালরি থাকে, এতে ওজন বাড়ে। ৯. ছোট থালায় খান বড় থালায় খেলে বেশি খাওয়া হয়ে যায়। তাই ছোট থালায় খান। খাবার কম খেতে চামচও ব্যবহার করতে পারেন। হাত দিয়ে খেলে বেশি খাবার একবারে আপনি মুখে দেন। হাতের বিকল্প চামচ ব্যবহার করলে খাবার কম গ্রহণ করা হয়। ১০. আয়নার সামনে বসে খান শুনতে হয়তো অদ্ভুত লাগছে, তবে গবেষণায় বলা হয়, যেসব লোক আয়নার সামনে বসে খায়, তাদের ওজন দ্রুত কমে। কীভাবে? তারা নিজেকে দেখতে থাকে আর ভাবতে থাকে, ওজন কমানো দরকার। এই ভাবনা কাজে দেয় কি না, একবার পরীক্ষা করে দেখতে পারেন! ১১. হাঁটুন ওজন কমাতে হাঁটার কোনো বিকল্প নেই। আর হাঁটা তো কেবল ওজনই কমাবে না, কমাবে হৃদরোগের ঝুঁকিও। বিষণ্ণতা বা মন খারাপ ভাবও কমে যাবে অনেক। ১২. একটু কম খান আগে যেখানে হয়তো তিনটি রুটি খেতেন, সেখানে একটি রুটি খান বা যেখানে এক থালা ভাত খেতেন, সেখানে এক কাপ ভাত খান। এর বদলে পেট ভরুন সবজি আর ফল দিয়ে।