হস্তমেথুন দুমাস ধরে করি না, কিন্তু আজকে কেমন যেনো হঠাৎ নিজেকে কন্টোলে রাখতে পারলাম না হস্তমৈথুন হয়ে গেলো | এখন এতে কি কোনো খতি হবে ভাই?

ভাই লিঙ্গগ কখনো ছোট হয়না এটি ভুল ধারনা। আপনি যা করেছেন তো করেছেন ই। শেষ পর্যায়ে হলেও যাক বুঝেছেন। আপনি ভাই, আর ভুলেও সেটি করবেন না। দুধ,মধু,ডিম,সবুজ শাকসবজি,পানি পর্যাপ্ত পরিমানে খাবেন। সাথে সিরাপ সিনকারাটি খাবেন। আর একজন ভালো যৌনবিশেষজ্ঞ আগে দেখান দ্রূত সম্ভব।।দুশ্চিন্তা করবেন না। নিরাময়যোগ্য সমস্যা।

একদম চিন্তা মুক্ত থাকার চেষ্টা করুন, সিনকারা আপনার বয়স অনুযায়ী 6 চা চামুচ করে দিন দুইবার খেতে হয়, তবুও আপনার বয়স যেহেতু 15 তাই 4 চা চামুচ করে দিন দুইবার খেতে পারেন। সাথে ডিম কলা দুধ খেতে পারেন, দুধ ঘুমানোর আগে খাবেন।

দ্রুত ক্যাপসুল ডক্সিক্যাপ রাত্রে ১টা করে। এবং ট্যাবলেট মেথারস্প্যান ৩বেলা খাবার পর্ ১টা করে। এভাবে ৩/৪ দিন খাবেন। অতিরিক্ত রক্ত ক্ষরন হলে ট্যাবলেট ট্রাসিড ১টা করে দুপুরে ৫দিন। আরো জানতে...

হস্তমৈথুন বাদ দেওয়ার জন্য আপনার ইচ্ছা শক্তিই যথেষ্ট। আপনি সর্বদা লোক জনের সাথে থাকার চেষ্টা করবেন। নির্জন কোন স্থানে একা একা থাকবেন না। মনের ভুলেও কখনো পর্ণগ্রাফি ছবি দেখবেন না।...

এতে সমস্যা আছে। এটা আপনার অন্ধকোষের সমস্যা করবে । এটা করার পর সাথে সাথে পেসাব করে নিন।

এর জন্য কোন ঔষধ খেলে যৌন জীবন আরো বিপর্যস্ত হয়ে যাবে, তাই নিজেকেই ছাড়তে হবে, 1/নিজের ইচ্ছা শক্তিকে কাজে লাগান। 2/ধর্মীয় অনুশাসন মেনে চলুন। 3/ নিজেকে বুঝাান, এটি ক্ষতিকর ৪/ যারা বাজে বিষয় নিয়ে বা মেয়েদের নিয়ে বা পর্ণ মুভি বা চটি নিয়ে বেশি আলোচনা করে, তাদেরকে এড়িয়ে...

না!! আপনি 6 বছর হস্তমৈথুনের ঘাটতি এক ঔষধে সমাধান পাবেন না, আপনি যৌন বিশেষজ্ঞের পরামর্শ আরো কিছু ঔষধ সেবন করতে হবে, কারন হস্তমৈথুন শুধু দ্রুত ট বীর্যপাত নয় লিঙ্গের অসাড়য়তা, লিঙ্গের আরো দুর্বলতা থাকতে পারে, আপনি একজন যৌন বিশেষজ্ঞের পরামর্শ অনুযায়ী ঔষধ খেলে সম্পুর্ন সুস্থ হয়ে যাবেন।

হস্তমৈথুন অব্যাহত রাখলে, যৌন জীবন পরে বিপর্যস্ত হয়ে যাবে, দিশাহীন হয়ে পড়বে তাই হস্তমৈথুন ছেড়ে দিয়ে স্বাভাবিক জীবন যাপন করতে বলুন। এখন হস্তমৈথুন বন্ধ করে দিলে পরবর্তীতে তেমন কোন সমস্যা হবেনা। কোন কারনে তখন সামান্য সমস্যা...

কনসিভ করলে রক্ত দেখা যাওয়ার কথা নয় আর বার বার ইমার্জেন্সি পিল খাওয়া ঠিক নয়। আপনি আপাতত বেবি চেক স্ট্রিপ দিয়ে চেক করুন। 

ক্ষতি হচ্ছে যে সন্তান জন্ম দিবেন তা দীনি পথে থাকবে না। ইসলামে এটি হারাম করা হয়েছে। এগুলো খাওয়া নিষেধ। ,,,,,