এতো সংক্ষিপ্ত বর্ণনায় সঠিক সমাধান বলা
অসম্ভব!!!
মানসিক রোগ মস্তিষ্কের এক ধরনের রোগ৷ এ ধরনের অসুস্থতায় মানুষের আচার আচরণ কথা-বার্তা চিন্তা-ভাবনা অস্বাভাবিক হয়ে যায়৷
মানসিক রোগ দু ধরনের হতে পারে:
* মৃদু ধরনের মানসিক রোগ
* তীব্র ধরনের মানসিক রোগ
মৃদু ধরনের মানসিক রোগ
এ ক্ষেত্রে জীবনের স্বাভাবিক অনুভূতিগুলো (দুঃখবোধ, দুশ্চিন্তা ইত্যাদি) প্রকট আকার ধারণ করে৷ এ ক্ষেত্রে যে সকল লক্ষণগুলো দেখা যায় তা হলো: অহেতুক মানসিক অস্থিরতা, দুশ্চিন্তা-ভয়ভীতি, মাথাব্যথা, মাথাঘোরা, খিঁচুনি, শ্বাসকষ্ট, বুক ধরফর করা, একই চিন্তা বা কাজ বারবার করা (শুচিবাই), মানসিক অবসাদ, বিষণত্না, অশান্তি, বিরক্তি, অসহায় বোধ, কাজে মন না বসা, স্মরণশক্তি কমে যাওয়া, অনিদ্রা, ক্ষুধামন্দা, আত্মহত্যার করার প্রবণতা বেড়ে যায় ইত্যাদি৷
তীব্র ধরনের মানসিক রোগ
এ ক্ষেত্রে আচার আচরণ কথাবার্তা স্পষ্টভাবে অস্বাভাবিক হয় ফলে আশেপাশের মানুষরা এটা বুঝতে পারে৷ এ ক্ষেত্রে যে সকল লক্ষণগুলো দেখা যায় তা হলো: অহেতুক মারামারি, ভাঙচুর করা, গভীর রাতে বাড়ির বাইরে চলে যাওয়া, আবোল-তাবোল বলা, সন্দেহ প্রবণতা
এগুলোর ক্ষেত্রে মনোরোগ বিশেষজ্ঞের
পরামর্শ নিতে হবে।
পৃথিবীর কঠিনতম জিনিষ মানব মস্তিষ্ক। যা এমন কিছু করতে পারে যা অন্য কিছু পারে না। আপনাকে কে বলেছে আপনার মানসিক রোগ আছে।আপনি ভাবছেন আর আপনার মস্তিষ্কও তাই ভাবছে যে আপনার রোগ আছে। মানুষ তখনই নিজের সাথে নিজে কথা বলে যখন কথা বলার কেউ থাকে না আর একাকীত্ব এইটা একটা রোগ।নিজেকে একা ভাববেন না। সবার সাথে মিশুন, কথা বলুন। সাইকলজিকাল ডাক্তার দেখানোর প্রয়োজন নেই কেননা তারা আপনাকে এগুলই বলবে। নামাজ পড়ুন আর বাবা মার সাথে ঠিক ভাবে কথা বলুন, সব সমস্যা সমাধান হবে ইনশাল্লাহ।