জায়নামাজে দু'আ বলে শরী'আতে কোন দু'আ নেই। ইমাম ও মুক্তাদি সলাতে দাঁড়িয়ে মনে মনে নিয়তজায়নামাজে দু'আ বলে শরী'আতে কোন দু'আ নেই। ইমাম ও মুক্তাদি সলাতে দাঁড়িয়ে মনে মনে নিয়ত করে অাল্লাহু অাকবার বলে দুই কাঁধ অথবা কান বরাবর তুলে হাত বাঁধবেন।
অাব্দুল্লাহ ইবনে ওমর রাঃ বলেন, অামি রাসূল সঃ কে দেখেছি তিনি যখন সলাতে দাঁড়াতেন, তখন কাঁধ বরাবর দুই হাত উত্তোলন করতেন (মুত্তাফাক্ব অালাইহ, ছহীহ বুখারী হাঃ ৭৩৬)
এছাড়া অারো দেখতে পারেন...
(ছহীহ বুখারী হাদিসঃ ৭৩৫, ছহীহ মুসলিম হাঃ ৮৮৭, ৮৮৮, ৮৮৯, ৮৯০, ৮৯১)ইমাম ও মুক্তাদি সলাতে দাঁড়িয়ে মনে মনে নিয়ত করে অল্লাহু অাকবার বলে দুই করে অাল্লাহু অাকবার বলে দুই কাঁধ অথবা কান বরাবর তুলে হাত বাঁধবেন।
অাব্দুল্লাহ ইবনে ওমর রাঃ বলেন, অামি রাসূল সঃ কে দেখেছি তিনি যখন সলাতে দাঁড়াতেন, তখন কাঁধ বরাবর দুই হাত উত্তোলন করতেন (মুত্তাফাক্ব অালাইহ, ছহীহ বুখারী হাঃ ৭৩৬)
এছাড়া অারো দেখতে পারেন...
(ছহীহ বুখারী হাদিসঃ ৭৩৫, ছহীহ মুসলিম হাঃ ৮৮৭, ৮৮৮, ৮৮৯, ৮৯০, ৮৯১)ইমাম ও মুক্তাদি সলাতে দাঁড়িয়ে মনে মনে নিয়ত করে অল্লাহু অাকবার বলে দুই
ইমাম সেজদার জায়গায় দৃষ্টি রেখে তাক্বীরে তাহ্রীমা (আল্লাহু আকবার) বলবেন। তাকবীরের সময় কান বরাবর অথবা কাঁধ বরাবর উভয় হাত উঠাবেন।তাকবীরের পর নামায শুরুর একটি দু’আ পড়বেন, পড়া সুন্নাত। দু’আটি হল... সুবহানাকাল্লাহুম্মা ওয়া বিহামদিকা ওয়া তাবারাকাসমুকা ওয়া তা’আলা জাদ্দুকা ওয়া লা -ইলাহা গাইরুকা। অর্থ: “প্রশংসা এবং পবিত্রতা বর্ণনা করছি আপনার হে আল্লাহ! বরকতময় আপনার নাম। অসীম ক্ষমতাধর ও সুমহান আপনি। আপনি ভিন্ন আর কোন উপাস্য নেই”। তারপর বলবেন: “আউযুবিল্লাহি মিনাশ শাইতানির রাজীম, বিসমিল্লাহির রহমানির রাহীম”।তার পর সুরা ফাতিহা পরে অন্য একটি সুরা পরে রুকো করবে।
দোয়াটা পুবে'র উত্তরে দিয়েছন।তবে যে বিষয়টা থেকে এমন প্রশ্ন আসতে পারে তা হল; ইমামের জন্য নামাজে আলাদা কোন দোয়া ইত্যাদি আছে কিনা?
হ্যা, আছে! তবে তাহল, শুধুমাত্র নামাজ শুরুর পূবে নামাজের নিয়ত করা।
এছাড়া ইমাম আর মুক্তাদির মধ্যো নামাজের কোন পাথ'ক্য নাই। আপনার আমার উপর যেভাবে নামাজ আদায় /পড়ার হুকুম রয়েছ ঠিক তেমনি পৃথীবির সকল মুসলিমের উপর একই হুকম। বিস্তারিত বিষয়ে না যাই। ধন্যবাদ