Call

প্রেসার প্রতিরোধ করতে হলে অবশ্যই খাবারে পটাশিয়ামের মাত্রা বাড়িয়ে দিতে হবে। পটাশিয়াম সমৃদ্ধ খাবার যেমন লেবু, কমলালেবু, কলা, টমেটো, ডাবের পানি খেতে হবে। সবুজ শাক-সবজি, লো ফ্যাট জাতীয় খাবার যেমন বাটারমিল্ক, ফ্যাটমুক্ত দই, আইসক্রিম ও লো স্যাচুরেটেড ফ্যাট জাতীয় খাবার, যেমন মুড়ি খেতে পারেন। প্রতিদিন খাবারে সোডিয়াম ইনটেক ২ দশমিক ৪ গ্রামের মধ্যেই রাখুন। হাই ব্লাড প্রেসারে বেশি লবণ খেতে পারবেন না। কোলেস্টেরল সমৃদ্ধ খাবার যেমন ক্রিম, মাংস, ডিমের কুসুম, মাখন, ফ্রেঞ্জ ফ্রাইজ সম্পূর্ণভাবে এড়িয়ে চলতে হবে। প্রচুর পরিমাণ ফল ও সবজি খেতে হবে। সল্টেড বাটার, চিপস জাতীয় খাবার না খেলে নিয়ন্ত্রণে থাকে ব্লাড প্রেসার। ড্রিপ ফ্রায়েড খাবার, জাংক ফুড সম্পূর্ণভাবে এড়িয়ে চলতে হবে। - লেবু ব্লাড প্রেসার লেভেল কমাতে সাহায্য করে। সকালে ঘুম থেকে উঠে একটা লেবুর রস সমান পানিতে মিশিয়ে খেতে পারলে ভালো। খাবারের মধ্যেও লেবুর রস মিশিয়ে খেতে পারেন। যেসব খাবারে প্রচুর পরিমাণ পটাশিয়াম এবং ক্যালসিয়াম আছে সেসব খাবার ব্লাড প্রেসার কমাতে সাহায্য করে। পটাশিয়াম সমৃদ্ধ খাবার যেমন আলুবোখারা, আম, সবুজ মুগ ডাল, মিষ্টি আলু, পালং শাক, বেগুন জাতীয় খাবার শরীরে লবণ ও ফ্লুয়িড ব্যালেন্স বজায় রেখে ব্লাড প্রেসার নিয়ন্ত্রণে রাখে। -শরীরে যদি ক্যালসিয়ামের অভাব থাকে তাহলে হাইপারটেনশনের আশঙ্কা বেড়ে যায়। তাই নিয়মিত শাকসবজি, তিল, কমলালেবু, মেথি, ধনেপাতা, ফুলকপি, গাজর খাওয়ার অভ্যাস করতে হবে। - রসুন ব্লাড প্রেসার নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে। - শসা ও ভেজিটেবল জুস বেশি করে খাওয়ার অভ্যাস করুন। - পেঁয়াজে এক ধরনের অ্যান্টি অক্সিজেন ফ্লাডানয়েড থাকে, যা ব্লাড প্রেসার কমাতে সহায্য করে। রান্না করা খাবারে সোডিয়াম যথেষ্ট পরিমাণে থাকে। তার ওপর কাঁচা লবণ খেলে ব্লাড প্রেসার বেশি মাত্রায় বেড়ে যায়। আমাদের শরীরে ১ চা চামচ লবণই যথেষ্ট। কাঁচা লবণ ছাড়াও অন্যান্য খাবারের মধ্যে সোডিয়াম যথেষ্ট পরিমাণে থাকে। কিছু পাউডার, সোডিয়াম বাই কার্বোনেট ইত্যাদি খাবারের স্বাদ বাড়াতে ব্যবহার করা হয়। রেডিমেড আচার, ব্রেড, বিস্কুট, বিভিন্ন ধরনের সস, স্যুপ, সল্টেড বাদাম, পপকর্ন ধরনের খাবারে সোডিয়াম থাকে। তেল, ঘি, মসলা এড়িয়ে চলতে পারলে আরও ভালো হয়। অ্যালকোহল, চা, কফি কম পরিমাণে খেতে হবে। এতে ব্লাড প্রেসার অনেকটাই নিয়ন্ত্রণে থাকবে।ফ্যাট জাতীয় খাবার কখনোই খাবেন না।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ

আপনার উচিত অতিসত্বর একজন হার্টের এমবিবিএস ডাক্তার দেখানো|এখান থেকে কোনো ঔষুধু সাজেস্ট করা যাবে না কেননা আপনার প্রেসার অত্যধিক বেড়ে গেছে|

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
Call

সাধারণত হাই প্রেসারের জন্য বেটানল ৫০ খাওয়া হয় ১টা করে সকাল ও রাতে। কিন্তু আপনার প্রেসার যদি নিয়মিত এধরনের হাই থাকে তাহলে অতিসত্তর একজন বিশেষজ্ঞ ডাক্তারে পরামশ' নিন। 

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ