অল্প উত্তেজনা হোক বা বেশি, ইচ্ছাকৃত বীর্যপাত করলেই রোজা ভাঙ্গবে আর এজন্য কাযা, কাফফারা দুটিই আদায় করতে হবে। আর অনিচ্ছায় বা শারীরিক সমস্যার কারনে বীর্যপাত হলে রোজা ভাঙ্গবেনা।
→ ইচ্ছাকৃত, অনিচ্ছাকৃত যেকোনো কারনে বীর্যপাত হলেই গোসল ফরজ, ফরজ গোসল আদায় না করলে নামাজ হবেনা, আর রোজা রেখে নামাজ না পড়লে রোজা মূল্যহীন হয়ে যায়।