আমি আমার girlfrind এর সাথে মাসিক শেষ হবার ২ দিন পর যৌন মিলন করি। কিন্তু আমার বীর্য পরার আগেই লিঙ্গ বের করে ফেলি। তো বীর্য পরার আগে যে আঠালো জল বের হয় তার ফলে কী বাচ্চা আসতে পারে??
Share with your friends

ছি ভাই।নাউজুবিল্লাহ। বিয়ের আগে এসব সম্পুর্ন হারাম।এ কি কাজ করেছেন আপনি!! বুকে হাত রেখে বলতে পারবেন আপনি আপনার প্রেমিকাকে মন থেকে ভালোবেসেছেন? হয়ত বলবেন হ্যা  কিন্তু সেটা মিথ্যা। আপনি কখনোই প্রেমিকাকে ভালোবাসেন নি  কারন আপনি অবশ্যই চাবেন না প্রেমিকাকে অপবিত্র করতে? আর সেক্স? ভালোবাসাকে যদি গাছের সাথে তুলনা করা হয় তবে সেক্স হচ্ছে একটক ডাল মাত্র। এটা মনে রাখবেন।আর আপনাকে এসব বিষয়ে কি আর বলবো! বলার তো ভাষা নেই।।কেউ যদি চুরি করে এসো আপনাকে বলে যে, ভাই এইটা চুরি করে আনলাম, কেমন হবে? তখন আপনি কি বলবেন? আপনি করেছেন ব্যাভিচার, যার বিচার মৃত্যুদন্ড ও পরকালে কঠিন আহহুনে জ্বলা ও কিয়ামতের পর জাহান্নাম।। এ বিষয়ে কিচ্ছু বলা হলো না। বিস্ময় অ্যনসার, কাজ করে হালাল দিকে হালাল সমস্যা সমাধানে, হারাম সমস্যার জন্যে নয়। এখন বলবেন, বিস্ময় অ্যনসারে বিশ্বাস করে জিজ্ঞেস করলাম, বিপদে আছি, এই প্রতিদান দিলেন আপনারা? ভাই, মাফ করবেন, ইসলামের হারাম দিকের নিয়ম বড়ই কঠিন। পাপকে কোনভাবেই প্রশ্রয় দেয়া হবে না। যদি হারাম কাজ করে কেঐ মারা যাওয়ার মতোও হয়, তবে সেক্ষেত্রে বিন্দুমাত্র সাহায্য পাওয়া যাবে না।

Talk Doctor Online in Bissoy App

ভাই একটা কথা মনে রাখবেন আপনি যেমন আপনার সহধর্মীনি ও তেমন হবে। 

আপনার কথা অনুসআরে আপনার জি এফ pregnant হওয়ার সম্ভাবনা খুবই কম। কারন একটা বাচ্চা হওয়ার জন্য ২টি জিনিস প্রয়োজন, শুক্রানু ও ডিম্বানু। যেহেতু আপনার বির্য ভিতরে প্রবেস করেনি বা আংসিক করেছে সেহেতু বাচ্ছা না হওয়ার সম্ভাবনা খুব কম।

আপনাকে আমি অনুরোধ করছি আপনি আল্লাহর কাছে তওবা করেন ক্ষমা চান আর আপনার জি এফ কে ও তওবআ করতএ বলেন।

তওবা কবুল হওয়ার জন্য ৪টি জিনিস প্রয়োজন।
১। যে গুনাহ করেছেন তা সাথে সাথে ছেরে দেয়া।
২। এই কাজ আর কখনো করবো না বলে প্রতিজ্ঞা করা।
৩। তওবা করা।
৪। যার হক নষ্ট করেছেন তার কাছে ক্ষমা চাওয়।
[বিঃদ্রঃ বান্দার হক নষ্ট করলে ৪টি পুরুন করতে হবে আর আল্লাহর হক নষ্ট করলে প্রথম ৩ ই যথেষ্ট।

Talk Doctor Online in Bissoy App
Call

মিষ্টার দাশ, জানি না আপনি কোন ধমা'ল্মবী যেহেতু আপনার প্রোফাইলে কোন ধম' উল্লেখ করেন নাই! তবে আমি যতটুকু জানি কোন ধমে' অবৈধ যৌন সংগমকে সমথ'ন করে না।

বিশেষ করে ইসলাম ধমে' এবিষয়ে আইন করে দিয়েছে।

নিচের ঘটনাটি পড়ুন, দেখুন ইসলাম ধমে' অবৈধ যৌন মিলনের কি শাস্তি ?

 আবদুল মালিক ইবনুূু শুয়াইব ইবনুূু লায়িস ইবনুূু সা’দ (রহঃ) আবূ হুরায়রা (রাঃ) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেনঃ- মুসলমানদের মধ্য থেকে এক ব্যক্তি রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম -এর নিকট এল। তখন তিনি মসজিদের মধ্যে ছিলেন। সে তখন উচ্চস্বরে বলল, হে আল্লাহর রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম! আমি ব্যভিচার করেছি। তখন তিনি তার থেকে মুবারক মুখ ফিরিয়ে নিলেন। সে তখন তিনি যে দিকে চেহারা মুবারক ঘুরিয়ে নিয়েছিলেন সে দিকে গিয়ে তাঁকে বলল, হে আল্লাহর রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম! আমি ব্যাভিচার করেছি। তখনও তিনি তার থেকে মুবারক মুখ ফিরিয়ে নিলেন। এইভাবে সে চারবার পর্যন্ত স্বীকারোক্তি করল! এরপর সে যখন চারবার নিজের উপর সাক্ষ্য দিল- তখন রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম তাকে ডাকালেন এবং বললেনঃ, তোমার মধ্যে কি পাগলামী আছে সে বলল, না। তখন তিনি বললেনঃ তুমি কি বিবাহিত? সে বলল, হ্যা। তখন রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বললেনঃ তোমরা তাকে নিয়ে যাও এবং পাথর নিক্ষেপঁকরে হত্যা কর। ইবনুূু শিহাব (রাঃ) বলেনঃ, জাবির ইবনুূু আবদুল্লাহ (রাঃ) থেকে যিনি হাদীস শ্রবণ করেছেন তিনি আমার কাছে বলেনঃ যে, জাবির (রাঃ) বলেছেনঃ, পাথর নিক্ষেপকারীদের মধ্যে আমিও একজন ছিলাম। আমরা তখন তাকে ঈদগাহে পাথর নিক্ষেপ করলাম। যখন তার উপর পাথর পতিত হতে লাগল তখন সে পলায়ন করল। তখন আমরা তাকে “হাররা” নামক স্থানে ধরে ফেললাম। এরপর তাকে আমরা পাথর মেরে হত্যা করলাম। মুসলিম (রহঃ) বলেনঃ যে, লায়স (রহঃ) ইবনুূু শিহাব থেকেও একই সুত্রে উল্লিখিত হাদীসের অনুরুপ হাদীস বর্ননা করেছেন। আবদুল্লাহ ইবনুূু আবদুর রহমান দারেমী (রহঃ) যুহরী (রহঃ) থেকেও এই একই সুত্রে হাদীসের অনুরুপ বর্ণনা করেছেন। আর উভয়ের বর্ণিত হাদীসে ইবনুূু শিহাব (রহঃ) বলেনঃ যে, আমাকে এক ব্যক্তি হাদীস বর্ননা করেছেন, যিনি জাবির ইবনুূু আবদুল্লাহ (রাঃ) থেকে হাদীস শ্রবণ করেছেন, যেমন উল্লেখ করেছেন উকায়ল (রাঃ)। 



Talk Doctor Online in Bissoy App