টেনশন থেকে মুক্তির একমাত্র উপায় হল টেনশনের বিষয়টা হতে যতটুকু পারা যায় নিজের মনকে দুরে রাখা। আপনি চেষ্টা করুন যাতে যতটা সম্ভব নিজের মনকে অন্য কাজে ব্যস্ত রাখার। নিয়মিত মেডিটেশন করতে পারেন। তাতে মানসিক শক্তি বাড়বে। আর আপনি মুসলিম হলে আপনার জন্য সবচেয়ে সেরা ঔষধ হবে নিয়মিত মনোযোগ সহকারে ৫ ওয়াক্ত নামাজ আদায় করা। দেখবেন কোথায় যে পালিয়ে যাবে দুশ্চিন্তা তা আপনি ধরতেও পারবেন না। আর তার জায়গায় ভরে উঠবে প্রশান্তিতে।
্ট্রেস ও টেনশনের হাত থেকে নিজেকে বাঁচানোর কয়েকটি সহজ উপায়ের সন্ধান রইল এই প্রতিবেদনে... ১. কমলালেবুর খোসা ছাড়ান বা একটুকরো পাতিলেবুর গন্ধ নিন প্রাণভরে। বিভিন্ন সময়ে করা সমীক্ষা বলছে, লেবুর টক গন্ধ স্ট্রেস কমাতে সাহায্য করে। ২. বেশিক্ষণ না, মাত্র ছয় থেকে সাত মিনিটের জন্যে গল্পের বই পড়ুন। দেখবেন নিমেষে স্ট্রেস ও টেনশন উধাও। ৩. অ্যাভোকাডো এখন যে কোনও ডিপার্টমেন্টাল স্টোরের ফলের সেকশনে পাওয়া যায়। এতে মজুত মনোস্যাচুরেটেড ফ্যাট এবং পটাশিয়াম ব্লাড প্রেশার কমাতে সাহায্য করে। ৪. যদিও কংক্রিটের এই শহরে সবুজ খুঁজে পাওয়া বেশ কঠিন, তবুও এখনও যে কয়েকটি জায়গায় গেলে সবুজের দেখা মেলে, স্ট্রেস এবং টেনশন মাথাচাড়া দিয়ে উঠলে সেখানে গিয়ে কিছুক্ষণ কাটিয়ে আসুন। ৫. যে বন্ধুটি আপনার সব থেকে প্রিয়, তাঁর সঙ্গে ভাগ করে নিন স্ট্রেস ও টেনশনের কারণ। দেখবেন নিজেকে অনেকটাই হালকা লাগছে। ৬. নিজের নিঃশ্বাসের উপর মনোনিয়োগ করুন। দেখবেন রিল্যাক্সড লাগছে।
১. কমলালেবুর খোসা ছাড়ান বা একটুকরো পাতিলেবুর গন্ধ নিন প্রাণভরে। বিভিন্ন সময়ে করা সমীক্ষা বলছে, লেবুর টক গন্ধ স্ট্রেস কমাতে সাহায্য করে। ২. বেশিক্ষণ না, মাত্র ছয় থেকে সাত মিনিটের জন্যে গল্পের বই পড়ুন। দেখবেন নিমেষে স্ট্রেস ও টেনশন উধাও। ৩. অ্যাভোকাডো এখন যে কোনও ডিপার্টমেন্টাল স্টোরের ফলের সেকশনে পাওয়া যায়। এতে মজুত মনোস্যাচুরেটেড ফ্যাট এবং পটাশিয়াম ব্লাড প্রেশার কমাতে সাহায্য করে। ৪. যদিও কংক্রিটের এই শহরে সবুজ খুঁজে পাওয়া বেশ কঠিন, তবুও এখনও যে কয়েকটি জায়গায় গেলে সবুজের দেখা মেলে, স্ট্রেস এবং টেনশন মাথাচাড়া দিয়ে উঠলে সেখানে গিয়ে কিছুক্ষণ কাটিয়ে আসুন। ৫. যে বন্ধুটি আপনার সব থেকে প্রিয়, তাঁর সঙ্গে ভাগ করে নিন স্ট্রেস ও টেনশনের কারণ। দেখবেন নিজেকে অনেকটাই হালকা লাগছে। ৬. নিজের নিঃশ্বাসের উপর মনোনিয়োগ করুন। দেখবেন রিল্যাক্সড লাগছে। ৭. পাওয়ার ন্যাপ। হ্যাঁ, ঘুমের থেকে ভালো স্ট্রেস বাস্টার আর কিছু হতে পারে না। তাই যখন কোনও কিছুই আর ভালো লাগবে না, বা মনে হবে কোনও কিছুতেই মন দিতে পারছেন না, তখন একটু নিরিবিলি জায়গা দেখে পাওয়ার ন্যাপ নিয়ে নিন। ৮. মিউজিক থেরাপির কথা নিশ্চয়ই শুনেছেন। স্ট্রেস কমাতে এর মতো ভালো অপশন বিশেষ কিছু নেই। খুব স্ট্রেসের সময়ে ভালো ইনস্ট্রুমেন্টাল মিউজিক শুনুন। দেখবেন রিল্যাক্সড লাগছে। ৯. জীবনের প্রতি পদে কোনও না কোনও সমস্য আসবেই। কিন্তু তা বলে গোমড়া মুখে থাকবেন না। প্রাণ খুলে হাসার অভ্যেস করুন। প্রাণ খোলা হাসি আপনাকে এবং আপনার চারপাশের মানুষজনকে স্ট্রেস ফ্রি রাখতে সাহায্য করবে। ১০. বডি মাসাজ বা স্পা, চুলে হট অয়েল মাসাজ বা ফুট স্পা... ট্রাই করে দেখতে পারেন এর মধ্যে কোনও একটি। মাসাজ আপনার স্ট্রেসড নার্ভকে শান্ত করে। ফলে আপনারও হালকা লাগবে। ১১. মন খারাপ হলে বা খুব টেনশন হলে প্রিয়জনকে জড়িয়ে ধরুন। তাঁদের ভালোবাসায় ভরা উষ্ণ আলিঙ্গন দূর করে দেবে আপনার সব চিন্তা। ১২. আঁকা বা বিভিন্ন রকম ক্রাফ্ট-এর কাজও কিন্তু স্ট্রেস কমাতে সাহায্য করে। ১৩. মেডিটেশন। প্রাচীনকাল থেকেই মেডিটেশনকে স্ট্রেস ও টেনশন কমানোর ম্যাজিক ড্রাগ বলে মনে করা হয়। নিয়মিত মেডিটেশন করা অভ্যেস করুন। সহজে স্ট্রেস ও টেনশন আপনাকে কাবু করতে পারবে না
১.গান শুনুন।বিভিন্ন গানের সুরের প্রভাব বিভিন্ন রকম হয়।কোন্ ধরনের সুর আপনার সবচেয়ে বেশি টেনশন কমাতে সাহায্য করছে সেটা খুঁজে নিন। ২.খুব টেনশন হলে বুকের ভেতরে গভীর শ্বাস টেনে নিন।রক্তে পর্যাপ্ত অক্সিজেন ঢুকলে মস্তিষ্ক উজ্জীবিত হয়, মাংসপেশি শিথিল হয় এবং মন ঠাণ্ডা হয়। ৩.গভীর শ্বাস টেনে নেয়ার পাশাপাশি মেডিটেশন করুন। মস্তিষ্কে প্রায় ঘুমের সমপর্যায়ের অবস্খা তৈরি হবে। শূন্যে মনোনিবেশ করলে চাপ কমে যায়। ৪.মনছবি গড়ে তুলুন।মনের ছবিটাকে আরো বেশি বাস্তব করার জন্য প্রকৃতির সুরারোপ করুন বা নিজের চারপাশে এই সুর বাজতে দিন। ৫.মনছবির ভেতর নিজের শুভ চাওয়ার প্রতিফলন ঘটান। ৬.আত্মসম্মোহনের মাধ্যমে নিজের দক্ষতা বৃদ্ধি, বদ অভ্যাস ত্যাগ,কম ব্যথা বা দু:খ অনুভবের শক্তি বাড়ান। ৭.হালকা শরীর চর্চা করুন। রক্ত সঞ্চালনের ফলে হতাশার লেভেল কমে যাবে। ৮.মাংসপেশি শিথিলের অভ্যাস গড়ে তুলুন। প্রথমে মুখ, তারপর ঘাড়, কাঁধ এভাবে মাথা থেকে পা পর্যন্ত। ৯.যোগ ব্যায়াম করুন। যোগ ব্যায়ামের কোনো বিকল্প নেই টেনশন দূর করার ক্ষেত্রে।