আমার সন্তান এর মাথাই হাত রেখে অইচ্চে সত্যে আমার কছম করতে হয়েছে অপ্রস্তুথ পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ করার জন্য কিন্তু পরবর্তীতে আমি সে কছম পালন করতে পারিনি। একন আমার কি করনিয়। কছম এর কি কন কাফফারা আছে?
শেয়ার করুন বন্ধুর সাথে
Call

আপনি আপনার সন্তানের মাথায় হাত রেখে যদি কোন বৈধ জিনিষের শপথ করেন তবে তা ভঙ্গ করলে এর কাফফারা দিতে হবে ।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
Call

ইরশাদ হচ্ছে : ﻟَﺎ ﻳُﺆَﺍﺧِﺬُﻛُﻢُ ﺍﻟﻠَّﻪُ ﺑِﺎﻟﻠَّﻐْﻮِ ﻓِﻲ ﺃَﻳْﻤَﺎﻧِﻜُﻢْ ﻭَﻟَﻜِﻦْ ﻳُﺆَﺍﺧِﺬُﻛُﻢْ ﺑِﻤَﺎ ﻋَﻘَّﺪْﺗُﻢُ ﺍﻟْﺄَﻳْﻤَﺎﻥَ ‏( ﺍﻟﻤﺎﺋﺪﺓ :৮৯) “আল্লাহ তাআলা তোমাদের কসমগুলোর মধ্যে অর্থহীন কসমের জন্যে পাকড়াও করবেন না। কিন্তু তিনি তোমাদেরকে ঐ কসকমসমূহের জন্যে পাকড়াও করবেন, যেগুলোকে তোমরা (ভবিষ্যত বিষয়ের প্রতি) দৃঢ় কর, (অর্থাৎ ইচ্ছাকৃত শপথ)।(সুরা মায়েদাহ :৮৯) সুতরাং এর কাফফারা হচ্ছে দশজন অভাবগ্রস্থকে (মধ্যম ধরণের) খাদ্য প্রদান করা, যা তোমরা নিজ পরিবারের লোকদেরকে খাইয়ে থাক, কিংবা তাদেরকে (মধ্যম ধরণের) পরিধেয় বস্ত্র দান করা কিংবা একটা গোলাম বা বাঁদী মুক্ত করে দেয়া, আর যে ব্যক্তি সমর্থ না রাখে, সে একাধারে তিন দিন রোযা রাখবে। এটা তোমাদের কসমের কাফফারা। পাঠ সারাংশ ও শিক্ষা : (১) কোন ব্যক্তি একটি কাজ করা অথবা ছেড়ে দেয়ার কসম করল, অতঃপর কসম ভঙ্গ করতে চাইল। এমতাবস্থায় কসম ভঙ্গ করার পূর্বেও কাফফারা আদায় করতে পারবে। ধারাবাহিকতা রক্ষা করা জরূরী নয়। (২) যে ব্যক্তি খানা খাওয়ানো ও পোশাক প্রদানের সামর্থ রাখে সে রোযা রাখলে কাফফারা আদায় হবেনা। তার রোযাগুলো নফল হিসেবে গণ্য হবে। (৩) কোন ব্যক্তিকে তার বন্ধু কিংবা অন্য কেউ একটি ভাল কাজে কসম দিলে, তার উচিৎ কসম পূরণ করার সুযোগ দেয়া। এটি মুস্তাহাব। (৪) কসম ভঙ্গ করলে তাড়াতাড়ি কাফফারা আদায় করা উচিৎ। কেননা ভঙ্গ করার সাথে সাথে এটি ওয়াজিব হয়ে যায়। তা ছাড়া সে পরবর্তীতে আদায় করার সযোগ না ও পেতে পারে। (৫) আল্লাহর নামে মিথ্যা কসম করা থেকে বিরত থাকা উচিৎ। (৬) কারণে-অকারণে বারবার কসম না করা উচিৎ। সুত্র: Daily Al-Quran প্রতিদিন আল-কূর'আন

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ