কোন ওষুখ হলে চিকিৎসা করতে গেলে মনে হয় বড় কোন রোগ হলো নাকি।কেউ যদি হার্ড এট্যাক করে মরে তাহলে মনে হয় আমি মরবো নাকি।
এগুলো হয় কেনো আর ভয়ে বুক ধকপক করে কেনো।।আমি এই নারভাস থেকে বাচতে পারবো না।
কারন আপনি কোন কিছুর উপর আস্থা রাখতে পারেন না! এমন কি আপনি নিজের উপর ও! তাই নিজের উপর পরীক্ষা করুন,নিজের আত্মবিশ্বাস নিজে গড়ে তুলুন! যার কনফিডেনট লেভেল যতো কম সে-ই ততো Nervous!!!
নিচে কিছু টিপস দেয়া হল:
১।আপনি সবসময় কাজের মধ্যে থাকুন।
২।নিয়মিত কোর-আন হাদিস অধ্যয়ন করুন।
৩।ভালো ভালো কাজ করুন সবসময়।
৪।মা বাবার সেবা করুন।
৫।দৈনিক কমপক্ষে ৮-১০ ঘন্টা ঘুমান।
নিয়মিত এ কাজগুলু করলে দেখবেন nervous চলে গেছে।
প্রথম কাজ হবে
ধর্মীয় অনুশাসন
মেনে চলা,নামাজ
পরা, কোরান পড়া, নিজের
ভিতর আত্ম-সংযম সৃষ্টি করে,
ভালো কাজে নিজ থেকে
উৎসাহ নেওয়া, কোন একটা
বিষয় সম্বন্ধে ভালো
বিশ্লেষণ এর গুণ গড়ে তোলা।
আর মানুষ ও পরিবেশ কে
ভালো দৃষ্টিতে দেখা,তাহলেই
আপনার মন থেকে নার্ভাস চলে যাবে ধন্যবাদ
এটা আপনার রোগ এবং মৃত্যু সম্পর্কে ভয়, আপনি আল্লাহ্ -র কাছে ক্ষমা চান, তারপর নামাজ, রোজা শুরু করে দিন, মন - প্রাণ দিয়ে আল্লাহ্ -কে ভালোবাসতে থাকেন, তাহলে দেখবেন আপনার আর এইরকম কোনো ভয় থাকবে না, শুধু মনে রাখবেন, আপনি আল্লাহ্ --র বান্দা।
মূলত এদেশের রাজনৈতিক অবকাঠামো ভাল না থাকায় এরকম সমস্যা। তাছাড়া এদেশের কিছু মানুষ আছে যারা বড় হওয়ার নেশায়, দেশের প্রতি সঠিক বিচার করেন না, যার কারনে এরকম সমস্যা।
Nervous হওয়ার কিছু নেই।খুব স্বাভাবিক থাকার চেষ্টা করবেন।dress up সুন্দর হওয়া উচিত।এইক্ষেত্রে তার পছন্দের রঙের শার্ট বা টি-শার্ট পরবেন।আর দেখা করার সাথে সাথে ফরমালিটি রক্ষা করে কথা না বলে আস্তে...
এই সম্পর্কে এই ভাবে কিছু বলা যায়না।তবে আপনার এই সমস্যা যদি শুধু পড়ার সময়ে হয়ে থাকে তবে আপনি আপনার পড়ার এস্টাইল পরিবর্তন করতে পারেন।এবং একটানা আনেক ক্ষন না পড়ে কিছু...
যা বুঝা যযায় আপনার কথার মাধ্যমে
অলসতার জন্যই এমন হচ্ছে, আর এর পিছনে শারীরিক দুর্বলতা বিদ্যমান
শারীরিক দুর্বলতার কারণে আলসেমি দেখা দিতে পারে। অন্যদিকে যারা একটু...
এটা আপনার শারীরিক দূর্বলতার করনেও হতে পারে। আপনি বেশি করে মাছ-মাংস, দুধ, ডিম, অালু, সব্জি ও ফল খান আর সাথে পর্যাপ্ত হাটাহাটি করুন। দৈনিক 7-8 ঘন্টার ঘুমই যথেষ্ঠ। রাতে তারাতারি...
আপনার এই সমস্যা থেকে মুক্তি পেকে হলে ভিটামিন সি জাতীয় খাবার একটু বেশি খেতে হবে।
যেমনঃআমলকি, জলপাই,তেতুল।এগুলো মুখের রুচি বারায়।
তাই এগুলো খাবেন।আশা করি উপকার পাবেন।
সামনে রমজান মাস।তাই আপনার কাছে দারুন একটা সুযোগ আসছে।। পূর্ন্য রোযা রাখুন দেখবেন অনেকটাই খাবার নিয়ন্ত্রনে আসছে।। আর হ্যা নিজের মানসিক অবস্থা চেন্জ করুন
আপনার জন্য সবচেয়ে ভালো হব। আপনি নিয়মিত জিম করেন। এবং খাওয়া দাওয়ার প্রতি একটু মেনটেন করুন। এবং যেহেতু এটা রমজান মাস আপনি সকাল বেলায় ওটে ব্যায়াম করুন। আপনি অনেক ভালো...