মামলার বাদী যদি জিতে যায় তাহলে আদালতের বিবেচনায় নির্ধারিত অংকের ক্ষতিপুরণ দিতে হবে, যদি ক্ষতিপুরণ দিতে ব্যার্থ হয় তাহলে আদালতের বিবেচনা অনুযায়ী তার বিনিময়ে কারা ভোগ করতে হবে। তবে চুরান্ত সিন্ধান্ত দিবে হাইকোর্ট বিভাগের সুপ্রিম কোর্টের পূর্ণাঙ্গ বেঞ্চ।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
Call

আদালতে দোষী সাবস্ত্য হলেই জরিমানার সঠিক অংক জানা যাবে। আর আদালতের রায়ের মাঝেই জরিমানা অনাদায়ে জেল খাটার সময় নির্দ্ধারন করা থাকে। যদি জরিমানা দিতে ব্যার্থ হয়, তাহলে আদালতের বিবেচনা অনুযায়ী, তার বিনিময়ে কারা ভোগ করতে হবে।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ

মাহফুজ আনামের বিরুদ্ধে যে মামলাটি করা হয়েছে সেটার পরিনিত কি হবে সেটা আগেই ভাবা মুশকিল। আইনের ভাষায় এসব মানহানির মামলাফৌজদারি ও দেওয়ানি উভয় প্রকারের হতে পারে। ফৌজদারি আদালতে মানহানি মামলা হলে অভিযুক্ত ব্যক্তি কারাদন্ড কিংবা অর্থদন্ডে দন্ডিত হবেন। পক্ষান্তরে দেওয়ানি আদালতে মামলা হলে এবং সেই মামলায় বাদী জয়ী হলে বিবাদী থেকে ক্ষতিপূরণ হিসেবে অর্থ আদায় করতে পারেন। এখানে যে ধারায় মামলা করা হয়েছে সেটা যদি আদালতের কাছে সত্য বলে প্রমাণিত হয় তাহলে বাংলাদেশ দন্ডবিধি ৫০০ ধারা মতে উনার কারাদণ্ড বা অর্থদণ্ড বা উভয়ই হতে পারে।আঈনটি হলঃ " ধারা ৫০০। মানহানির শাস্তিঃ যে ব্যক্তি অন্য কোন ব্যক্তির মানহানি করে সেই ব্যক্তি বিনাশ্রম কারাদন্ডে- যাহার মেয়াদ দুই বৎসর পর্যন্ত হইতে পারে বা অর্থদন্ডে বা উভয়বিধ দন্ডে দন্ডিত হইবে। " এখন আদালত যেটা বলবে সেটাই চুড়ান্ত বলে বিবেচিত হবে।যদি অর্থদন্ডও হয় এবং তিনি সেটা দিতে না চায় তাহলে তার বিনিময়ে তাকে কারাভোগ করতে হবে।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ