প্রথমে তাদের ভাল করে বুঝাতে হবে, পরিক্ষার হলে স্যারদের সাথে ভাল ব্যবহার করতে হবে,হলে পরিবেশ ভাল রাখতে হবে,প্রশ্নে কোন সম্যসা হলে স্যারের কাছ থেকে জেনে নেওয়া। এখন যে কয়দিন সময় আছে এই দিন গুলো সময় নষ্ট না করে ভালো করে পড়ালেখা করতে হবে। আর কিছু নিজের মধ্যে থেকে বলতে হবে।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ

=> পরিক্ষার হলে যাওয়ার আগে দেখবে ভালো করে দেখবে তোমার যা যা প্রয়জন তা নিছো কি না।যেমন কলম,এডমিট কাড,রেজিস্টেসন কাড,এস্কেল ইত্যিদি। ০.উত্তর পএ হাতে পাওয়ার পর মনযোগ সহকারে রোল রেজিস্টেসন পুরন করবে মনে রাখবে এতে ভুল হলে কিন্তু কপালে ভোগ আছে ১. প্রথমে প্রশ্ন পএ পেলে সবার আগে প্রশ্ন পএের প্রথম থেকে শেষ পর্যন্ত পড়ে দেখবে। ২. এর পরে দেখবে কোন প্রশ্ন টি তুমি ভালো পারো সেটিকে আগে লিখবে। ৩.লেখার সময় খেয়াল রাখবে যেন বানান ভুল না হয়। ৪।কোন বিভাগ থেকে কতটি প্রশ্ন লেখতে বলেছে খেয়াল রেখে লিখবে। ৫.তোমার আসে পাসে আমাদের স্কুলের যারা দুরবল আছে তাদের যতটা পাড়বে হেল্প করবে। ৬.বেশি কথা বলবে না।যে শিক্ষকরা হলে থাকবে তাদের সন্মান করবে। ৭.প্রশ্ন লেখা শেষ হলে ভালো করে পড় প্রথম খেকে শেষ পর্যন্ত। ৮.মনে রাখবে প্রশ্নে দাগ দেয়া নিষেদ। ৯. নৈবেক্তিক উত্তর পএ হাতে পেলে রোল রেজিস্টরসন নম্বর ভালো করে মনযোগ সহকারেপুরন করো। ১০. এর পরে বুঝে বুঝে উত্তর করো।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
ShiponChy

Call

এটিকে আপনি নিজ ভাষায় উপস্থাপন করতে পারেন যে কোনে ক্ষেত্রে পরীক্ষা হচ্ছে মূল্যায়নের একমাত্র পদ্ধতি। শিক্ষাক্ষেত্রে এস এস সি পরীক্ষা প্রত্যেক শিক্ষার্থীর জীবনের প্রথম মাইলফলক। বিজ্ঞানি ফ্রাঙ্কলিন বলেছেন শিক্ষা ব্যতীত একজন প্রতিভাবান, খনিতে থাকার রূপার মতন। দীর্ঘ দশ বৎসরের শি্ক্ষা জীবনের মূল্যায়ন হয় এস এস সি পরীক্ষার মধ্য দিয়ে। তাই এই পরীক্ষা প্রত্যেক শিক্ষার্থীর জীবনের প্রথম ধাপ এর মধ্য দিয়ে যাত্রা শুরম্ন হয় উচ্চশিক্ষার। জীবনের লক্ষ স্থির করার পথ এই এস এস সি পরীক্ষা । সবকিছুর মত এই পরীক্ষা পদ্ধতিতে গঠনমূলক অনেক পরিবর্তন এনে একে উন্নত করা হয়েছে। আগের পরীক্ষা পদ্ধতি এখনকার পরীক্ষা পদ্ধতির মাঝে রয়েছে অনেক ফারাক। তাই এখনকার শিক্ষার্থীরা অনেক সৌভাগবান যে তারা সৃজনশীল পদ্ধতিতে পরীক্ষা দিচ্ছে। এতে শিক্ষা গ্রহণে পুরনো রীতিতে কষ্ট করতে হচ্ছে না বরং অল্প সময়ে বেশী শিখা সম্ভব। অধিক মনোযোগী হয়ে পড়লে নিজের চিমত্মা শক্তির বিকাশ ঘটিয়ে ভাল ফলা ফল করা খুব সহজ। এখন আগের তুলনায় পাসের হার বেশী আবার গৌরবান্ধিত জি পি ৫ পাওয়ার সংখ্যা ও বেশী। এটা অবশ্যই শিক্ষাক্ষেত্রে ইতিবাচক প্রভাব ফেলেছে। আগের মত মুখসত্ম বিদ্যার ছড়াছড়ি নেই এখন। মেধা ও মনের বিকাশ সাধন করে, নিজের প্রতিভার পরিচয় প্রকাশিত হওয়ার সময়। এখন নিজেদের বাকি বই মনোযোগ দিয়ে শুরম্ন থেকে শেষ পর্যমত্ম পড়ে এলেই হয়, পরীক্ষার হলে চিমত্মাভাবনা করে উত্তর বের কথা যায়। আবার পরীক্ষার ফল বের হওয়ার সময় নম্বর নিয়ে চুলচেরা টানাটানি নেই, সবাই এখন একটা গ্রেড পায়। যদিও জীবনের প্রথম সবচেয়ে গরম্নত্বপূর্ণ পরীক্ষা এইবার যারা দেবে স্বভাবতই কিছুটা ভয় জড়তা থাকার কথা। অভিভাবকরা চিমত্মা করতে পারেন। কিন্তু এটা ভুল। কারণ এই পরীক্ষার্থী ছেলে মেয়েরা খুবই সৌভাগ্যবান কারণ ওরা এর আগে পি, এস সি ও জে এস সি পরীক্ষা দিয়ে এসেছে। তাই চিমত্মা বা উৎকণ্টার কোন কারণ নেই। কারণ একজন পরীক্ষার্থী সাধারণত নির্বাচনী পরীক্ষার পূবেই তার পূর্ণাঙ্গ প্রস্ত্ততি সম্পন্ন করে এবং নির্বাচনি পরীক্ষা পরবর্তী সময়ে সে বিভিন্ন উপায়ে তার প্রস্ত্ততি নিশ্চিত করে। তাই আর ভয় নয়। নেপোলিয়ান বলেছেন, সাহস ভালবাসার মত, যার আছে আশা অঙ্গীকার। এস এস সি পরীক্ষা শুরম্ন হতে আর মাত্র কয়েকটা দিন বাকি। এর মাঝেই সকল পরীক্ষার্থী তাদের প্রস্ত্ততি শেষ করে নিয়েছে। তাই আর যেটুকু সময় আছে, তাতে নতুন করে কোন কিছু না পড়াই ভাল বরং পুরনো যা পরীÿার জন্য পড়া হয়ে গেছে, তাই বারবার ঝালাই করা উচিত রম্নটিন যেহেতু পেয়ে গেছে সবাই এবার তাই সুবিধামত ছক করে নিয়ে কবেল পড়া বিষয়গুলো চর্চা কর। ঘরে বসে সডেল টেষ্ট দাও, নমুনা উত্তর লেখার চেষ্টা কর। দেখতে দেখতে সৃজনশীল পদ্ধতি পঞ্চম বছরে পা দিল যার শুরম্ন হয়েছিল ২০১০ সালে বাংলা ও ধর্মশিক্ষা বিষয়ের মাধ্যমে। বর্তমানে জে এস সি এস এস সি এবং এইচ এস সি পরীক্ষায় প্রায় সব বিষয়ই সৃজনশীল পদ্ধতিতে অনুষ্ঠিত হচ্ছে। এস এস সি পরীক্ষায়ও মোট ২১টি বিষয় চালু রয়েছে। কাজেই মেধার প্রকাশ করতে হলে, কয়েকটি বিষয়ে অধিক যত্মবান হতে হবে। সঠিক নিয়মে উত্তর লিখতে সৃজনশীল ও বহু নির্বাচনী আশা মিলে নববই শতাংশ বা তারও বেশি নম্বর তোলা সম্ভব যেহেতু প্রত্যেকটা প্রশ্নের সাথে পাঠ্য বই এর সাথে সম্পর্কিত। বইয়ের বিভিন্ন বিষয় থেকে সৃজনশীল প্রশ্নের উদ্দীপক এবং সংশিস্নষ্ট চারটি করে প্রশ্ন থাকে। উদ্দীপকটি ভালভাবে পড়ে প্রথমেই বুঝে নিতে হবে সেটি পাঠ্য বইয়ের কোন অধ্যায়ের সংঙ্গে সংশিস্নষ্ট। সৃজনশীলের ক্ষেত্রে একটি গুরম্নত্বপূর্ণ বিষয় হলো প্রশ্নের উত্তরে সৃজনশীলের প্রতিটি সত্মর স্থান অনুধাবন প্রয়োগ ও উচ্চতর দক্ষতার উপস্থিতি সৃজনশীল প্রশ্নের উত্তরের পরিধি কোনো বিষয় নয়, এখানে বাড়তি বা অপ্রাসঙ্গিক কথা সাবলীল। জ্ঞানমূলক প্রশ্নের উত্তর একটি শব্দে দেওয়া যায়, তবে পূণাঙ্গ বাক্য লিখলে ভালো। অনুধাবনে প্রথমে এক বাক্যে জ্ঞান মূলক অংশটি লিখে তা বিশেস্নষণ করবে, পরে পাঁচ সাত লাইনের এক প্যারায়, খেয়াল রাখতে হবে যা লিখছো তা যেন অবশ্যই প্রাসঙ্গিক হয়। প্রয়োগ অংশে এক প্যারায়ই সব কথা থাকতে পারে, তবে এতে জ্ঞান, অনুধাবন ও উদ্দীপকের সঙ্গে পাঠ্য বইয়ের সমন্বয় ঘটাতে হবে। উচ্চতর দÿতা মানেই একটি সিদ্ধামেত্মর ব্যাপার এ ক্ষেত্রে শিক্ষার্থীরা জ্ঞান অনুধাবন ও প্রয়োজনীয় অংশ লিখার পর একটি সিদ্ধামেত্ম উপনীত হবে। এতো গেল প্রশ্নপত্র লেখার আগে করনীয় ভাবনা। এছাড়াও অনেক আনুষঙ্গিক প্রাসঙ্গিক বিষয় রয়েছে। কিন্তু মনের ভেতর কোনো টেনশন রাখা যাবে না। কয়েকদিন আগে একটা প্রতিযোগীতার নির্বাচন দেখছিলাম হঠাৎ লক্ষ করলাম একজন প্রতিযোগী বেশ নরমাল পোষাকে নাচ করলো, এটা জাতীয় পর্যায়ের নাচের প্রতিযোগিতা ছিল। তো ঐ প্রতিযোগী ওর ব্যাগ এবং ব্যাগের ভেতরে থাকা নাচের কস্টিউম হারিয়ে ফেলেছে। কিন্তু ওর মনোবল এত ভাল যে, ঐ পোশাকে সে ভাল নাচ দেখিয়ে প্রতিযোগিতায় জায়গা করে নিল। তাই মনের সাহস যে কোন ব্যাপারে একটা ইতিবাচক প্রভাব ফেলে। এর জন্য কয়েকটা বিষয়ে একটু গুরম্নত্ব দেয়া ভাল পরীক্ষার আগে প্রবেশপত্র হাতে পাওয়ামাত্র এর ফটোকপি করে নিতে হবে। বাড়ী থেকে পরীক্ষার হলের উদ্দীশে বের হওয়ার আগে দরকারি জিনিসপত্র প্রবেশপত্র, রেজিষ্ট্রেশন কার্ড, কলম, পেনসিল, ঘড়ি ইত্যাদি সঙ্গে আছে কি না, তা দেখে নেবে। প্রথম দিন পরীক্ষা শুরম্নর অমত্মত এক ঘন্টা আগে হলে পৌঁছার চেষ্টা করবে। পৌঁছেই প্রথমে সিটপ্ল্যান দেখে নেবে। এ কাজে প্রস্ত্ততির পাশা পাশি শারীরিক প্রস্ত্ততি জরম্নরী। ব্যাবহারিক সহ প্রায় দেড় মাস পরীক্ষা হবে। এই সময়ে শারীরিক দিক থেকে সুস্থ থাকটা জরম্নরী পড়াশুনার পাশাপাশি খাওয়া, ঘুম, বিশ্রাম এগুলোও নিয়ম মতো করতে হবে। বেশী রাত জাগবে না অতিরিক্ত পরিশ্রম করলে অসুস্থ হওয়ার ঝুঁকি থাকে। শরীর সুস্থ না থাকলে ভালো প্রস্ত্ততি নিয়েও পরীক্ষায় তা প্রয়োগের সুযোগ পাবে না। টানা পড়াশুনা অনেক সময় বিরক্তির জন্ম দেয়। তাই কিছু সময় বিনোদনের জন্য রাখা যেতে পারে। আশে পাশের কারো কাছ থেকে সহায়তা পাবে এমন আশা নিয়ে পরীক্ষার হলে না যাওয়াই ভাল। নিজের ওপর শতভাগ বিশ্বাস রাখো তুমি পারবে। এর আগে নির্বাচনি, প্রাক নির্বাচনি, অনেক পরীক্ষায় সফল হয়ে এসেছো। তাই এই চূড়ামত্ম পরীক্ষায় তোমাকে পারতে হবে, তুমি পারবে। পরীক্ষার কেন্দ্রে কী কী নেওয়া যাবে বা কী কী করা যাবে না - এসব নিয়ম লেখা আছে প্রবেশ পত্রের পেছনের অংশে। পরীক্ষা কেন্দ্রে যে উত্তরপত্র দেওয়া হয় তাতেও কিভাবে উত্তরপত্রে লিখতে হবে, অতিরিক্ত পাতা নিলে তা কোথায় উলেস্নখ করতে হবে, এসব বিষয়ে বিসত্মারিত লেখা আছে। খাতায় মার্জিনের জন্য স্কেল ব্যবহার করবে। খাতা হাতে পাওয়ার পর সতর্কতার সঙ্গে নাম, রোল নম্বর রেজিষ্ট্রেশন নম্বর ভুল হলে যত ভালো পরীক্ষা হোক ফল প্রকাশের ক্ষেত্রে জটিলতা দেখা দেয়। তাই প্রয়োজন প্রথমে পেনসিল দিয়ে দাগিয়ে ঠিক হয়েছে কি না মিলিয়ে নিয়ে পরে বৃত্ত ভরাট করলে ভাল হয়। মনে রাখবে বিষয় কোড লিখবে প্রশ্ন পাওয়ার পর। বৃত্তের ওপর কোনো রকম কাটা ছেঁড়া বা ঘষামাজা করা যাবে না। সেট কোডে ভুল করা যাবে না। কোনো ভুল হলে সঙ্গে পরীক্ষার দায়িত্বে থাকা পরিদর্শককে জানাতে হবে। ও এম আর শিট পূরনের ক্ষেত্রে ভুল হলে অনেকে বকা বকা বাকার ভয়ে পরিদর্শককে বিষয়টি জানায় না। এমনটি করলে বড় ধরনের জটিলতায় পড়তে হবে। যারা পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক কিংবা পরীক্ষা তাদের সহনশীল মনোভাব পরীক্ষার্থীর আস্থা বাড়ায়। এস এস সি পরীক্ষায় ইংরেজী ও বাংলা দুই মাধ্যমে প্রচলিত আছে। তাই পরীক্ষার ডিউটিরত শিক্ষকের দায়িত্ব দেওয়ার ক্ষেত্রে কর্তৃপক্ষ এই ব্যাপারে সু-দৃষ্টি করে। ‘সকল প্রকার শিক্ষা রম্নচি নিষ্ঠা এবং দক্ষতা মনোযোগের উপর নির্ভরশীল’’ তাই প্রশ্নপত্র হাতে পাওয়ার পর প্রতিটি প্রশ্ন মনোযোগ দিয়ে পড়তে হবে। প্রতিটি প্রশ্নের উত্তর লেখা শুরম্নর আগে তার নম্বর সুন্দর হসত্মাক্ষরে লিখতে হবে। প্রশ্নের নম্বর লেখার পর প্রশ্নপত্রের সঙ্গে মিলিয়ে দেখতে হবে। প্রশ্নের একটি উত্তর লেখা শেষ হলে সমাপ্তি চিহ্ন (#) দিয়ে দুই ইঞ্চি ফাঁকা রেখে নিচ থেকে পরবর্তি উত্তর শুরম্ন করতে হবে। উত্তর লেখার সময় ভুল করে পৃষ্ঠা ফাঁকা থাকলে তা লম্বাভাবে কলম দিয়ে কেটে দিতে হবে। হাতের লেখা সুন্দর হতে হবে। সুন্দর না হলেও যেন পরিচ্ছন্ন হয়। লিখতে হবে দ্রম্নত হাতের লেখা যেন বাঁকা না হয়, সেদিকে নজর দিতে হবে। লেখার সময় অযথা কাটা কাটি বা ঘষামাজা করা যাবেনা। কাটতে হলে একটানে কাটতে হবে। পরীক্ষা শেষের অমত্মত দশ মিনিট আগে সব প্রশ্নের উত্তর শেষ করতে হবে। এরপর রিভিশন দিতে হবে। রিভিশনের সময় খেয়াল করতে হবে- (১) প্রশ্ন পত্রের নম্বরের সঙ্গে উত্তর পত্রের নম্বরের মিল আছে কি না। (২) প্রতিটি পাতায় মার্জিন দেওয়ার হয়েছে কি না। (৩) উত্তর পত্রের শিটে বৃত্ত ভরাট এবং অতিরিক্ত উত্তর পত্রের সংখ্যা লেখা হয়েছে কি না। (৪) উত্তর পত্রের অতিরিক্ত পাতা স্টেপল করা হয়েছে কি না। (৫) পরীক্ষার শেষ ঘন্টা বাজার সঙ্গে সঙ্গে উত্তর পত্র কক্ষ পরিদর্শককে বুঝিয়ে দিতে হবে। উত্তর পত্র জমা দেওয়ার পর প্রবেশ পত্র, কলম পেনসিল, জ্যামিতি বক্স ইত্যাদি গুছিয়ে সুশৃঙ্খলভাবে পরীখ্ষার কক্ষ ত্যাগ করবে। সর্বোপরি এস এস সি পরীক্ষার সকল পরীর্থীদের প্রতি রইল শুভেচ্ছা, সবাই যেন তাদের সৃজনশীলতার পুরোটাই এই পরীক্ষায় ঢেলে দিয়ে নিজেদের মেধা এবং প্রতিভার বিকাশ ঘটায়। তাই যেহেতু সৃজনশীল পদ্ধতি পরীক্ষা সম্পন্ন এই নিয়ে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের উক্তির মধ্য দিয়ে শেষ করছি, ‘সম্মানের জন্য মানুষ শিরোপা প্রার্থনা করে এবং তার প্রয়োজনও থাকতে পারে। কিন্তু শিরোপা দ্বারা মানুষের মাথা বড় হয় না, আসল গৌরবে বার্তা মসিত্মকেই আছে শিরোপায়, প্রাণের সৃষ্টি ঘরে আছে। এখান থেকে অর্জন কর সাফল্য।’

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ