খুব তারাতারি ওজন কমাবার ব্যায়াম কি?
শেয়ার করুন বন্ধুর সাথে
Call

অতিরিক্ত ওজন কমানোর সহজ উপায় হলো সঠিক ও পরিমিত খাদ্য গ্রহণ এবং প্রচুর কায়িক পরিশ্রম ব্যায়াম করা। যারা কায়িক শ্রম বেশী করেন তাদের ব্যায়েমের প্রয়োজন নেই। নিয়মিত হাটা খুব ভাল ব্যায়াম। প্রতিদিন এক ঘণ্টা করে হাটতে পারেন, সাইকেল চালানো, সাতার কাটা প্রভৃতি ওজন কমানোর জন্য খুবই উপকারী।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
ShiponChy

Call

খুব দ্রুত ওজন কমানোর কিছু উপায় আজকাল অপারেশনের সাহায্যে ভুড়ি বা বেদ কমানো হচ্ছে। লাইপোসাকশন বা অ্যাবডোমিনো ফ্লৎস্টির সাহায্যে মেদ কমানো হচ্ছে। কিন্তু এটার পার্শপ্রতিক্রিয়াও রয়েছে অনেক। ওজন হ্রাসকারী খাদ্যে ক্যালসিয়াম ও লোহার অভাব ঘটতে পারে। এক্ষেত্রে ডিম কলিজা লোহার চাহিদা পূরণ করবে। চেষ্টা করবেন লবণ বর্জিত খাদ্যগ্রহণ করতে। এক্ষেত্রে খাবার মেপে মেপে খাওয়ার প্রয়োজন নেই মোটা মোটি একটা হিসাব করলেই চলবে। শরবত, কোকাকোলা, ফান্টা ইত্যাদি মৃদু পানীয় সব রকম মিষ্টি তেলে ভাঁজা খাবার, চর্বি যুক্ত মাংস, তৈলাক্ত মাছ, বাদাম, শুকনাফল, ঘি, মাখন, সর ইত্যাদি পরিহার করা প্রয়োজন। শর্করা ও চর্বি জাতীয় খাদ্য ক্যালরির প্রধান উৎস। অধিক চর্বি যুক্ত কম ক্যালরির খাদ্যে স্থুল ব্যক্তির ওজন খুব দ্রুত কমে। ওজন কমাতে পরিশ্রম ও নিয়মিত ব্যায়েমের পাশাপাশি খাদ্য তালিকায় পরির্তন খুবই গুরুত্বপূর্ণ। সকালঃ দুধ ছাড়া চা বা কফি, দুটো আটার রুটি, একবাটি সবজি সিদ্ধ, ১ বাটি কাঁচা শশা। শশা ওজন কমাতে জাদুর মত কাজ করে। দুপুরঃ ৫০-৭০ গ্রাম চালের ভাত। মাছ বা মুরগির ঝোল ১ বাটি। এক বাটি সবজি ও শাক, শশার সালাদ, এক বাটি ডাল এবং ২৫০ গ্রাম টক দই। বিকালঃ দুধ ছাড়া চা বা কফি, মুড়ি বা বিস্কুট ২টা। রাতঃ আটার রুটি তিনটা, একবাটি সবুজ তরকারি, একবাটি ডালম টকদই দিয়ে এক বাটি সালাদ এবং মাখন তোলা দুধ। দৈনিক এক গ্রাম প্রোটিন গ্রহণ করলে দেহে প্রোটিনের অভাব থাকে না। ৬০ কিলোগ্রাম ওজন বিশিষ্ট ব্যক্তির খাদ্য ৬০ গ্রাম প্রটিন হলেই ভাল হয়। প্রতি মাসে একদিন ওজন মাপতে হবে, লক্ষ্য রাখতে হবে ওজন বাড়ার হার কম না বেশী। ওজন বৃদ্ধি অসুখের লক্ষণ। মেদ বা ভূড়ি এদের অতিরিক্ত ওজন কোনটাই স্বাস্থ্যের লক্ষণ নয়। বরং নানা অসুখের কারণ হয়ে দেখা দেয় একথা সব সময় মনে রাখবেন এবং স্বাস্থ্য সচেতন হবেন।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
Mdnurnabi

Call

ধুমসি দেহ নিয়ে কারো চোখে নিজেকে আকর্ষণীয় করে তোলা যায় না।মানুষ মোটা হয় শর্করা ও স্নেহজাতীয় পদার্থের ফলে।প্রতিদিন স্বাভাবিকের চেয়ে ৫০০ ক্যালরি খাবার কম খেলে প্রায় ১ পাউন্ড ওজন কমানো যায়।ক্যালরি কম গ্রহণ করলে দেহাভ্যন্তরে বাড়তি মেদ ভেঙে গিয়ে দেহকে বাড়তি ক্যালরি জোগান দেয়। সাধারণত একজন প্রাপ্তবয়স্ক মেয়ে প্রতিদিন ১০০০ ক্যালরি খাবার গ্রহণ করে খাদ্য নিয়ন্ত্রণ করতে পারে।মহিলাদের ক্ষেত্রে কোমরের মাপ ৮০ সেন্টিমিটার বা ৩১.৫ ইঞ্চি পর্যন্ত স্বাভাবিক ধরা যেতে পারে। তবে মহিলাদের কোমরের মাপ ৮৮ সেন্টিমিটার বা ৩৪.৬ ইঞ্চি থেকে বেশি হলে অত্যন্ত সতর্ক হতে হবে।ডায়েটিং করলেই মেদ কমানো যায় না।খাবারের মধ্যে কার্বোহাইড্রেট ও ফ্যাট জাতীয় জিনিস না খেয়ে বেশি করে প্রোটিন জাতীয় খাবার খাবেন। প্রচুর পানি, শাকসবজি ও ফলমুল বেশি করে খাবেন।সুস্থ জীবনযাপনে ওজন এক বিশেষ শত্রু। একবার দেহের ওজন বৃদ্ধি পেলে সহজেই তা কমানো যায় না। ওজন কমাতে আপনার নিজের ব্যাপার নিয়ে নিজেই দায়িত্ব নিতে হবে। কিন্তু তাই বলে নিতান্তই একা নন। আপনি মানসিক জোর পেতে পারেন আপনার সঙ্গীর কাছ থেকে, বন্ধুদের কাছ থেকে। এমন মানুষ নির্বাচন করুন যে কিনা আপনাকে মূল্য দেবে এবং আপনার কথা শুনবে। আপনার শরীর চর্চার সময় আপনাকে সঙ্গ দেবে। ওজন কমানোর জন্য আগে জানতে হবে আপনার আদর্শ ওজন কত, আদর্শ ওজনের চেয়ে কত বেশি আছে, কোন শারীরিক সমস্যা আছে কিনা, এই বিষয়গুলো সম্পর্কে ভালোভাবে জেনে তারপর ওজন নিয়ন্ত্রণে মনোযোগী হতে হবে। ওজন নিয়ন্ত্রণের জন্য সবচেয়ে বেশি প্রয়োজন আপনার একান্ত আগ্রহ আর মোটিভেশন।রাতে ঘুমাতে যাওয়ার অন্তত ২ ঘণ্টা আগে রাতের খাবার খেয়ে নিন।প্রতিবেলা খাবার আগে অবশ্যই এক গ্লাস পানি পান করুন ।ক্ষুধা না পেলে কখনই খাবনে না।সপ্তাহে অন্তত একদিন নিজের ওজন মাপুন। ফোনে কথা বলার সময় হাটুন।সুস্থ্ থাকতে এবং ওজন কমানোর জন্য বেশি খাওয়া বন্ধ করতে হবে।অল্প তেলে রান্না করার অ্ভ্যাস গড়ে তুলুন।ঝোল করে তরকারি রান্না করুন, এতে তেল কম লাগে। ১ চা চামচ কম তেলে রান্না করলে আমরা ১২৪ ক্যালোরি সেভ করতে পারি।অতিরিক্ত লবণ খাওয়া পরিহার করতে হবে। কারণ, লবণ শরীরের ওজন বাড়াতে সাহায্য করে। পেটের মেদ এর সাথে হার্টের সমস্যা থেকে শুরু করে ডায়াবেটিস ও অন্যান্য সমস্যার জোরালো সম্পর্ক খুঁজে পাওয়া যায়।পেটের মেদ কমাতে হলে প্রয়োজন পুরো শারীরিক ব্যায়াম।৪০ থেকে ৪৫ মিনিট হালকা জগিং বা জোরে হাটার পর রক্তে চলমান ফ্যাট শেষ হয়ে দেহে সঞ্চিত ফ্যাট ভাঙতে থাকে। তাই এই ৪০ বা ৪৫ মিনিটের পর আপনি যদি ১০ বা ১৫ মিনিট ও জগিং বা জোরে হাঁটতে পারেন, তাহলেই প্রতিদিন একটু একটু করে আপনার জমান চর্বি কমতে থাকবে।পেটে, নিতম্বে, কোমরে ফ্যাট সেল বেশি থাকে।বংশগত কারণেও মানুষ মোটা হতে পারে। ‘ওব জিন’ নামের এক ধরনের জিন থাকে ফ্যাট সেলের মধ্যে। এগুলো ল্যাপটিন নামের এক রকম হরমোন তৈরি করে।আবার যাদের দেহে ব্রাউন এডিপোজ টিস্যু বেশি থাকে তারা মোটা হয় না।কোমরে আর পেটে চর্বি জমাতে যেমন সহজ। ঠিক ততটাই কঠিন সেই চর্বি কমিয়ে ফেলা। কিন্তু কিছু ভালো অভ্যাস ও সাধারণ কিছু ব্যায়াম ধৈর্যের সাথে চালিয়ে গেলে একদিকে বাড়তি মেদ যেমন ঝরবে অন্যদিকে শরীরটা মুটিয়ে যাবার ভয়টাও কমে আসবে অনেকাংশেই। ওজন কমানোর মুল মন্ত্র হল মটিভেসন ও একাগ্রতা।শুধু ব্যায়াম করলেই অনেক সময় মেদ কমে না, এর জন্য আপনাকে খাবার গ্রহণে সতর্ক হতে হবে। খাবারে প্রচুর পরিমানে আঁশ জাতীয় খাদ্য যেমন শাক সবজি রাখুন। চর্বি জাতিয় খাবার কম খান। ফাস্ট ফুড খাওয়া বন্ধ করতে হবে।নিয়ম মেনে পরিমিত ব্যায়াম করে গেলে ও খাদ্যাভ্যাস পরিবর্তন করলে পেটের মেদই শুধু নয়, সারা দেহের মেদ কমিয়ে কাঙ্ক্ষিত ফিগার পেতে পারি।বাড়তি ওজনের জন্য যেকোনো ধরনের হৃদরোগ হওয়ার সম্ভাবনা থাকে।মেদবহুল ব্যক্তির জরায়ু, প্রস্টেট ও কোলন ক্যান্সারের সম্ভাবনা শতকরা ৫ ভাগ বেশি।আজকাল অপারেশনের সাহায্যেও ভুঁড়ি কিংবা মেদ কমানো হচ্ছে।মেদ বা ভুঁড়ি কোনোভাবেই সুস্বাস্থ্যের লক্ষণ নয় বরং নানা অসুখের কারণ-এ কথা মনে রাখবেন।আমিষ বা প্রোটিন খেলে শরীরে জমে থাকা চর্বি কমে যায়। কারণ এই চর্বি শরীরকে শক্তি বা ক্যালরির যোগান দেয়।স্বাস্থ্যসম্মত উপায়ে নির্দিষ্ট পরিমাণ রান্না মাংস খেলে আমিষের ঘাটতি কেটে যায় এবং মেদও কমে, সামুদ্রিক মাছও হতে পারে আমিষের ভালো উৎস। এ ধরনের মাছে উপকারি চর্বি ওমেগা-৩ ফ্যাটি এসিড রয়েছে। মাছ মেদ কমায়, বিষন্নতা দূর করে, হৃদস্বাস্থ্য ভালো রাখে। খাবার সঙ্গে চা পান করা চর্বির বিরুদ্ধে প্রতিরোধ গড়ে তোলার আরেক উপায়।সারা দিনে অন্তত দুই লিটার পানি পান করবেন। এর ফলে আপনার বাড়তি ১০০ ক্যালরি খরচ হবে। অতিরিক্ত ঘুম, মানসিক চাপ, স্টেরয়েড এবং অন্য নানা ধরনের ওষুধ গ্রহণের ফলেও ওজন বাড়তে পারে।নিয়মিত হাঁটা সবচেয়ে ভালো ব্যায়াম। প্রতিদিন নিয়ম করে ১ ঘণ্টা হাঁটতে পারলে খুবই ভালো। সাইকেল চালানো ও সাঁতার কাটাও খুব ভালো ব্যায়াম। ভুঁড়ি কমাতে কিছু আসনের সাহায্য নেয়া যেতে পারে। এগুলোর মধ্যে ত্রিকোণ আসন, একপদ উত্থান আসন, পবন মুক্তাসন, পশ্চিমোত্থানাসন খুবই কার্যকর।কাঁচা পেঁপে, শশা, গাজর, লেটুস বা ধনিয়া পাতার সালাদ ওজন কমাতে রাখে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা। পেঁপে যুদ্ধ করে দেহের বাড়তি মেদের বিরুদ্ধে। অতিরিক্ত ওজনের কারনে পায়ে ব্যথা হয় । ওজন কমানোর জন্য আপনার থাকতে হবে- ১০০% ইচ্ছা শক্তি,ধৈর্য্য , ১০০% ডায়েট চার্ট মেনে চলা,প্রতিদিন নিয়ম করে ১ ঘন্টা হাঁটা। অভিনেত্রী মৌ ২০ কেজি ওজন কমিয়েছেন এবং গায়ক আদনান সামী ওজন কমিয়ে দেখিয়েছেন ।হেঁটে যতটুকু ক্যালরি খরচ হলো ঠিক ততটুকু বা তার বেশি ক্যালরি গ্রহণ করা হলে ওজন কমানোর ক্ষেত্রে হাঁটাই বৃথা। আপনার ওজন কমানোর প্রধান হাতিয়ার হিসেবে প্রচুর পানি পান করুন।অনেকেই ওজন কমাতে চান। কিন্তু কোনো কষ্ট করতে রাজি না।বাঁধাকপিকে ওজন কমানোর আরেকটি কার্যকর উপায় হিসেবে ধরা হয়। বাঁধাকপি মিষ্টি ও শর্করাজাতীয় খাবারকে চর্বিতে রূপান্তর করতে বাধা দেয়। এ জন্য বাঁধাকপি খুবই কার্যকর ভূমিকা রাখে ওজন কমাতে। এটিকে কাঁচা অথবা রান্না করেও খাওয়া যায়।আগে যেখানে তিনটি রুটি খেতেন, সেখানে দুটি খান। ভাতের ক্ষেত্রেও তাই। ধীরে ধীরে ভাতের পরিমাণও কমিয়ে আনতে পারেন।যেটুকু খাবার কমিয়ে দিচ্ছেন, সেই জায়গাটা ফলমূল ও সবুজ সবজি দিয়ে পূরণ করুন। গাজর, টমেটো, কাঁচা-পাকা পেঁপে, শসা রাখতে পারেন খাদ্যতালিকায়। রিকশার পথটুকু হেঁটে যান, আর ফেরার পথে বিকেলের বাতাস খেতে খেতে হেঁটে আসুন বাসায়। ওজন কমানো এ আর এমন কঠিন কী! প্রতিদিন এই ব্যায়াম করুন- চিত হয়ে শুয়ে পড়ুন। হাত দুটো সোজা কানের দুই পাশ ঘেসে মাথার উপরে মাটিতে শোয়ানো থাকবে, পা মাটিতে শোয়ানো থাকবে। শ্বাস নিতে নিতে উঠে বসুন (উঠার সময় কনুই দিয়ে মাটিতে ভর দিবেন না, হাত কানের পাশ দিয়ে মাথার উপর উঠানো থাকবে) এবং দুই হাত একসাথে মাথার উপর থেকে নামিয়ে শরীরের দুই পাশ দিয়ে সামনে হাত বাড়ানো অবস্থায় বসুন। এবার শ্বাস ছাড়তে ছাড়তে পায়ের আঙ্গুল ছুতে চেষ্টা করুন। যতটুকু পারুন পায়ের আঙ্গুলের দিকে আগান (প্রথম প্রথম পেটের মেদের কারণে আঙ্গুল ছুতে পারবেন না, মেদ কমে গেলে এরপর পারবেন), এরপর থেমে শ্বাস নিতে নিতে আবার শরীর ঝুকানো অবস্থা থেকে সোজা বসে থাকা অবস্থায় ফিরে যান। এরপর শ্বাস ছাড়তে ছাড়তে আগের মত করে শুয়ে পড়ুন। এভাবে ১০ বার করুন। মিষ্টি জাতীয় খাবার বাদ। ফাস্ট ফুড, অয়েলি খাবার বাদ। রিচ ফুড/পোলাও/বিরানী এইসব বাদ।দুপুর ২ টায় লাঞ্চ।ভাত ২ কাপ। শাক ১.৫ কাপ। মুরগী বা মাছ ২ টুকরা। ডাল ১ কাপ। মিক্সড ভেজিটেবল ১ কাপ। সালাদ ১.৫ কাপ (লেবুসহ)।মধুতে যদিও চিনি থাকে, কিন্তু এতে ভিটামিন ও মিনারেল থাকার কারণে এটি সাধারণ চিনির মত ওজন না বাড়িয়ে, কমায়।কারণ সাধারণ চিনি হজম করতে আমাদের শরীর নিজের থেকে ভিটামিন ও মিনারেল খরচ করে, ফলে এই সব পুষ্টি উপাদানের ঘাটতি হয়। এই সব উপাদান ফ্যাট ও cholesterol কমাতে বা ভাঙ্গতে সাহায্য করে। লেবু ওজন কমাতে সাহায্য করে। ১০০% মেনে চলা মুশকিল,এটা আমিও বুঝি কিন্তু পারতে হবে।অনেকে টিভি দেখতে দেখতে বাড়তি খাবার খেতে পছন্দ করে। তবে ওজন কমাতে চাইলে এই অভ্যেস বাদ দিতে হবে।রাতে খাওয়া ছেড়ে দেন অনেকেই। রাতে একদম না খেয়ে থাকা স্বাস্থ্যের জন্য খুব ক্ষতিকর। রাতের খাবার খেয়ে একটু হাঁটাচলা করুন, তারপর ঘুমাতে যান। দুপুরে ভরপেট খেয়ে ঘুম দিলে কিন্তু সর্বনাশ। ওজন কমাতে চাইলে দুপুরের আরামের ঘুমটির কথা একদম ভুলে যান। আসুন না দেখি একটু সচেতন হয়ে, কিছু কৌশলের মাধ্যমে আমরা আমাদের কাঙ্ক্ষিত ওজনের সাফল্যে পৌঁছাতে পারি কি না?নিয়মগুলো মেনে চলতে শুরু করেই দেখুন। কিছুদিনের মধ্যেই শরীর অনেক বেশি ফুরফুরে অনুভব করবেন। আর ওজন কমানো তো সময়ের ব্যাপার মাত্র।খুবই সাধারণ ও উপকারী এই নিয়মগুলো মেনে চলুন আর ফলাফল নিজেই উপলব্ধি করুন।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ

ওজন কমাতে নীচের নিয়ম গুলি মানতে হবে। ***** দৈনিক ৮/১০ লীটার পানি। ***** ভাত খাওয়া কমাতে হবে । ***** সকালের খাবারে ফলমুল বেশী, ১ স্লাইস ব্রেড, নো চীজ, চা চিনি ছাড়া। ***** দুপুরে কিছু বাদাম/ দুটো টোষ্ট বিস্কিট/ অর্ধেক সেদ্ধ্য ভূট্টা ***** রাতে শশা এবং ঘুমুতে যাবার ১ ঘন্টা আগে এককাপ দুধ, চিনি ছাড়া সামান্য গরম। ***** সকালে ঘুম থেকে উঠেই খালি, বাসি পেটে ১ লিটার পানি এবং মিনিমাম ৪০ মিনিট পর ব্রেকফাষ্ট.........................................................

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
Call

১. পানি পানে দিন শুরু করুন। সকালে উঠেই পানি পান করুন এবং গোসল করে শরীরের বিষাক্ত পদ‍ার্থ ধুয়ে ফেলুন। ওজন কমানোর সহায়ক হিসেবে পানি পেশীতে এবং রক্তে নতুন কোষ সৃষ্টিতে সাহায্য করে। ২. সকালে নাস্তা করুন। ভালো পরিমাণ নাস্তা আপনার ক্ষুধা কমিয়ে আনে এবং স্বাস্থ্যকর খাবারে আগ্রহ বাড়ায়। ভালো পরিমাণ নাস্তা গ্রহণে সারাদিন ফুরফুরে মেজাজ থাকে। ৩. খাদ্য তালিকায় প্রোটিনের পরিমাণ বৃদ্ধি করুন। প্রোটিন হজম হতে অন্যান্য খাদ্যের তুলনায় বেশি সময় নেয়। ফলে পাকস্থলী খাদ্যশূন্য হতে বেশি সময় নেয়। একইসঙ্গে আদর্শ ওজন ধরে রাখতে প্রোটিন গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। ৪. ফল খান। পানি এবং ফলের আঁশ আমাদের খাদ্য ঘাটতি পূরণ করে। ফল শরীর থেকে ক্ষতিকর চিনি অপসারণ এবং ক্যালরি নিয়ন্ত্রণ করতে সাহায্য করে। তবে জুস করে নয়, আস্ত ফল খেতে হবে। ৫. খাবার তালিকায় মৌসুমী সবজি রাখুন। সবজির আঁশও খাবার হজম এবং ওজন কমাতে সাহায্য করে। যে কারণে প্রতিদিন কমপক্ষে তিন থেকে চার ধরনের সবজি খাওয়া উচিৎ। সে ক্ষেত্রে সবজির সালাদ খাওয়া সবচেয়ে নিরাপদ। ৬. বাড়িতে খান। স্বাস্থ্যকর খাবার খাওয়া ক্যালরি নিয়ন্ত্রণের ক্ষেত্রে খুবই গুরুত্বপূর্ণ। বেশি খাওয়ার কারণে মূলত আমাদের ওজন বৃদ্ধি পায়। কখনো কখনো স্বাস্থ্যকর খাবারেও অপ্রয়োজনীয় ক্যালরি যোগ হয়। এক সপ্তাহে যদি পাঁচবার আপনার বাইরে খাওয়ার অভ্যাস থাকে, একবার কমিয়ে মাত্র চার বারে নিয়ে এলে পরবর্তী এক সপ্তাহে আপনি পার্থক্য ধরতে পারবেন। ৭. গম থেকে উৎপন্ন খাবার বেশি খান। কারণ এতে পুষ্টির পারিমাণ অনেক বেশি। ৮. ওজন কমানোর ক্ষেত্রে স্যুপ এবং সালাদ খাওয়া খুবই নিরাপদ। তবে অবশ্যই ক্রিম এড়িয়ে চলতে হবে। ৯. বাড়ির খাবারে মাখন-পনির ইত্যাদি কমিয়ে আনলে ওজন কমানোর ক্ষেত্রে সহায়ক হতে পারে। তবে শক্তির জন্য আমাদের এ খাবারগুলোও দরকার। ভিটামিন এ, ডি, ই এবং কে রয়েছে এমন চর্বিযুক্ত খাবার, ওলিভ ওয়েল, বাদাম বাড়িতে রাখুন। ১০. খাবার তালিকায় বিশেষভাবে বাদাম যোগ করুন। বিস্কুটের পরিবর্তে বাদামের তুলনায় ভালো কোনো খাবার হতেই পারে না। একইসঙ্গে স্বাস্থ্যকর চর্বির ক্ষেত্রেও বাদামের তুলনা হয় না। ক্ষুধা নিবারণের পাশাপাশি নাস্তা হিসেবেও এটি আদর্শ খাবার। বাদামে প্রচুর পরিমাণে প্রোটিন রয়েছে যা পেশী গঠনে সাহায্য করে। এছাড়াও বাদাম আমাদের শরীরে নানা ধরনের প্রয়োজনীয় পুষ্টি যোগায়।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
BidhanDey

Call

আপনি খাদ্য তালিকায় কম খাবার খাবেন, বেশি বেশি পরিশ্রমের কাজ করুন। নিয়মিত হাটুন, পারলে প্রতিদিন গোসলের সময় সাতার কাটুন। দৌড়াদৌড়ি খেলায় অংশগ্রহন করুন, পারলে সব জায়গা যাওয়ার জন্য কম রাস্তা হলে গাড়ি বা রিকসা না নিয়ে হেটে চলুন, দেখবেন আপনার ওজন এভাবে অনেকটা কমে গেছে।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
Shafaat

Call

নিয়মিত ব্যায়াম করবেন।প্রতিদিন সকালে দৌড় দিবেন।পরিমিত আহার করবেন। ৩ ওয়াক্ত ভাত না খেয়ে ১ ওয়াক্ত রুটি খেতে পারেন।তাহলে ওজন কমবে।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ