১. প্রথমত ঘুমানোর কমপক্ষে ১ ঘন্টা আগে রাতের খাবার খেয়ে নিন ২. রাতের খাবার খেয়ে ৫-১০ মিনিট একটু হাটাহাটি করুন ! এর ফলে খাবার হজমে সুবিধা হবে আর ক্লান্তি ও আসবে ৩. নির্দিষ্ট সময়ই গিয়ে বিছানায় ঘুমানো উচিত যদি ঘুম না আসে তাও ! আর ঘুমানোর জন্য আলাদা ভাবে কোনো চেষ্টা করার দরকার নেই ! ৪. চাইলে একটা একঘেয়ে টাইপ এর বই পরা যেতে পারে , তবে তা মোটেও মনযোগ দিয়ে পড়ার দরকার নেই ! (এইক্ষেত্রে অনেকের পড়াশুনার বই কাজে আসে !) ৫. আরেকটি পদ্ধতি হলো সবচাইতে চমত্কার এইটা আমি বেশিরভাগ সময়ই করে থাকি ,অনেকটা মেডিটেশন টাইপ এর ! তাহলো চোখ বন্ধ করে বাসার ছাদ বরাবর তাকিয়ে থাকা এবং চোখের মনি আনুমানিক ১৯ ডিগ্রী অ্যাঙ্গেল এ রাখা ! (সঠিক হওয়ার দরকার নেই কল্পনা করে নিলে হলো!) তারপর বাসার ছাদে একটা বিশাল সাদা রং এর পর্দা কল্পনা করা আর তার মধ্যে হালকা নিল রঙের একটা সংখ্যা কল্পনা করা আর তাহলো ১৯ ! এর পর তা আসতে আসতে মিলিয়ে যাচ্ছে এবং আবার আসতে আসতে আরেকটা সংখ্যা আসছে আর তাহলো ১৮ ! এইভাবে উলটপ করে কাউন্ট করতে থাকুন ! তবে তা খুব ধীরে ধীরে এবং কাউন্ট এর সাথে সাথে কিন্তু ঐভাবে কল্পনাও করতে হবে ! এইভাবে কিছুক্ষণ করার পর দেখবেন আপনার ঘুম চলে আসবে ! সত্যি বলতেকি আমি এইভাবেই বেশিরভাগ সময় ঘিমুয়ে থাকে যখন মনে করে ঘুম আসাটা দরকার কিন্তু এখন ঘুম আসছেনা ! আশা করি কাজে আসবে ধন্যবাদ I
এ সমস্যা হতে মুক্তি পাবার উপায়ঃ
প্রতিদিন নির্দিষ্ট সময়ে ব্যায়াম করুন। ঘুমবার আগে ২ থেকে ৪ ঘন্টা হালকা শারীরিক পরিশ্রম করুন। এটা ঘুমাবার জন্য উপকারি। দুই, নৈশভোজের সময় মদ পান করবেন না। ঘুমাবার কয়েক ঘন্টা আগে কফি ও কড়া চা খাবেন না এবং জলখাবার কম খাবেন। তবে নিদ্রার জন্য এক কাপ গরম দুধ খেতে পারেন। বলাবাহুল্য সিগারেট ছেড়ে দেয়া বিশেষ গুরুত্বপূর্ণ। বিশেষ করে ঘুমবার আগে বা অনিদ্রার সময়ে সিগারেট খাবেন না।
প্রতিদিন রাতে অর্থাত ঘুমবার আগে একই কাজ করা ভাল। যেমন টিভি অনুষ্ঠান দেখার পর লিখুন, ছবি আঁকুন বা বই পড়ুন। তারপর গোসল করে বা হাত-পা ও মুখ ধুঁয়ে ঘুমান। অথবা টিভি অনুষ্ঠান দেখার পর বাইরে কিছু সময় ঘুরে বেড়ান। তারপর বই পড়ুন এবং হাত-পা ও মুখ ধুঁয়ে আনন্দ ও আরামের মধ্যে ঘুমিয়ে পড়ুন।
এই নিয়ম অনুস্বরন করলে আপনি রাতে ঘুমাতে পারবেন ১. প্রথমত ঘুমানোর কমপক্ষে ১ ঘন্টা আগে রাতের খাবার খেয়ে নিন ২. রাতের খাবার খেয়ে ৫-১০ মিনিট একটু হাটাহাটি করুন ! এর ফলে খাবার হজমে সুবিধা হবে আর ক্লান্তি ও আসবে ৩. নির্দিষ্ট সময়ই গিয়ে বিছানায় ঘুমানো উচিত যদি ঘুম না আসে তাও ! আর ঘুমানোর জন্য আলাদা ভাবে কোনো চেষ্টা করার দরকার নেই ! ৪. চাইলে একটা একঘেয়ে টাইপ এর বই পরা যেতে পারে , তবে তা মোটেও মনযোগ দিয়ে পড়ার দরকার নেই ! (এইক্ষেত্রে অনেকের পড়াশুনার বই কাজে আসে !) ৫. আরেকটি পদ্ধতি হলো সবচাইতে চমত্কার এইটা আমি বেশিরভাগ সময়ই করে থাকি ,অনেকটা মেডিটেশন টাইপ এর ! তাহলো চোখ বন্ধ করে বাসার ছাদ বরাবর তাকিয়ে থাকা এবং চোখের মনি আনুমানিক ১৯ ডিগ্রী অ্যাঙ্গেল এ রাখা ! (সঠিক হওয়ার দরকার নেই কল্পনা করে নিলে হলো!) তারপর বাসার ছাদে একটা বিশাল সাদা রং এর পর্দা কল্পনা করা আর তার মধ্যে হালকা নিল রঙের একটা সংখ্যা কল্পনা করা আর তাহলো ১৯ ! এর পর তা আসতে আসতে মিলিয়ে যাচ্ছে এবং আবার আসতে আসতে আরেকটা সংখ্যা আসছে আর তাহলো ১৮ ! এইভাবে উলটপ করে কাউন্ট করতে থাকুন ! তবে তা খুব ধীরে ধীরে এবং কাউন্ট এর সাথে সাথে কিন্তু ঐভাবে কল্পনাও করতে হবে ! এইভাবে কিছুক্ষণ করার পর দেখবেন আপনার ঘুম চলে আসবে ! সত্যি বলতেকি আমি এইভাবেই বেশিরভাগ সময় ঘিমুয়ে থাকে যখন মনে করে ঘুম আসাটা দরকার কিন্তু এখন ঘুম আসছেনা ! আশা করি কাজে আসবে ধন্যবাদ I
মনোবিজ্ঞানীদের মতে ঘুম না আসার 90% ই দায়ী মানসিক ভিবিন্ন দুঃচিন্তা, অবসাদ হতাশা, ইত্যাদি। ম্যাগনেসিয়াম ও ক্যালসিয়াম দুটিই ঘুম উদ্রেককারী খাবার। একারনেই ঘুমুতে যাওয়ার পূর্বে ১ গ্লাস উষ্ণ গরম দুধ পান করার পরামর্শ দিয়ে থাকেন ডাক্তারগণ। ঘুম সমস্যা দূর করতে তাই প্রতি রাতে ২০০ মিলিগ্রাম ম্যাগনেসিয়াম ও ৬০০ মিলিগ্রাম ক্যালসিয়াম সমৃদ্ধ খাবার রাখুন খাদ্যতালিকায়। লেটুস পাতা মানসিক চাপ, দুশ্চিন্তা, মাথা ব্যথা এবং মাংসপেশির ব্যথা জনিত সমস্যা অনেকের রাতে ঘুম হয় না। এবং অনিদ্রায় ভুগে থাকেন। লেটুস পাতা এই সমস্যার বেশ ভালো একটি সমাধান। এটি মস্তিষ্ক রিলাক্স করতে সহায়তা করে। ঘুমুতে যাওয়ার আগে ৩০ থেকে ১২০ মিলিগ্রাম পরিমাণ লেটুস পাতা দিয়ে জুস তৈরি করে পান করে নিতে পারেন। পুরো টিপস মানতে না পারলে ঘুমানোর পূর্বে এক গ্লাস উষ্ণ গরম দুধ পান করুন। সমাধান না হলে একজন সাইকোলোজি ডাক্তার দেখাবেন।