শেয়ার করুন বন্ধুর সাথে
ShiponChy

Call

পড়তে বসলেই দুনিয়ার নানান চিন্তা তোমার মাথায় এসে ঘুরপাক খেতে থাকে। কারণ একটাই পড়াশোনাতে তোমার মনোযোগ নেই। সব সময় ইন্টারনেটে ডুবে থাকতে ইচ্ছে করে মানে, পড়াশোনার চেয়ে ইন্টারনেটেই তুমি বেশী মজা পাচ্ছ! ব্যাপারটা কি এমন না? চলুন এবার পড়াশোনায় মনোযোগ কিভাবে বৃদ্ধি করা যায়, এবিষয়টি নিয়ে আলোচনা করা যাক। ধর তুমি পড়ার টেবিলে বসে আছ, পড়ছ কিন্তু পড়ায় মন নেই। তোমার পড়া কখনেই আয়ত্ত হবে না। তাই পড়াশোনায় মন বসানোটা আবশ্যক। এক্ষেত্রে কয়েকটি টিপস অনুসরণ করা যেতে পারে। তুমি কী আসলেই অমনোযোগী? তোমার পড়াশোনায় মন নেই মানে হচ্ছে তুমি অমনোযোগী। এ জন্য প্রথমেই নিজেকে প্রশ্ন কর আমি কি সত্যিই অমনোযোগী? তোমার মন যদি সায় দেয় আমি অমনোযোগী নই, তাহলে তুমি পড়। একজন ছাত্র হিসেবে অমনোযোগটা খারাপ এটা যখন তুমি বুঝতে পারছ। তুমি যখন মনোযোগী ছাত্র হিসেবে নিজেকে ভাবছ তাহলে মন দিয়েই পড়। কারণ চিহ্নিত কর ধরা যাক তোমার সত্যিই পড়ায় মন বসে না, তুমি অমনোযোগী। এ জন্য প্রথমেই কারণ চিহ্নিত কর ‘কেন তোমার পড়ায় মন বসে না? কারণ থাকতেই পারে। সে কারণগুলো চিহ্নিত করে সমাধান করার চেষ্টা কর। এমন হতে পারে তোমার ঘুম আসে বা তোমার শারীরিক দুর্বলতা আছে। সে জন্য তুমি ডাক্তারের শরণাপন্ন হও। হতে পরে বেশিক্ষণ পড়তে পড়তে অমনোযোগী হয়ে যাও, তখন একটু পর পর পাঁচ মিনিট বিশ্রাম নাও। হতে পারে একটা ঘটনায় তুমি মুষড়ে পড়েছ, সে ঘটনা দ্রুত মিট করার চেষ্টা কর। ব্যস! এবার মনোযোগী হও। মন বসাতে প্রেরণা প্রেষণা মানে অনুপ্রেরণা। তুমি যে পড়ছ, কেন পড়ছ তা তোমার কাছে স্পষ্ট থাকা চাই। ধরা যাক তুমি পরীক্ষায় পাসের জন্য পড়ছ, এটা তুমি জান কিন্তু পাস করলে কী হবে জান না। তোমাকে ভাবতে হবে ভালো পাস করলে আমি পুরস্কার পাবো, বড় ক্লাসে উঠব, বাহবা পাবো এভাবে সব পরীক্ষায় ভালো পাস করলে অনেক বড় হবো এ ধরনের অনুপ্রেরণা সৃষ্টি করে পড়, মন আসবে। টার্গেট করে পড়ুন পড়ায় মন বসাতে টার্গেট করে পড়। সাময়িক টার্গেট। ধর কাল ক্লাসে একটা পরীক্ষা। রাতে পড়তে বসলে সিদ্ধান্ত নিয়ে ফেল পরীক্ষায় আমি ভালো নাম্বার পাবোই, এই ভেবে পড়তে শুরু কর মন আসবে। কিংবা তুমি পড়তে চাওনা সবাই তোমাকে বকে। একটা জিদ ধর যে, এবার আমি সবাইকে দেখিয়ে দেবো পরীক্ষায় ভালো পাস করে, এ জিদই তোমার মনকে নিঃসন্দেহে পড়াশোনায় বসাবে। টার্গেটের ক্ষেত্রে কম করবে কেন? বেশিই কর। ঝামেলা মুক্ত হয়ে পড় পড়তে বসতে নানা ঝামেলা মাথায় নিয়ে বসলে মন না বসারই কথা। সেক্ষেত্রে তুমি সব ঝামেলাকে ঝেড়ে ফেলে, নিরিবিলি জায়গায় পড়তে বস, তখন তোমার চিন্তা একটাই থাকবে পড়া আর পড়া। তোমার ‘এক মন’ শুধুই পড়া। সুতরাং মন বসবে না কেন? পড়ছেন যেহেতু মন দিয়েই পড়ুন তুমি পড়ার জন্য সব প্রস্তুতি নিয়ে টেবিলে বসেছ। এর অর্থ এখন পৃথিবীর সব কাজ তোমার কাছে অর্থহীন, তোমার একমাত্র কাজ পড়া, তুমি টেবিলে যতক্ষণ বসে আছ পড়ার জন্য। সুতরাং তুমি পড়ছ যেহেতু অত্যন্ত নিবিষ্ট মনেই পড়। কারণ এখন নিবিষ্ট মনে না পড়ার তো কোনই মানে নেই। এটা তো ঠিক তুমি মনোযোগ দিয়ে এক ঘণ্টা পড়লে আর অমনোযোগী হয়ে পাঁচ ঘণ্টা পড়লেও তা কাভার হয় না। তোমার মনোযোগ দিয়ে পড়ার মাধ্যমে যে পড়াটা তোমার মাথায় ঢুকে গেছে তা তুমি কখনোই ভুলবে না। তোমার গড়িমসি কিংবা পড়তে বসি বসি করে নিজেকেই ফাঁকি দিচ্ছ। মনে রাখবে কেউ জোর করে তোমাকে পড়াতে পারবে না তোমার নিজের তাগিদ যদি না থাকে।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ

পাঠ্যবই দেখলেই গুণ গুণ করে গাইতে ইচ্ছে করে ‘আর পারি না; আর পারি না, আমার ভীষণ ক্লান্ত লাগে, আর বসে না, আর বসে না, আমার মন পড়ার ঘরে।’ এই রকম চিত্র দেখার জন্য নির্দিষ্ট কোনো সিনেমা দেখা লাগবে না। প্রায় প্রত্যেকেরই পরিবারের সদস্যদের মধ্যে একজন সদস্যের এই সমস্যা থাকতেই পারে। মূলত এই পাঠ্য বইয়ের প্রতি অনীহা তরুণদের মাঝেই বেশি দেখা যায়। খেলাধুলা, হৈ-হুল্লোড়, আড্ডায়ই বেশি মেতে থাকতে দেখা যায় তরুণদের। আবার অনেকেই আছেন যারা পাঠ্যবইয়ের বাইরে অনেক বই পড়ে থাকেন, কিন্তু পাঠ্যবই ছুঁতে মন সায় দেয় না তাদের। আবার অনেকে পড়াশোনা ছাড়া বাকি সবকিছুকে গুরুত্ব দিতে গিয়ে পড়াশোনার জন্যই আর সময় খুঁজে বের করতে পারেন না। যা হোক, সব মিলিয়ে যা দাঁড়ায়, তা হচ্ছে—বাইরে পৃথিবীর চকচকে রঙ প্রতিনিয়তই তরুণদের পাঠ্যবই বিমুখ করে তোলে। তাই এবার এই সমস্যা এবং এর প্রতিকার নিয়ে কিছু আলোচনা— প্রথমেই মনোযোগ সবার প্রথমেই মনোযোগ। মনোযোগটা থাকতে হবে নিজের প্রতি এবং সময়ের প্রতি। মূলত প্রথমেই যদি এই গুরুত্বপূর্ণ দুটি বিষয়ে মনোযোগী হওয়া যায়। তা হলেই অনেক গুরুত্বপূর্ণ কিন্তু অনেক বিরক্তিকর কাজেও নিজেকে মনোযোগী করে গড়ে তোলা যায়। লক্ষ্যের প্রতি মনোযোগী যদি কোনো কাজকে আপনি উপভোগ না করতে পারেন, তা হলে কোনোভাবেই কাজ দিয়ে আপনার পুরো একাগ্রতা নিশ্চিত হবে না। যদি কোনো কাজ প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে আপনি প্রচুর পরিশ্রম করছেন কিন্তু মাঝপথেই থেমে গেলেন। হলফ করে বলতে পারি, উক্ত কাজটি আপনার কোনোদিনই সুষ্ঠুভাবে সম্পন্ন হবে না। তাই, নিজের লক্ষ্যের প্রতি শ্রদ্ধাশীল হতে হবে। যখন লক্ষ্যের প্রতি মনোযোগী হওয়া যায়, তা হলে খুব সহজেই পাঠ্যবইয়ের প্রতি মনোযোগ চলে আসে। কেননা লক্ষ্য পূরণে প্রথম ধাপই হচ্ছে পাঠ্যবই। সহযোগী পরিবেশ গড়ে তোলা মূলত সম্পূর্ণ মনোযোগ দেয়ার জন্য একটি নির্দিষ্ট পরিবেশ দরকার। মানুষের চিন্তাভাবনা অনেকাংশেই পরিবেশের ওপর নির্ভর করে। যেমন- কম্পিউটারে গান চলছে আর আপনি আপনার পড়ার টেবিলে। দুটি কাজের মধ্যে কোন কাজটি আপনি বেছে নেবেন। এই রকম দ্বিধান্বিত পরিবেশে কখনোই পাঠ্যবইয়ের প্রতি মনোযোগী হওয়া যায় না। এর জন্য প্রথমেই দরকার সুষ্ঠু সুন্দর পড়াশোনার পরিবেশ গড়ে তোলা। তালিকা তৈরি করা শৃঙ্খলা একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। শুধুমাত্র পড়ার বিষয়েই না জীবনের প্রতিটি ক্ষেত্রেই সুশৃঙ্খলতা প্রয়োজন রয়েছে। তাই পড়াশোনার ব্যাপারেও একটি সুশৃঙ্খল তালিকা তৈরি করা যায়। এতে করে সময়ের সম্পর্কে আরো বেশি দায়িত্বশীল হওয়া যায়। তাই প্রথমে একটি লিস্ট করে নেয়া যেতে পারে। একঘেয়েমি থেকে বাঁচতে অনেকক্ষণ ধরে একই কাজ করতে খুব সহজেই একঘেয়েমি ভাব চলে আসে। তাই এর জন্য লিস্ট অনুসারে পড়া উচিত। মাঝে মাঝে বিনোদনেরও দরকার রয়েছে।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
Call

http://m.ans.bissoy.com/172662/ উত্তরটি দেখুন।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
Call

পড়াশোনায় মনোযোগী হবার কিছু উপায়ঃ ০১. মনস্থিরঃঅমনোযোগীতা আনতে পারে এমন সব বিষয় মাথা থেকে ঝেড়ে ফেলুন। আপনার পড়ার জন্য প্রয়োজনীয় সবকিছু হাতের কাছেই রাখুন যাতে বারবার উঠতে না হয়। অনেকের বারবার ফোন আসে পড়ার সময়।খুব বেশি দরকার না হলে ফোনবন্ধ করে রাখতে পারেন। পড়তে বসার অন্তত ৫ মিনিট আগ থেকে মনস্থির করুন।০২. শিক্ষকতাঃআপনি যে বিষয় পড়বেন সেটা অন্য কাউকে শিক্ষা দিন।এমন কাউকে যে সে বিষয়টা সম্পর্কে জানেনা। শিক্ষকতা নিজের জ্ঞান আহরণের জন্য সবচেয়ে উত্তম উপায়। যেমন- আপনি যদি গণিত কম বোঝেন বা গণিত নিয়ে পড়তে চান ভবিষ্যতে আপনার উচিত এখন থেকেই গনিতের উপর শিক্ষা দান করা অন্যদের। এতে আপনার নিজেরও চর্চা থাকবে বিষয়টির উপর।০৩. ইন্দ্রিয় সক্রিয়ঃআপনার সব ইন্দ্রিয় সক্রিয় করুন। আপনি একটি বিষয় যতই পড়ুননা কেন সারাদিন ততক্ষণ পর্যন্ত আপনি তা মনে রাখতে পারবেন না অথবা বুঝবেন না যতক্ষণ না আপনি বিষয়টি আপনার চারপাশের কিছুর সাথে সম্পৃক্ত করতে পারছেন। চারপাশের জিনিসের সাথে আপনি আহরণ করা জ্ঞান মিলিয়ে নেয়ার চেষ্টা করুন।০৪. সংযোগঃপ্রত্যেকটি বিষয়, ধারণার মাঝে সংযোগ স্থাপন করতে শিখুন। একটি আরেকটির সাথে সংযোগ স্থাপনের মাধ্যমে আপনার নিজের জ্ঞানের পরিধিও অনেক বাড়বে।০৫. নতুন ধারণা ও পরিচিত ধারণারমাঝে সংযোগঃআপনি যখন নতুন কোন বিষয় বা তথ্য সম্পর্কে জানবেন তখন তা আপনার বর্তমানের পরিচিত কোন জানা তথ্য বা ধারণার সাথে সম্পৃক্ত করার চেষ্টা করুন। এতে পরীক্ষার সময় আপনার সে নতুন তথ্য ভুলে যাবার আশঙ্কা কম থাকে।০৬. মস্তিষ্কের উপর চাপ না দেয়াঃপরীক্ষার আগে কিছুদিন পড়লে আপনার মস্তিষ্কের উপর চাপ পড়তে পারে। তাই সবসময় অল্প অল্প পড়ার মাঝে থাকবেন। এতে করে আপনার উপর কোন মানসিক চাপওথাকবেনা আর আপনি পরীক্ষার আগে একটু রিভিশন দিলেই আপনার হয়ে যাবে।০৭. তথ্যের ধরনঃপড়ার সময় প্রত্যেকটি তথ্যের ধরন বোঝার চেষ্টা করুন। যেমন- যে তথ্য দেয়া আছে সেটা কি গাণিতিক তথ্য, নাকি ঐতিহাসিক কোন তথ্য, নাকি কোন ব্যক্তি বা দেশ সম্পর্কে তথ্য এসব বিষয়ে ভালো করে বুঝে তারপর মুখস্ত করতে হবে। না বুঝে মুখস্ত করলেতা কোনদিন মনে থাকবেনা।০৮. সুদৃঢ় জ্ঞানের ভিতঃসব সময় পুস্তকি বিদ্যার সাথে সম্পৃক্ত করলে হবেনা। অন্যান্য বিভিন্ন বই থেকে আহরিত জ্ঞানের সাথেও সম্পৃক্ত করতে হবে। সেজন্য দেশ ও দেশের বাইরের অনেক লেখকের বই পড়ার অভ্যাস সব সময় রাখতে হবে। এটা শুধু মাত্র বিনোদনের জন্য নয়, বরং অনেক কিছু সম্পর্কে জ্ঞান আহরণ করা যায় আর নিজের জ্ঞানের ভিত্তিটা অনেক মজবুত ও শক্ত করে গড়ে তোলা যায় যাকে ভিত হিসেবে ধরে আপনি আপনার জ্ঞানের পরিধি বাড়িয়ে নিতে পারেন।০৯. নিজস্ব রীতিঃযখন কোন বিষয় পড়বেন তখন নিজের একটা আলাদা রীতি অনুসরণ করার চেষ্টা করুন আর বিষয়টির একটি ছবি আপনার মনের মধ্যে এঁকে নিন। এতে বিষয়টি আপনার খুব সহজেই মনে থাকবে।১০. নোটঃআপনার পড়ার মূল লক্ষ্য কিন্তু সেটাকে বুঝে জ্ঞান আহরণ করা আরপরীক্ষায় ভালো করা। কিন্তু আপনি যদি নাই বোঝেন তাহলে ভালোকরার প্রশ্নই আসেনা। তাই যে বিষয়টি বুঝবেন না তার পেছনে একটু বেশি মনোযোগী হন। প্রয়োজনে খাতায় লিখে, করে বোঝেন। কারণ না বুঝে মুখস্ত করে সেটা বেশিক্ষণ মনে রাখা কোন ছাত্রের পক্ষেই সম্ভব নয়।উপরোক্ত ১০টি উপায় মেনে চললে আপনি খুব মনোযোগের সাথে লেখাপড়া করতে পারবেন আশা করি আর আপনার পরীক্ষায়ও আশানুরূপ ফল প্রদানে এটি সহায়ক হবে। বর্তমান যুগে জ্ঞান আহরণ ছাড়া কোন বিকল্প নেই। প্রতিযোগীতার এই যুগে আপনার কাছে যত জ্ঞান থাকবে তাই একসময়আপনার সম্পদ হিসেবে গণ্য হবে।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
Mdnurnabi

Call

ভাই পড়ালেখা ছাড়া আপনি জীবনে কিছুই করতে পারবেন না।পড়ালেখা করলে জীবনে আপনার সব ইচ্ছা পূরণ হবে দ্রদত ।প্রথমে আপনি সহজ কোন বিষয় নিয়ে মন বসান।যখন ভালো লাগবে তখন অন্য বিষয় ধরবেন।নিজের মধ্যে টেনশন অনুভব করুন যে পড়ালেখা না করলে আপনার কি ক্ষতি হবে।জোর করে আপনি পড়ালেখায় মনোনিবেশ করুন।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ

Call

আপনি পড়ার টেবিলে বসে ভাববেন যে পরীক্ষায় ভালো ফলাফল করতে হবে।আপনি যোগব্যায়ামের আশ্রয় গ্রহণ করতে পারেন। পড়তে বসার আগে কিছুক্ষণ মেডিটেশনে বসুন। মনোযোগ তৈরী হবে। সাথে সুষম খাবার খাবেন। যোগব্যায়াম আপনার মনোযোগ বৃদ্ধি করবে আর পড়ার জন্যে শরিলে শক্তি যোগাবে উপযোগী সুষম খাবার। আর মেডিটেশনের সময় সবধরনের বাহ্যিক চিন্তা ঝেড়ে ফেলুন। মনোযোগ আসবেই। শুধু মনে রাখবেন আপনাকে পড়তে হবে এবং পড়া বুঝে মুখস্থ করতে হবে।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
Kosterjibon

Call

নিজেকে জীবনে বড় হতে হলে শিক্ষিত হিসাবে গড়ে তোলতে হবে।কারণ আপনিই আগামীর ভবিষ্যত।আপনার পড়ালেখায় এদেশ পাবে একটি শিক্ষিত যুবক।তাই আপনি সকল প্রকার চিন্তা ছেড়ে দিয়ে লেখাপড়াকে জীবনের সঙ্গী হিসাবে বেচে নিন। প্রয়োজনে খেলাধুলা করুন,বিনোদন দেখুন এবং পড়ার সময় মন দিয়ে পড়ুন....all the best....

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
Manik Raj

Call

শিক্ষা জীবনের আসল ভয় পরীক্ষা। কতাই আছে শিক্ষা জীবন বড় সুখের জীবন যদি না থাকত পরীক্ষা। আর বাকিটুকু অনেক মজার সময়। বন্ধু- বান্ধব, লেখাপড়া, আর ঘুরে বেড়ানো, আড্ডা সবইকে অনেক ভালো লাগে। কিন্তু মধ্যে রাজ্যের যতো টেনশন চলে আসে পরীক্ষার সময় এগিয়ে আসলে। তাই শিক্ষার্থীদের জন্য বিশেষজ্ঞ শিক্ষকদের ৯টি দারুণ পরামর্শ। বিশেষ পদ্ধতিতে পড়াশোনার কাজটি চালিয়ে গেলে পরীক্ষার সময় কাঁধে দুশ্চিন্তা ভর করবে না। ১. বিশেষ অংশ এবং পরিকল্পনায় রঙিন কোড করুন লেখা-পড়ার অন্যতম কার্যকর ১ টি উপায় এটি। পড়ার কাজটি কীভাবে চালিয়ে যাবেন তার ১ টি পরিকল্পনা নিশ্চয়ই থাকে। এই অংশটিসহ নোটের গুরুত্বপূর্ণ অংশগুলো রঙিন মার্কার দিয়ে চিহ্নিত করে রাখুন। ভিন্ন ধরনের অংশের জন্য বিভিন্ন রঙ ব্যবহার করা বুদ্ধিমানের কাজ। যেমন- কুইজের অংশ গোলাপি, বিভিন্ন টেস্ট হালকা সবুজ, আন্ডার লাইনে অংশ হালকা নীল ইত্যাদি। এই কালার কোড সিস্টেম গুছিয়ে লেখা-পড়া চালিয়ে যাওয়ার কার্যকর একটি উপায়। ২. সময় বের করুন সেমিস্টারের আগের রাতে সব পড়ে শেষ করা অসম্ভব ব্যাপার। তাই বেশ কিছু দিন সময় বের করে রাখুন। অল্প সময়ের মধ্যে পড়ে পরীক্ষার ঝামেলা মেটানো যায়। কিন্তু সে পড়ায় শেখা হয় না। ফলে ভবিষ্যতে বিপদে পড়তে হবে। তাই বেশ কিছু দিন হাতে নিয়ে হালকা মেজাজে পড়লেও শিখতে পারবেন। এতে পরীক্ষা হয়ে আসবে আরো সহজ, এবং অনেক ভাল। ৩. শিক্ষকদের সাতে দেখা করুন আপনার শিক্ষক কখনোই আপনাকে ফিরিয়ে দেবেন না। তাদের কয়েকজন ভীতিকর হতে পারেন। কিন্তু সবকিছুর শেষে তিনিই আপনার শিক্ষক। শেখা বা পরামর্শ নিতে তার কাছে গেলে তিনি তার শিক্ষার্থীকে বহু যত্নে শিখিয়ে দেবেন। আপনার সমস্যা মেটাতে সর্বোচ্চ চেষ্টা করবেন যেকোনো শিক্ষক। কাজেই পরীক্ষা বিষয়ে পরামর্শ পেতে শিক্ষকদের দ্বারস্থ হন। তাহলেই ভাল রেজাল্ট করা সম্ভম। ৪. বইয়ে কি-পয়েন্ট হাইলাইট করুন? অনেক ধরনের পরীক্ষা রয়েছে সেখানে বই দেখে পরীক্ষা দেওয়া যায়। এসব ক্ষেত্রে বইয়ের কি- পয়েন্টগুলো হাইলাইট করে নিন। আর বই দেখার সুযোগ না থাকলেও পড়াশোনার সুবিধার জন্য নিজের বইয়ের গুরুত্বপূর্ণ অংশ মার্কার দিয়ে হাইলাইট করে রাখুন। সেগুলো বারবার দেখে নিতে সুবিধা হবে। ৫. স্লাইড শো বানিয়ে পড়া শুনা করুন ডিজিটাল পদ্ধতিতে লেখাপড়া করুন। বিশেষ নোটগুলোকে কম্পিউটারে স্লাইড শো বানিয়ে পড়ুন। এতে মনে ভালোমতো ঢুকে যাবে সবকিছু। ৬. নিজের পরিকল্পনা বানিয়ে পড়া শুনা করুন পড়াশোনাকে দারুণ কার্যকর করতে হলে পরিকল্পনা দরকার। পড়াশোনার, বিষয় আর পড়ার পদ্ধতি সবকিছু নিয়ে সময়সূচি করে নিন। তারপর সেই সময় অনুযায়ী পড়াশোনা চালিয়ে যান। ৭. নিজের পরীক্ষা নিজেই দিন প্রতিষ্ঠানের পরীক্ষার মতো করে বন্ধুরা একসাতে বা আপনি একাই পরীক্ষা দিতে পারেন। এতে মূল পরীক্ষা নিয়ে যতো অজানা আশঙ্কা কেটে যাবে আপনার। অধিকাংশ যে ক্ষেত্রে দেখা গেছে এসব পরীক্ষামূলক পরীক্ষা মূল পরীক্ষার কাছাকাছি হয়ে থাকে। ৮. একই পড়া কয়েকবার পড়ুন কয়েকবার করে দেখে নিন। এতে মাথায় বসে যাবে সবকিছু। নোটের বিশেষ পয়েন্টগুলোতে চোখ বুলিয়ে নিন। বারবার মুখস্থ করতে হবে না। হাইলাট করা অংশগুলোতেও চোখ দিন। একবার মুখস্থ করে কয়েকবার শুধু দেখলেই তা ঠোঁটস্থ হয়ে যাবে। ৯. গড়িমসি করবেন না যা পড়তে হবেই তা পড়ছি পড়বো বলে ফেলে রাখবেন না। অন্তত পরীক্ষা এগিয়ে এলে এমনটি করার সুযোগ নেই। এ কাজটির জন্যই পরীক্ষার আগের রাতে মাথায় আকাশ ভেঙে পড়ে। কাজেই অল্প-বেশি পড়ার কাজ চালিয়ে যান। দেখবেন, পরীক্ষা আগ দিয়ে প্রায় সব প্রস্তুতি গুছিয়ে এনেছেন আপনি।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ