প্রচুর পানি পান করুন। প্রতিবার হালকা গরম পানি খাওয়ার চেষ্টা করুন। দিনে অন্তত ১২ গ্লাস হালকা গরম পানি পান করলে কাশি কিছুটা কমে যায়। ঘরে মশার ওষুধ কিংবা এয়ার ফ্রেশনার স্প্রে করবেন না। কাশি বেড়ে যেতে পারে এগুলোর কারণে। ৪টি তুলসী পাতা চিবিয়ে খেয়ে নিন। চায়ের সঙ্গে তুলসী পাতা মিশিয়েও খেতে পারেন। তুলসী পাতা খুব দ্রুত কাশি নিরাময় করে। দিনে অন্তত ৩ বার গরম রঙ চা খান। চায়ে আদা মিশিয়ে খেলে কাশি কমে যাবে। খাওয়ার আগে এক চা চামচ মধু খান। মধু কাশি ও কম কমাতে সহায়ক। হালকা গরম পানিতে গোসল করুন। এতে কাশির উপদ্রব কমে যাবে।
এটি মনে হয় আপনার পুরাতন রোগ, আপনি ধূমপান চিরতরে ছেড়ে দিন, আপনার কাশি আবার হওয়ার অন্যতম কারন হল ঋতু পরিবর্তন হওয়ার কারনে এ সমস্যা টি হচ্ছে আপনি নেপচুন কোম্পানির দামাসিন ট্যাবলেট খেয়ে দেখতে পারেন ভাল উপকার পাবেন এছাড়া দুধ ও হলুদ- এক গ্লাস গরম দুধের মধ্যে ১ চা চামচ হলুদ গুঁড়ো মিশিয়ে খান। এই দুধ বাচ্চা থেকে বুড়ো, যেকোনও বয়সের জন্যই উপকারী। হলুদের অ্যান্টি ভাইরাল, অ্যান্টি ব্যাকটেরিয়াল গুণ সহজেই সংক্রমণ রোধ করতে পারে। আদা চা- সর্দি-কাশির সঙ্গে মোকাবিলা করতে আদা অব্যর্থ। আদা কুচি করে গরম জল বা গরম চায়ে দিয়ে পান করুন। সর্দি, কাশির সঙ্গে গলা খুসখুস করার মতো সমস্যাও কমে যাবে। লেবু ও মধু- আদা চায়ের মতোই অত্যন্ত উপকারী লেবু ও মধুর মিশ্রণ। এক গ্লাস গরম জলে ২ চা চামচ মধু ও ১ চা চামচ লেবুর রস মিশিয়ে পান করলে সর্দি কাশি থেকে দূরে থাকা যাবে। তুলসি পাতা ও আদা- সর্দি কাশি দূর করতে আরও এক অব্যর্থ জুটি তুলসি পাতা ও আদা। ১ কাপ জলে কয়েকটা তুলসি পাতা ও আদা কুচি ফেলে ফোটাতে থাকুন। জল ফুটে পরিমান যখন অর্ধেক হয়ে আসবে তখন পান করুন। এই জল দিনে অন্তত ২ বার পান করতে সর্দি কাশি কমে যাবে। রসুন- রসুনের মধ্যে থাকা প্রচুর পরিমান অ্যান্টি অক্সিড্যান্ট সর্দি কাশির মোকাবিলা করতে পারে। এছাড়াও রসুনের মধ্যে থাকা অ্যান্টি ব্যাকটেরিয়া, অ্যান্টি ভাইরাল ও অ্যান্টি ফাংগাল অ্যালিসিন সংক্রমণ রুখতে পারে। ৪-৫ কোয়া রসুন ঘিয়ে নেড়ে নিয়ে গরম থাকতে থাকতে খেয়ে নিন। ঘিয়ে ভাজা রসুন সুপের সঙ্গে মিশিয়েও খেলেও আরাম পাবেন।