Call

এক্ষেত্রে সে মহান আল্লাহর দরবারে একনিষ্ঠ চিত্ত্বে তওবাহ করবে। আশা করা যায় আল্লাহ তাকে ক্ষমা করে দিবেন। এখানে উল্লেখ্য যে, ইসলাম কেবল স্বামী এবং স্ত্রীর মধ্যে যৌনসঙ্গম অনুমোদন করে। হস্তমৈথুন বা স্বকাম তাই ইসলামে অনুমোদিত নয়। ইবনে কাসীর সহ বেশ কিছু হাদীসগ্রন্থের হাদীসে হস্তমৈথুনকারীকে অভিশপ্ত এবং হস্তমৈথূনকে স্বীয় হস্তের সাথে ব্যভিচার বলা হয়েছে, এছাড়াও হাদীসে বলা হয়েছে, হস্তমৈথুনকারীকে আল্লাহ জাহান্নামে নিক্ষেপ করবেন, কিন্তু যারা অনুশোচনা ও তওবা করবে আল্লাহ শুধু তাদেরকেই ক্ষমা করবেন। প্রাথমিকযূগের সকল আলেমগণ একে হারাম বলে সাব্যস্ত করেছেন এবং পরবর্তী সময়ের কিছু আলেম ব্যভিচারের আশঙ্কা থাকলে যদি হস্তমৈথুন করে তা থেকে বাচা যায় তবে শুধুমাত্র সেরকম ক্ষেত্রে তা হারাম হবে না বলে চিহ্নিত করেছেন। প্রাপ্ত হাদীস ও সংখ্যাগরিষ্ঠ আলেমদের মত অনুযায়ী এটি একটি বড় গুনাহের কাজ এবং এই কাজে লিপ্ত ব্যক্তিকে অবশ্যই অনুতপ্ত হয়ে আল্লাহর কাছে তওবা করতে হবে, তওবা না করলে আল্লাহ এই অপরাধ ক্ষমা করবেন না। এছাড়া, অবিবাহিত যুবকদের ইসলামে সামর্থ থাকলে দ্রুত বিয়ে করার আদেশ দেয়া হয়েছে এবং সামর্থ না থাকলে রোজা রেখে ধৈর্য্য ধারনের নির্দেশ দেয়া হয়েছে।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ

রোজা রেখে হস্তমৈথুন করলে রোজা

ভঙ্গ হয়ে যায়। তাই কেউ যদি রোজা 

রেখে হস্তমৈথুন করে, তাহলে  এই রোজার 

কাজা করতে হবে। অর্থাৎ, পরবর্তীতে এই 

রোজা পুণরায় রাখতে হবে এবং

আল্লাহর কাছে তাওবা করতে হবে। 

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ