Call

অতঃপর সে ছিল রক্তপিন্ড, অতঃপর আল্লাহ তাকে সৃষ্টি করেছেন এবং সুবিন্যস্ত করেছেন। সূরা আল কেয়ামাহ- ৭৫: ৩৮ অতঃপর তা থেকে সৃষ্টি করেছেন যুগল নর ও নারী। সূরা আল কেয়ামাহ- ৭৫: ৩৯ উক্ত আয়াতে আমরা দেখছি বীর্য স্খলন হওয়ার পরই কোন মানব শিশু সৃষ্টি হয়। বিষয়টা যেন এমন যে কোরানে এটা না বলা পর্যন্ত কেউ জানত না। এর আগে কেউ কোনদিন খেয়াল করে নি যে একজন পুরুষ একজন নারীর সাথে মিলিত হয়ে বীর্য স্খলন না করা পর্যন্ত কোন নারী গর্ভবতী হতো না। কোরানের আল্লাহই সেটা প্রথম খেয়াল করে তার নবীকে জানাল। বিষয়টা তাই অবশ্যই একটা বিরাট মিরাকল। মিরাকলের এখানেই শেষ নয়। উক্ত আয়াত দ্বয়ে পরিস্কার বোঝা যাচ্ছে যে কোন মানব শিশু সৃষ্টি হয় শুধুমাত্র বীর্য থেকে। এখানে নারীর কোন ডিম্বকোষ লাগে না। ডিম্বকোষ লাগলে উক্ত আয়াতগুলোতে যখন বীর্য শব্দটা বলতে পেরেছিল সাথে সাথে নারীর ডিম্বকোষের কথাও উল্লেখ করত। অতএব কোরানের বানী অনুযায়ী আমরা জানলাম যে মানব শিশু সৃষ্টিতে পুরুষের শুধুমাত্র বীর্য বা শুক্রানুই যথেষ্ট , ডিম্বকোষের কোন দরকার নেই। মিরাকলের চুড়ান্ত দেখা যায় যখন বলছে যে ভ্রুন ( রক্তপিন্ড) সৃষ্টির পরেই তাকে নর বা নারীতে রূপান্তর করা হয়েছে। অথচ আধুনিক জীব বিজ্ঞান বলে -যখন শুক্রানু ও ডিম্বানু মিলিত হয়ে ভ্রুন সৃষ্টি করে তখনই সে নর নাকি নারী সেটা নির্ধারিত হয়ে যায় , ভ্রুন সৃষ্টির পরে সেটা হয় না। অর্থঃ াৎ বোঝা গেল আমাদের জীব বিজ্ঞানীদের ভ্রুন তত্ত্ব সঠিক নয়। কোরান যেহেতু আল্লাহর বানী তাই সেই কোরানের ভ্রুন তত্ত্বই সঠিক ও নির্ভুল।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ