আপনি বলেন নি তাড়া কোন সালে ভোটার তুলেছে। তবে হ্যা যদি তারা ১৯ সালে ভোট তুলে তাহলে NID নাম্বার পেতে পারবে কিন্তু এতে করে ব্যাংক ড্রাইভ ব্যতীত কোন উপায় নেই। কেনো না বর্তমানে ভোটার তথ্য সংগ্রহ করা সাইট টি বন্ধ করা আছে কারন ২০১৮ সালের শেষের দিকে ভোটার তথ্য চুরি হয়েছিলো যা প্রথম আলো পত্রিকায় পাওয়া যায়।যার কারনে তখন থেকে এটি বন্ধ।
আপনার ক্ষেত্রে বা আমাদের সবার ক্ষেত্রে মাত্র ১ টিই উপায় রয়েছে তা হলে নিজের থানার নির্বাচন কমিশন অফিস থেকে ভোটার তথ্যগুলো সংগ্রহ করা।
আপনি ২৩০ টাকা নিয়ে ও স্লিপ সহ নির্বাচন কমিশন অফিস যাবেন সেখানে ফরম পূরন করে জমা দিয়ে নিয়ে নিন।
মনে রাখবেন আজ জালিয়াতি করে NID নাম্বার তৈরি করলে অবশ্যই একদিন ধরা খাবেন ও সেদিন বুঝতে পারবেন কত ভুল ছিলো।
তাই বলছি বর্তমানে উক্ত উপায় কাজে লাগান বা জন্মনিবন্ধন পত্র টি কাজে লাগান যেকোন চাকরি ক্ষেত্রে।
ধন্যবাদ।