উক্ত প্রক্রিয়ায় সরিষার ফলন বাড়ে ; জীবের অস্তিত রক্ষা পায় এবং বৈচিত্র সৃষ্টি করে প্রক্রিয়া চিন্হিত কর
শেয়ার করুন বন্ধুর সাথে

পরাগায়ণে মৌমাছি:মৌমাছি যখন ফুলে ঘুরে মধু সংগ্ৰহ করে তখন পরাগায়ন প্রক্রিয়া সংগঠিত হয়।ফুলে ফুলে ঘুরে বেড়ানোর সময় মৌমাছিরা তাদের পা এবং বুকের লোমের ফুলের অসংখ্য পরাগরেণু বয়ে বেড়ায়। এক ফুলের পরাগরেণু অন্য ফুলের গর্ভমুণ্ডে পরলে পরাগায়ণ ঘটে, যার ফলশ্রুতিতে উৎপন্ন হয় ফল। এভাবে মৌমাছিরা পরাগায়ণের মাধ্যম হিসাবে কাজ করে ফল ও ফসলের উৎপাদন বাড়ায়।

পরাগায়ণ: পদ্ধতিতে ফুলের পরাগধানী থেকে পরাগরেণু সেই ফুল বা অন্য ফুলের অথবা সমপ্রজাতির অন্যকোন উদ্ভিদের ফুলের গর্ভমুন্ডে স্থানান্তরিত হয়, তাকে পরাগায়ণ (পলিনেশন) বলে।

উদ্ভিদে পরাগায়ন প্রধানত দুধরনের হয়ে থাকে। যথা:

স্বপরাগযোগ, এবং

ইতর পরাগযোগ

উপকারিতা: 

  • স্বপরাগযোগ উদ্ভিদের প্রজাতির বিশুদ্ধতা রক্ষিত হয়।
  • পরাগযোগ প্রায় নিশ্চিত।
  • পরাগরেণু নষ্ট হয় খুবই কম।
  • এক্ষেত্রে বাহকের প্রযো়জন হয় না বললেই চলে।
অপকারিতা: 
  • সাধারণত বংশানুক্রমে কোনো নতুন গুণের আবির্ভাব হয় না।
  • নতুন বংশধরদের অভিযোজন ক্ষমতা বা নতুনের সাথে খাপ খাওয়ানোর ক্ষমতা কমে।
  • এ প্রজনন অব্যাহত থাকলে, অভিযোজন ক্ষমতা হ্রাসের কারণে কোনো এক পর্যায়ে প্রজাতির বিলুপ্তি ঘটতে পারে।
  • গাছের ফল-এ কম সহনশীল ও কম জীবনীশক্তিসম্পন্ন বীজের সৃষ্টি হয়।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ