শেয়ার করুন বন্ধুর সাথে
Call

হুম।খেলে টাকা উপার্জন করা ইসলামের বিধান অনুযায়ী না জায়েজ।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ

Call

তোগো বাথরুমের ধারে বিয়ার সময়

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ

খেলাধুলা তখন জায়েজ হবে যখন তাতে জুয়া থাকবেনা। খেলার অধ্যবসায় সদা-সর্বদা করা যাবেনা। এটাকে জীবনের উদ্দেশ্য, আদর্শ ও বৈশিষ্ট্য মনে করা যাবেনা। সেই সাথে খেলাধুলার কারণে ইসলাম ধর্মের অনিবার্য বিধান লংগিত হতে পারবেনা। অন্যতায় তা হারাম হওয়ার ব্যপারে ফকীহগণ একমত। খেলাধুলা জায়েজ-নাজায়েজ সম্পর্কিত হাদীসগুলোর ব্যাখ্যায় মুহাদ্দিসিন ও ফুকাহায়ে কেরামগণ বলেছেন, ইসলামী শরীয়তে নির্ধারিত কোন খেলাধুলা নেই। সেই সাথে নির্ধারিত কোন নিয়ম কানুনও নেই। বরং দ্বীন ইসলাম, ব্যক্তির শারীরিক ও আর্থিক স্বার্থ বিরোধী খেলা এবং জুয়া ভিত্তিক যাবতীয় খেলাধুলা নিষিদ্ধ ও হারাম। মোটকথা খেলাধুলা হারাম হওয়ার কারণ সমূহের মধ্যে থেকে প্রধান কারণ হিসেবে যে ক’টিকে সনাক্ত করে বৈধ বা অবৈধ হুকুম লাগিয়েছেন তা নিম্নরূপ- (ক) দু’তরফা লেনদেন ও হার জিতের বাজি খেলা বা জোয়া খেলা করা। (খ) আল্লাহর জিকির আযকার ও তার স্মরণ থেকে মানুষকে গাফিল করা। (গ) বেশিরভাগ অধার্মিক ও অসাধু লোকজনের আড্ডা জমে উঠা। (ঘ) খেলার অধ্যবসায় সদা-সর্বদা করা। (ঙ) শারীরিক ক্ষতি সাধিত হওয়া। (চ) আর্থিক ক্ষতি সাধন হওয়া। এগুলো যে খেলায় পাওয়া যাবে সেটা হারাম ও নিষিদ্ধ আর না পাওয়া গেলে বৈধ। উপর্যুক্ত আলোচনা আলোকে আমরা একথা বলতে পারি যে, আমাদের দেশীয় খেলায় এ সবের সবটায় রয়েছে। তাহলে আর পারিশ্রমিক হালাল থাকে কীভাবে। কারণ পারিশ্রমিক হালাল হওয়ার জন্য তো পেশা হালাল হতে হয়। আশাকরি উত্তর পেয়েছেন। ধন্যবাদ।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ