এগুলো এমনি ।ইসলাম ধর্মে এসব হারাম।এগুলোর বাস্তবে কোনো মানে নেই।মানুষকে বোকা বানানো ও কুসংস্কার ছড়ানোর জন্য অনেক মানুষ এরকম কাজ করে ।এগুলোর কোনো মানে নেই।অনেক লোক নিজের সমস্যা নিয়ে তাদের কাছে যায় ।সেই মানুষগুলো ভাবে কোনো সাধুবাবার কাছে গেলে তাদের সব সমস্যার সমাধান হবে ।কিন্তু এগুলো কিছুই হয়না ।একমাত্র সাহায্য চাওয়া উচিত স্রষ্টার কাছে।
সুরা ফাতিহার ৫ নম্বর আয়াতের অর্থ দেখুন:
১.পরম করুণাময় অতি দয়ালু আল্লাহর নামে।
২:সমস্ত প্রশংসা জগতসমূহের প্রতিপালক আল্লাহর জন্যে।
৩:অনন্ত দয়াময়, অতীব দয়ালুু।
৪:ন্যায় দিবসের মালিক।
৫:আমরা শুধু আপনারই দাসত্ব করি এবং শুধু আপনারই নিকট সাহায্য কামনা করি।
৬:আমাদের সরল পথনির্দেশ দান করুন।
৭:তাদের পথে, যাদের আপনি অনুগ্রহ করেছেন, এবং তাদের পথে নয় যারা আপনার ক্রোধের শিকার ও পথভ্রষ্ট, আমীন
যাদু টোনা, কুফরি কালাম, এগুলো অনেক ক্ষেত্রেই সত্য, আবার অনেক ক্ষেত্রে ভণ্ডও রয়েছে। তাই বলে এগুলোকে পুরোপুরি মিথ্যা বলে উড়িয়ে দেওয়া অযৌক্তিক।
লাবীদ ইবনে আসীম নামক এক মুনাফিক স্বয়ং রাসূল (সাঃ) এর উপরও যাদু করতে সক্ষম হয়।
যাদুর প্রভাবে রাসুল (সাঃ) কষ্টবোধ করতেন। যার পরিপ্রেক্ষিতে সূরা আল ফালাক ও নাস নাযিল হয়।
অতএব, যাদু টোনা ইত্যাদি বাস্তব জিনিস।
তাই ইসলামে যাদু, টোনা, বান ইত্যাদি কঠোরভাবে হারাম করা হয়েছে। আর তাই এসব থেকে সর্বদা দূরে থাকবেন।