শেয়ার করুন বন্ধুর সাথে

ব্যায়ামের উপকারিতা নিম্নরুপঃ

১।শরীর ফিট থাকে। 

২।হৃৃদপিন্ডের রক্ত সন্ঞ্জালন ক্ষমতা বাড়ে। 

৩। মাংসপেশি মজবুত হয়। 

৪।পড়া লেখায় মনোযোগ আসে। 

৫।ডায়েবেটিস ঝুকি কমে। 

৬।শরীর ও মন প্রফুল্ল থাকে। 

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
  • ব‍্যায়াম করার উপকারিতাঃ
  1. শারীরিক সুস্থতা রক্ষা বা বৃদ্ধিতে সাহায্য করে।
  2. মাংসপেশী ও সংবহন তন্ত্র সবল করে।
  3. ক্রীড়া-নৈপুন্য বৃদ্ধি করে।
  4. শারীরিক ওজন হ্রাস করে বা রক্ষা করে।
  5. নিয়মিত ব্যায়াম মানুষের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে।
  6. বিভিন্ন শারীরিক সমস্যা হতে পুনরুদ্ধার হতে সাহায্য করে।
  7. হৃদরোগ প্রতিরোধে সাহায্য করে।
  8. সংবহন তন্ত্রের জটিলতা নিরূপনে সাহায্য করে।
  9. টাইপ ২ ডায়াবেটিস প্রতিরোধে সাহায্য করে।
  10. মানসিক অবসাদগ্রস্ততা দূর করে।
  11. ইতিবাচক আত্মসম্মান বৃদ্ধি করে।
  12. সামগ্রিক মানসিক স্বাস্থ্যের সুরক্ষা করে।
  13. ব্যক্তির যৌন আবেদন বৃদ্ধি করে।
  14. শরীরের সঠিক অনুপাত অর্জনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।
  15. ব্যায়াম শরীরের স্থূলতা রোধে কাজ করে।
  16. শরীরের বড় মাংশপেশীগুলো ব্যভার করে।
  17. শরীরের অক্সিজেন গ্রহণের মাত্রা বৃদ্ধি করে।
  18. শরীরের হৃদপিন্ডসহ সামগ্রিক অঙ্গপ্রত্যঙ্গের সহনশীলতা বৃদ্ধি করে।
  19. ব্যায়াম শরীরের শক্তি বৃদ্ধি করে।
  20. মাংসপেশী ও হাড়ের সবলতা বৃদ্ধি করে।
  21. শরীরের ভারসাম্য বৃদ্ধিতে সাহায্য করে।
  22. শরীরের মাংশপেশীর প্রসারণ ও বৃদ্ধিতে সাহায্য করে।
  23. শরীরের অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ সঞ্চালনের ব্যাপকতা বৃদ্ধি করে, যাতে ইনজুরি বা আঘাতের প্রবণতা হ্রাস পায়।
  24. শরীরের হাড়ের দৃঢ়তা বজায় রাখে।
  25. মাংসপেশীর সবলতা এবং অঙ্গপ্রত্যঙ্গসমূহের স্বাভাবিক চলনক্ষমতা বজায় রাখে।
  26. শরীর ও মনস্তত্ত্বের সার্বিক সুস্থ্যতা বজায় রাখে।
  27. অস্ত্রপ্রচারকালীন ঝুকি হ্রাস করে।
  28. ব্যায়াম করার সময় শরীরের বিভিন্ন মাংসপেশীর সংকোচন ঘটে।
  29. এসময় মাইয়োকিন নামের এক জাতীয় রাসায়নিক প্রদার্থ শরীরে নিঃসৃত হয়, যা নতুন টিস্যুর উৎপাদনে, টিস্যুর মেরামত এবং প্রদাহী রোগসমূহের ঝুঁকি হ্রাসের ক্ষেত্রে ভূমিকা রাখে।
  30. শরীরে করটিসলের মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করে। করটিসল বিভিন্ন শারীরিক সমস্যার জন্য দায়ী।
  31. ব্যায়াম থুতুতে নাইট্রাইটের মাত্রা বৃদ্ধি করে, এটি নাইট্রিক অক্সাইডে পরিবর্তিত হয় ফলে শরীরের কাজ করার ক্ষমতা বৃদ্ধি পায়।
  32. খাওয়ার আগে সহনশীলতা বৃদ্ধিকারী ব্যায়ামসমূহ রক্তে গ্লুকোজের মাত্রা হ্রাস করে।
  33. হৃদরোগের প্রবণতা হ্রাস করে।
  34. বার্ধক্য অর্জন ধীর করে।
  35. স্তন ক্যান্সার ও কোলন ক্যান্সারের ঝুঁকি কমায়।
  36. সবাত ও অবাত, দুই ধরণের ব্যায়ামই হৃদযন্ত্রের সক্ষমতা বৃদ্ধি করে।
  37. ব্যায়ামের কারণে হৃদযন্ত্রের প্রাচীরের পুরুত্ব বৃদ্ধি পায়, যা শরীরের জন্য উপকারী।
ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ