শুধু এই কারণে যে মানুষ আমাকে দেখে হাসাহাসি করবে । মানুষ আমার সম্পকে সমালোচনা করবে ।  আমি খুবী দুর্বল ছেলে সমাজে কারু সামনে যেতে চাই না । লজ্জা লাগে আর আমি বোকা।  আমার ইচ্ছে করে জুমার নামাজ পড়তে যেতে মন চাই।  বাট কে কি ভাবে  সেই কথা বেভে যায় না এখন কি  করবো। দয়া করে কেও ভাল কিছু বলেন।                        
শেয়ার করুন বন্ধুর সাথে
Call

সুযোগ থাকলে দূরের অপরিচিত মসজিদে যাবেন। আর অবশ্যই মানুষের চেয়ে আল্লাহ বেশি ভয়ের যোগ্য। আর মানুষের সমালোচনা ছুড়ে ফেলুন। কেননা রাসূল সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম স্বয়ং মানুষের সমালোচনার শিকার হয়েছিলেন। আর আপনার মনকে শক্ত করুন। আল্লাহ তায়ালা আপনাকে যেভাবে সৃষ্টি করেছেন, সেটি নিয়ে সন্তুষ্ট থাকুন। আপনার চেয়ে আরো বেশি সমস্যাগ্রস্থ মানুষ পৃথিবীতে আছে।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ

ভালো কিছু করলে বাধা আসবে, এটাই স্বাভাবিক। ওদের কথায় ও কাজে ভ্রুক্ষেপ করবেন। ওরা কি বলে বলুক, তাতে আপনার কিছু যায় আসে না। ওরা আপনার ভালো চায় না। আপনি ওদের তুচ্ছ মনে করে, নিয়মিত আল্লাহর ইবাদত করুন। এতে, জীবনে ও আখিরাতে সফলতা পাবেন।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
Call

কে কি বললো সেটা গায়ে না নিয়মিত আপনি নিয়মিত পাঁচ ওয়াক্ত নামায আদায় করুন। কারণ নামায না পড়ার কারণে হওয়া আপনার গুনাহগুলোর শাস্তি আপনাকেই পেতে হবে। একমাত্র আল্লাহকে ভয় করুন।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ

প্রথমত,  আপনাকে এটা অবশ্যই মনে রাখতে হবে, আপনি আল্লাহর বান্দা এবং তার বিধিনিষেধ মান্য করা ফরজ। আল্লাহর ইবাদত  করতে গিয়ে কে কি বলল তা আপনাকে ভাবলে হবে না। 

সমাজের কথা ভেবে, লোকদের ঠাট্টা বিদ্রোপে যদি আপনি নামাজ থেকে বিরত থাকেন, তাহলে পরকালে শাস্তি ভোগ করতে হবে, যেটা দুনিয়ায় তাদের ঠাট্টা বিদ্রোপে যে কষ্ট পান, তার চেয়েও হাজারো গুন বেশি কষ্ট হবে।

আর যারা কাউকে দেখে উপহাস করে, ঠাট্টা বিদ্রোপ করে, অকারণে সমালোচনা করে, তারা নিশ্চয় ভালো মানুষ নয়। আর তাদের থেকে এটাই আশা করা যায়, ভালো কিছু নয়। 
তাই এদের কথায় কষ্ট পেলে চলবে না। 
ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ

রাসূল (সা.) ইরশাদ করেছেন, যে ব্যক্তি পরপর তিনটি জুমা বিনা ওজরে ও ইচ্ছা করে ছেড়ে দেবে, আল্লাহ তাআলা ঐ ব্যক্তির অন্তরে মোহর মেরে দেবেন। (তিরমিযী,আবু দাউদ, নাসাঈ, ইবনে মাজাহ)। অপর এক হাদীসে রাসূল (সা.) বলেছেন, জুমা ত্যাগকারী লোকেরা হয় নিজেদের এই খারাপ কাজ হতে বিরত থাকুক। (অর্থাৎ জুমার নামাজ আদায় করুক), নতুবা আল্লাহ তাআলা তাদের এই গোনাহের শাস্তিতে তাদের অন্তরের ওপর মোহর করে দেবেন। পরে তারা আত্মভোলা হয়ে যাবে। অতপর সংশোধন লাভের সুযোগ থেকেও বঞ্চিত হয়ে যাবে। (মুসলিম)। হজরত আব্দুল্লাহ ইবনে আব্বাস (রা.) হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, রাসূল (সা.) ইরশাদ করেছেন, যে ব্যক্তি পর পর তিনটি জুমা পরিত্যাগ করবে, সে ইসলামকে পিছনের দিকে নিক্ষেপ করল। (মুসলিম)। সুতরাং জুমার নামাজ ত্যাগ করা মারাত্মক গোনাহ।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ

ইসলাম ধর্মের নিয়ম অনুযায়ী টানা তিন জুমার নামাজ না পড়লে সে কাফের হয়ে যায়।আর আপনি যে সমস্যার কথা বলতিছেন সেটা হলো আপনার  মানসিক সমস্যা।মানসিক সমস্যার ভিতর থাকলে নিজেকে সবসময় এরকম মনে হয়।মানসিক সমস্যার জন্য আপনাকে নামাজ পড়া ছেড়ে দেওয়া যাবে না।তাই আপনাকে মানসিক সমস্যাকে এড়িয়ে জুমার নামাজ সহ পাচ ওয়াক্ত নামাজ পড়তে হবে।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ