আমি অবিবাবিতা এবং ভার্জিন।। আমার মাসিক একদম রেগুলার ছিল।। গত জুন মাসের ৬ তারিখে আমার মাসিক হয় এবং তা তিন দিনেই ভালো হয়ে যায়।। কিন্তু এ মাসের ৬ তারিখ পেরিয়ে আজ ১২ তারিখ হয়ে গেছে তবুও মাসিক হয়নি।। এদিকে আমার সব লক্ষণ প্রেগনেন্সির মতো।। মাথা ব্যথা,মাথা ঘোরা,বমি ভাব,ঘন ঘন প্রসাব,সাদা স্রাব,ঘুম ঘুম ভাব,দূর্বলতা,ইনসোমনিয়া,খাবারে অনিহা,কোষ্ঠকাঠিন্য,এসিডিটি,ব্রেস্ট নরম হয়ে আছে এবং তলপেট ব্যথা ও ভারী হয়ে আছে।। এগুলো কেন হচ্ছে? আমি কি প্রেগনেন্ট? প্রচন্ড টেনশনে আছি।। কেউ সমাধান দিন প্লিজ !
শেয়ার করুন বন্ধুর সাথে
Call

আপনি প্রেগনেন্সি টেস্ট করতে পারেন তাইলে ধরা পড়বে আপনি প্রেগনেন্ট না কি,,,,,আপনার লক্ষণ তো প্রেগনেন্ট বুজা যায়,,,,,কারো সাথে কি যৌন মিলন করছেন,,,না হলে এমন অবস্থা হবে কেন????


মানসিক কষ্টে থাকলে

আপনি শুধু শুধু কষ্ট পাবেন কেন । আপনি তার জন্য আপনার ভালোবাসাকে বিসর্জন দিয়েছেন । একবার ভাবুন তো আপনি ভালোবাসাকে ভুলতে পেরেছেন তাহলে কি আপনার ভালোবাসার চেয়ে সে বেশি বড় ছিল । আপনি তো জানেন আপনি তাকে কতটা ভালোবাসতেন কিন্তু সে আপনার যোগ্য ছিল না । নিরাস হবেন না ।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
Jamiar

Call

আপনি তো অবিবাহিতা ও ভার্জিন অর্থাৎ স্বামী  সহবাস বা শারীরিক মিলন না করলে  প্রেগন্যান্ট হবেন কেনো। যদি আপনি  যৌন মিলন না করে থাকেন তাহলে প্রেগন্যান্ট হবেন না আপনি শতভাগ নিশ্চিত থাকুন।

আপনার মাসিক নিয়মিত  ভাবেই হত কিন্তু শারীরিক দুর্বল  ও মানুসিকতার কারনেও হয়তো এ মাসে মাসিকের সময় পিছিয়ে যাচ্ছে আপনি অপেক্ষা করুন অবশ্যই মাসিক হবে।
আপনার মাসিকের সময় পিছিয়ে যাচ্ছে মূলত শারীরিক দুর্বল,আয়রনের ,ভিটামিন, এর অভাব,মানুসিক দুশ্চিন্তা যোনি ইনফেকশন এর কারনে সাদা স্রাব হচ্ছে ও মাসিকের সময় পিছিয়ে যাচ্ছে। তাই অপেক্ষা করুন
আর হ্যা মাথা ব্যথা,মাথা ঘোরা,বমি ভাব,ঘন ঘন প্রসাব,সাদা স্রাব,ঘুম ঘুম ভাব,দূর্বলতা,খাবারে অনিহা,কোষ্ঠকাঠিন্য,এসিডিটি,ব্রেস্ট নরম হয়ে আছে এবং তলপেট ভারী হয়ে আছে।
আপনার উক্ত লক্ষন গুলোর সাথে প্রেগন্যান্সি লক্ষনের মিল থাকলেও ইহা মাসিকের পূর্ব লক্ষন হিসাবে ধরা হয়। যেহেতু আপনি অবিবাহিতা ও ভার্জিন তাহলে উক্ত লক্ষন গুলো আপনার মাসিকের পূর্বের লক্ষন তাই আপনি আগামী ৩/৪ দিন অপেক্ষা করুন মাসিক হবে ইনশাআল্লাহ্‌।
যোনিতে আংগুল দিবেন না। 
ভেজা কাপড় পরে বেশিক্ষণ থাকবেন না। গোসল বা ব্যায়ামের পর যত তাড়াতাড়ি সম্ভব ভেজা কাপড়টি পাল্টে নিবেন। 
আপনার যৌনাঙ্গ পরিষ্কার রাখুন সবসময়। আর প্রসাব বা পায়খানা করার সময় হাত দিয়ে সামনে থেকে পেছনে এই নিয়মে পরিষ্কার করতে হবে। খেয়াল রাখবেন পায়খানার রাস্তার জীবাণু যেন যোনিতে না লাগে।
আশা করি বুঝতে পারছেন। 
আর হ্যা সাদা  স্রাব নিয়ন্ত্রণ এ রাখুন।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ