আমাকে বাংলা নববর্ষ রচনাটির ভূমিকা লিখে দিন কবিতাসহ।কবিতা ছাড়া দিবেন না।প্লিজ।সুন্দর করে দিবেন।আর পারলে বাংলা নববর্ষের ২০ টা প্যারার নাম বলবেন।
আমার কাছে ভূমিকা আছে কিন্তু কবিতা সহ নেই।পয়েন্ট দিতে পারি।
1-ভূমিকা।
2-বাংলা সনের ইতিহাস;
3-পহেলা বৈশাখ;
4-নববর্ষের উৎসব।
5- রাজধানীতে নববর্ষ উদযাপন;
6-রাজধানীর বাইরে নববর্ষ উদযাপন;
7-নববর্ষ ও ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠী;
8-পশ্চিমবঙ্গে নববর্ষ;
9-নববর্ষে বাঙালি;
10-বৈশাখী মেলা;
11-হালখাতা ও নানা আয়োজন;
12-নববর্ষের প্রভাব;
13-নববর্ষের তাৎপর্য;
14-দিন বদলের পালায় নববর্ষ;
15-উপসংহার।)
কবিতা ছাড়া দিলাম।
ভূমিকা:নববর্ষ পৃথিবীর প্রায় সকল জাতিসত্ত্বার ঐতিহ্যের একটি অনিবার্য অংশ। বাঙালির ঐতিহ্যকে যে সকল উৎসব অনুষ্ঠান ধারণ করে আছে সেগুলির মধ্যে অন্যতম বাংলা নববর্ষ অর্থাৎ পহেলা বৈশাখ। সুপ্রাচীনকাল থেকে বাঙালিরা বৈশাখ মাসের প্রথম দিনটিকে নববর্ষ হিসেবে পালন করে আসছে। নববর্ষ বাঙালির সহস্র বছরের ইতিহাস, ঐতিহ্য, রীতি-নীতি, প্রথা, আচার অনুষ্ঠান ও সংস্কৃতির ধারক ও বাহক। পহেলা বৈশাখ বাঙালির সর্ববৃহৎ সার্বজনীন উৎসব। বাঙালিরা এ দিনে পুরনো বছরের ব্যর্থতা, নৈরাশ্য, ক্লেদ-গ্লানি ভুলে গিয়ে নতুন বছরকে মহানন্দে বরণ করে নেয়, সমৃদ্ধি ও সুখময় জীবন প্রাপ্তির প্রত্যাশায়।
ধণ্যবাদ।
বাংলা নববর্ষ ভূমিকা : কবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের ভাষায় - "হে নতুন বৈশাখ , এসো তুমি সম্পূর্ণ গগন পূর্ণ করি , পুঞ্জে পুঞ্জে রূপে।" আদিকাল থেকে যেকোনো বছরের প্রথম দিনটি নববর্ষ নামে পরিচিত হয়ে আসছে।পৃথিবীর সর্বত্রই নববর্ষ একটি প্রচলিত সংস্কৃতিধারা।পহেলা বৈশাখ বাংলা সনের প্রথম দিন।চৈত্রমাসের শেষ দিনের সূর্যাস্তের পর রাতের শেষে নতুন সূর্য উদয়ের মধ্য দিয়ে নতুন বছর শুরু হয়।নববর্ষ ঐতিহ্যের ধারক।নববর্ষ জীবনকে নতুনভাবে উদ্দীপ্ত করে আনন্দের স্পর্শ প্রেরনা দেয়। অন্যান্য পয়েন্ট ::: 2. বাংলা সনের প্রবর্তন, 3. নববর্ষের পরিচয়, 4. নববর্ষের ইতিহাস 5. নববর্ষের গুরুত্ব ; (কবির ভাষ্যে - "নব আনন্দে জাগো আজি নব রবিকিরণে , শুভ সুন্দর প্রীতি উজ্জ্বল নির্মল জীবনে।") 6. বর্ষবরণ ("এসো হে বৈশাখ এসো এসো ......। ") 7. নববর্ষের অনুষ্ঠান 8.শহর ও গ্রামে নববর্ষ উদযাপন 9.অর্থনীতিতে নববর্ষের প্রভাব 10. নববর্ষ বরণের ঐতিহ্যের গুরুত্ব 11. উপসংহার ("বাউল গানের ছন্দে তালে, নতুন বছর আসছে ঘুরে, উদাসী হওয়ার সুরে সুরে, রাঙামাটির পথটি জুড়ে।") @বানানে ভুল হলে ক্ষমা করবেন। আশি করি উপকারে আসবে। #বি.দ্র. ব্র্যাকেটের কবিতাগুলো উক্ত পয়েন্ট গুলোয় ব্যবহার করা যায়। ধন্যবাদ
বাংলা নববর্ষ রচনা-
ভূমিকাঃ কবি সুফিয়া কামালের ভাষায়,
চৈত্রের বিষন্ন রাত্রি তার
দিয়ে গেল শেষ উপহার
প্রসন্ন নবীন
বৈশাখের ঝলোমলো দিন।
পুরাতন গত হোক! যবনিকা করি উন্মোচন
তুমি এসো হে নবীন! হে বৈশাখ! নববর্ষ!
এসো হে নতুন!
বাংলা নববর্ষ বাঙালির জাতীয় জীবনে গুরুত্বপূর্ণ একটি দিন । বাঙালির জীবনে বৈশাখ একটি অনন্য বার্তা নিয়ে আসে । বাঙালির ঐতিহ্যকে যে সকল উৎসব অনুষ্ঠান ধারণ করে আছে সেগুলির মধ্যে অন্যতম বাংলা নববর্ষ । পহেলা বৈশাখ বাংলা সনের প্রথম দিন । বৈশাখ মাসের প্রথম দিনটিকে বাংলা নববর্ষ হিসেবে পালন করা হয় । পহেলা বৈশাখ বাঙালির প্রাণের উৎসব । বাংলা নববর্ষ বাঙালির সহস্র বছরের ইতিহাস, ঐতিহ্য, রীতি-নীতি, প্রথা, আচার অনুষ্ঠান ও সংস্কৃতির ধারক ও বাহক । অতীতের ভুলত্রুটি ও ব্যর্থতার গ্লানি ভুলে নতুন করে সুখ-শান্তি ও সমৃদ্ধি কামনায় উদ্যাপিত হয় বাঙালির নববর্ষ । বাংলা বর্ষবরণে জাতি ধর্ম নির্বিশেষে সকল শ্রেণির মানুষ অংশ নেয় । এটি বাঙালির সর্ববৃহৎ সার্বজনীন উৎসব । বর্ষবরণ অনুষ্ঠানে নির্মল আনন্দ ঘন পরিবেশে নানা অনুষ্ঠান মানুষ উপভোগ করে । এতে ফুটে ওঠে বাঙালির জাতীয় কৃষ্টিকালচার ও সংস্কৃতি । এ উৎসব পালন প্রথা বা রীতিতে পরিণত হলেও আনন্দ ধারায় মূখ্য উদ্দেশ্য । এদিন বাংলাদেশে সরকারি বেসরকারি সকল প্রতিষ্ঠান বন্ধ থাকে ।
বাংলা নববর্ষের ২০ টা প্যারার নাম-
১. পহেলা বৈশাখ ২. বাংলা সনের ইতিহাস ৩. বাংলা নববর্ষের আধুনিক ইতিহাস ৪. বাঙালির সর্ববৃহৎ সার্বজনীন উৎসব ৫. জাতীয় কর্মসূচি ও বর্ষবরন ৬. রাজধানীতে নববর্ষ উদযাপন ৭. রাজধানীর বাইরে নববর্ষ উদযাপন ৮. বৈশাখী মেলা ৯. মঙ্গল শোভাযাত্রা ১০. রমনার বটমূলে ছায়ানটের বর্ষবরণ ১১. হালখাতা ১২. বাংলা নববর্ষে বাঙালি ১৩. বাংলা নববর্ষ ও ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠী ১৪. পশ্চিমবঙ্গে নববর্ষ ১৫ . সমসাময়িক ব্যবহার ১৬. বাঙালি জীবনে নববর্ষের প্রভাব ১৭. দিন বদলের পালায় নববর্ষ ১৮. বাংলা নববর্ষের আশ্বাস ১৯. নববর্ষের গূরুত্ব ও তাৎপর্য ২০. উপসংহার ।