বিভিন্য কারনেও এই কোষ্ঠকাঠিন্য হওয়ার সম্ভাবনা থাকে তাদের মধ্যে
-
পর্যাপ্ত পানি ও আঁশযুক্ত খাবার না খেলে
-
খাদ্যাভ্যাসে ও জীবনধারায় পরিবর্তন
-
প্রচুর দুগ্ধজাতীয় খাবার খেলে
-
শারীরিক শ্রম না করলে
-
পায়খানার চাপ আসলে টয়লেটে না যাওয়া বা পায়খানা আটকে রাখলে
-
Lexative জাতীয় ওষুধ খেয়ে পায়খানা করতে অভ্যস্ত হয়ে গেলে
-
অতিরিক্ত চা, কফি, পান খেলে
-
চর্বি জাতীয় ও আমিষ জাতীয় খাবার বেশি খেলে।
-
বিভিন্ন রোগ ও শারীরিক অবস্থার কারণে
-
মানসিক চাপে
-
ডায়াবেটিস
-
বিভিন্ন ওষুধের কারণে
-
কিছু মল নরম করার ওষুধের উপর অতিরিক্ত নির্ভরশীল হলে
-
কড়া ব্যাথার ওষুধ এর কারনে
-
আয়রন জাতীয় ওষুধ
-
ক্যালসিয়াম ঔষধ সেবনের কারনে
এরকম ক্ষেত্রে, প্রচুর পরিমাণ পানি পান করতে হবে। নিয়মিত শাকসবজি, ফল, কলা, গাজর, টকদই, পাকা বরই, বেলের শরবত, শসা, খোসাসহ আপেল, পার্লংশাক,পপকর্ন, কমলা, কিসমিস খাবেন। এবং অতি কষ্ট দায়োক কোষ্ঠকাঠিন্য হলে। নিম্নের ঔষধ গুলো খেতে পারেন ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী।
-
tab.Duralax 5 mg 2+0+2 একসাথে দুইটা করে সকাল ও রাতে খাবারের পর খাবেন 2 দিন খেলেই যথেষ্ট ।
-
tab.Esonix 20mg ১+০+১ খাবারের আগে খাবেন ৫ দিন।
-
এর পাশাপাশি হামদার্দ এর ইকটার্ণ দিনার সিরাপ টি সেবন করতে পারেন। উক্ত ঔষধ গুলো অবশ্যই আপনার ডাক্তার কে জিজ্ঞেস করবেন তার পর ঔষধ গুলো ক্রয় করবেন। এবং আশা করি পরবর্তীতে সমস্যা গুলো মন্তব্য জানিয়ে দিবেন।