আপনি নামাজ পড়া শুরু করুন।বেশি বেশি জিকির করুন।ফেসবুক থেকে দূরে থাকুন।সবসময় ভালো চিন্তা করুন।পরিবারের সাথে কোথাও বেড়াতে যান।পড়াশোনা করলে মন দিয়ে পড়ুন।পড়ার আনন্দ খুজে বের করুন।বেশি চিন্তা করবেননা।আর আপনি বেশি বেশি পানি খান।বেশি পুষ্টিকর খাবার খান শরীর ভালো রাখার জন্য।মনে রাখুন এই দুনিয়ার সুখ বেদনা কিছুই নয়।পরকাল বা আখিরাতের চিরসুখ পেতে কাজে লেগে পড়ুন।
জীবনকে ভালবাসুন। ভালবাসতে ভালবাসুন। ভালবাসায় কিছু উন্মাদনা থাকবেই। কিন্তু সব উন্মাদনায়ই কিছু আন্তরিকতা মিশে থাকে।কখনো হাল ছেড়ে দিবেন না। এখনকার এই দাঁতে দাঁত চেপে করা কষ্টগুলো আপনাকে বিজয়ীর খেতাব দেবে সারাজীবনের জন্য।জীবনে অনেক বিষয় আছে যেগুলো আপনার নিয়ন্ত্রণের বাইরে এবং সেগুলো নিয়ে মাথা ঘামানোরও মানে হয়না, কারণ এর বাইরেও আপনার হাতে হাজার হাজার জিনিস রয়েছে যেগুলো আপনি বিজয় করতে পারেন।লক্ষ্যের পেছনে অক্লান্ত পরিশ্রম করেও যখন ব্যর্থতার তিক্ত স্বাদ পেতে হয়- তাতে দুঃখের কিছু নেই। এই কঠোর পরিশ্রমের ভেতর দিয়ে আপনি হয়ে উঠেছেন আরো শক্তিশালী, আরো অভিজ্ঞ, আরো দক্ষ- এটাই তো সত্যিকারের বিজয়।জীবনে আমি হাজার হাজার ভুল করেছি, হাজারবার হোঁচট খেয়েছি- এবং সেটি নিয়ে আমি গর্বিত! প্রত্যেকটি ভুল, প্রত্যেকবার হোঁচট খাওয়া আমাকে গড়ে তুলেছে আরো শক্তিশালী, আরো পরিণত করে।আমরা অনেকসময় ভুলে যাই একটু আন্তরিকতার ছোঁয়া, একটা প্রাঞ্জল হাসি, কিছু সুন্দর কথা, সুন্দর ব্যবহারের কী অসম্ভব ক্ষমতা রয়েছে একটা মানুষের জীবন বদলে দেওয়ার। তাই হতাশ না হয়ে নিজের উপর আত্মবিশ্বাসী হোন।আমেরিকান লেখক ডেনিস ওয়েটলি বলেছিলেন, "বেশিরভাগ মানুষ তাদের লক্ষ্য পূরণ করতে পারে না, কারণ, তারা লক্ষ্য নিয়ে ঠিকমত পরিকল্পনা করে না, এবং নিজের ক্ষমতার ওপর পুরোপুরি বিশ্বাস করে না। বিজয়ীরা জানে তারা ঠিক কোথায় পৌঁছাতে চায়, এবং কিভাবে পৌঁছাতে চায়”