কবরে প্রশ্নোত্তর সুরয়ানি ভাষায় হবে। শাইখ বাল্কিনি [রহ.] উক্ত অভিমত পেশ করেছেন। কিন্তু অন্য কাউকে এমন অভিমত পেশ করতে দেখা যায়নি। এ সম্পর্কে হাফেজ ইবনে হাজার আসকালানিকে [রহ.] জিজ্ঞেস করা হলে তিনি বলেন, হাদিস থেকে বুঝে আসে যে, প্রশ্ন হবে আরবি ভাষায়। তবে প্রত্যেকের মাতৃভাষাতেও প্রশ্নোত্তর হতে পারে এমন সম্ভাবনাও রয়েছে।বিস্তারিত এখানে।
আরবি ভাষাই ইসলাম ধর্মের মৌলিক ভাষা।তথ্যসূত্র এটি।
সকল ভাষাই বেহেস্তের ভাষা হবে।এখান থেকে নেয়া।
আল্লাহর ভাষা নিয়ে এখানে দেখুন।
কবরে সওয়াল-জওয়াব হবে আরবী ভাষায়। (সুনানে নাসাঈ, হাদীস নং ২০৫৭) কুরআনের ভাষা আরবী। আল্লাহ তায়ালা বলেনঃ “নিশ্চয় আমি কুরআন আরবী ভাষায় নাযিল করেছি, যাতে তোমরা বুঝতে পার।” (সুরা ইউসুফ, আয়াত নং ২) জান্নাতের ভাষাও আরবী। “রাসুল (সাঃ) বলেছেনঃ তোমরা আরবীকে তিন কারণে ভালোবাস, কারণগুলো এই যে, আমি নবীর ভাষা আরবী এবং কুরআনের ভাষা আরবী ও জান্নাতীদের ভাষা হবে আরবী।” (বায়হাকী শরীফ) আল্লাহ তায়ালা এবং তার ফেরেশতারা সকল ভাষা সম্পর্কেই দক্ষ, তাই এখানে শুধু আরবীই নির্দিষ্ট নয়। (তাফসীরে যাদুল মাসীর, সুরা ইউসুফের ২ নং আয়াতের ব্যাখ্যা)