সাধারণত জেনেটিক কারণে তোতলামি সমস্যা দেখা দিতে পারে।কোনো পরিস্থিতিতে বা কারো সাথে কথা বলার সময়, আপনি এই সমস্যাটি কাটিয়ে উঠতে পারছেন কিনা লক্ষ্য করুন। আপনার অভ্যাসগুলো ঠিকমত বুঝতে পারলে, আপনি আপনার তোতলামির সমস্যাটি সহজেই দূর করতে পারবেন।দুশ্চিন্তা বা নার্ভাসনেস তোতলামির সমস্যার একটি বড় কারণ। যথাযথ উদ্বেগমুক্ত হওয়ার মাধ্যমে সমস্যাটি সহজেই দূর করা যায়। কথা বলার সময় বা তোতলানোর সময় দুশ্চিন্তা করলে, ঠোঁট এবং জিভের উপরও প্রভাব পড়ে। তাই ধীরে ধীরে এবং নরমভাবে কথা বলুন।এছাড়া আপনি SAVAR C.R.P. অথবা মিরপুর ১২ এর C.R.P. এর শাখায় যোগাযোগ করুন এবং SPEECH & LANGUAGE THERAPY নিন। আশা করি উপকার পাবেন।এছাড়া তোতলামি দূর করার তেমন কোনো নির্দিষ্ট উপায় নাই। তারপরও কিছু মুখের ব্যায়াম রয়েছে যেগুলো অনুশীলনে তোতলামির অভ্যাসটা কিছুটা আয়ত্তে আনা সম্ভব। এছাড়া ধীরে ধীরে কথা বলার অভ্যাস গড়ে তুলতে হবে। সম্ভব হলে গানে গানে কথা বলার অভ্যাস গড়ে তুলতে পারেন। এতে করে নির্দিষ্ট সময়ের মাঝে বাক্যটি শেষ করার একটা প্রবণতা তৈরি হবে।
সাধারণত - জেনেটিক, নিউরোজেনিক, স্নায়বিক - ইত্যাদি কারণে তোতলামো সমস্যাটি হয়ে থাকে। তোতলামির দূর করার সবচেয়ে ভালো উপায় হলোঃ স্পিচ থেরাপি। এটির মাধ্যমে তোতলামি নিরাময় সম্ভব হতে পারে। যারা কথা বলতে তোতলায়, শব্দ সঠিকভাবে উচ্চারিত হয় না, মুখের শব্দ স্পষ্ট না, তাদের জন্য স্পিচ থেরাপি প্রয়োগ করা হয়। এজন্য আপনি একজন স্পিচ থেরাপিস্টের পরামর্শ নিন। আর এটাই সবচেয়ে ভালো হবে। এছাড়াও - আপনি ধীরে ধীরে, সঠিক উচ্চারণ, সঠিক বাচনভঙ্গি, এবং স্বয়ংক্রিয়ভাবে কথা বলার অভ্যাস গড়ে তুলুন। এটির মাধ্যমে আপনার তোতলানো সমস্যাটি খানিকটা হলেও দূর হতে পারে।