চাকুরীরত অবস্থায় খবর পেলেন মা অসুস্থ। মাকে দেখতে যাবেন। বড়কর্তার কাছে ছুটি চাইলেন। আবেদন নাকচ হলে চাকরি ছেড়ে দিলেন ঈশ্বরচন্দ্র। সম্ভবত আকাশ ঘন অন্ধকার ছিল। দামোদর নদীর তীরে পৌঁছে দেখলেন এই দুর্যোগের রাতে খেয়ানৌকা বন্ধ হয়ে গেছে। তখন সাঁতরে পার হলেন অন্ধকার উত্তাল দামোদর নদী।মাঝরাতে তার মায়ের ঘুম ভাঙে এবং বিদ্যাসাগর কে পাশে দেখে জিজ্ঞাসা করে তার আসার কথা।এরপরে তার এভাবে যাওয়ার কথা শুনে সম্ভবত তার মা তাকে দোয়া করেন এবং লোকে বলে এই দোয়াতেই তিনি নাকি বিদ্যাসাগর হয়ে যান।