টেনসন,শারীরিক সমস্যা একেবারেই নেই!মাঝরাতে বা ঘুমানোর একটু পরেই বিনা কারণে ঘুম ভেঙ্গ যায়!দিনের বেলায়ও এমন হয়!ঘুম আসে না!
শেয়ার করুন বন্ধুর সাথে
Call

অনিদ্রা কাটাতে প্রতিদিন শোয়ার আগে দুধ-মধুর শরবত পান করতে পারেন। গরম দুধে মধু মিশিয়ে প্রতিদিন এক গ্লাস করে খেতে পারেন অনিদ্রায় আক্রান্ত ব্যক্তিরা। গরম দুধ ঘুমের জন্য উপকারী। দুধে থাকে ট্রিপটোক্যান নামক অ্যামিনো এসিড, যা সিডেটিভ হিসেবে কাজ করে। দুধে ক্যালসিয়ামও থাকে যা মস্তিষ্ককে ট্রিপটোফ্যান ব্যবহারে সাহায্য করে। আর মধুতে থাকে গ্লুকোজ, যা মস্তিস্কে অরেক্সিনের পরিমাণ কমাতে সাহায্য করে। অরেক্সিন এক ধরনের নিউরো ট্রান্সমিটার, যা অ্যালার্টনেসকে প্রভাবিত করে। ভালো ঘুমের জন্য একটি রুটিন মেনে চলুন। প্রতিদিন একটি নির্দিষ্ট সময়ে ঘুমাতে যান। প্রতিদিন একটি নির্দিষ্ট সময়ে ঘুম থেকে উঠুন। রাতের খাবার সন্ধ্যা রাতে সেরে নিন। রাতে খাবার সহজপাচ্য হওয়া দরকার। ঘুমানোর আগে ধূমপান করবেন না। ঘুমের বড়ি খাবেন না। সন্ধ্যার পর চা-কফি খাবেন না। ঘুম নিয়ে দুশ্চিন্তা করবেন না। ঘুমানোর পূর্বে প্রস্রাব করে নিন। দিবা নিদ্রা বাদ দিন। ঘুমানোর পূর্বে হালকা ব্যায়াম করুন। ঘুমের জন্য অনুকূল পরিবেশ তৈরি করুন। শোয়ার ঘরে টিভি রাখবেন না। ঘুম যদি না আসে বিছানায় শুয়ে থাকবেন না। বিছানা ছেড়ে উঠে কিছু সময় হাটাহাটি করুন। বই পড়ার অভ্যাস থাকলে একটি বই নিয়ে কিছুক্ষণ পড়ুন। তারপর আবার বিছানায় যান, দেখবেন ভালো ঘুম হবে। সবচেয়ে বড় কথা ঘুমের ব্যাপারে ইতিবাচক চিন্তা করুন। ঘুম আপনার কাছে আসবেই।

Call

আপনার সমস্যা তেমন জটিল সমস্যা নয়। এটা,সবারই হতে পারে। কারণ - কারণ বলতে গেলে বলব- আপনি প্রথমে আপনার সব ইলেক্ট্রনিক ডিভাইস বিছানা বা ঘড়ে থেকে দূরে রাখতে পারেন। আপনি হয়তো এই ইলেক্ট্রনিক ডিভাইসের জন্য সঠিক ভাবে ঘুমাতে পারছেন না। এক কথায় বলতে পারি আসক্তি হয়ে পরেন।যার ফলে ঘুম অবস্থায় আসক্তিকর ইলেক্ট্রনিক ডিভাইসের কথা ভাবেন যার ফলে এরকম হয়। আরো একটি কথা- আপনি প্রথমে নিজের কোন কারণে ঘুম ভাঙ্গে সেটা খঁুজে বেড় করুন এবং অপসারণ করুন। যদি খুঁজে না পান তবে - ঘুম ভাঙ্গালে আপনি বিছায় একটা,বই পড়তে পারেন দেখবেন ঘুম আসা,ভাব হয়েছে। বই ছাড়া অন্য কিছু ব্যাবহার করবেন না।