Answered Oct 05, 2019
সর্বশেষ শক্তিস্তরে স্থায়ী ইলেকট্রন বিন্যাস লাভের জন্য ইলেকট্রন শেয়ারের মাধ্যমে যে বন্ধন গঠিত হয় তাকে বলা হয় সমযোজী বন্ধন।
ক্যালসিয়ামের M ও N শক্তিস্তরে 2টি ইলেকট্রন থাকে।
M বা তৃতীয় প্রধান শক্তিস্তরে উপস্তরের বিন্যাস হচ্ছে 3s,3p,3d
৩য় পর্যায়ে কোনো মৌলের পরমাণুর সর্ববহিঃস্থ শক্তিস্তরে সাতটি ইলেকট্রন থাকলে সেটি নির্দেশ করবে গ্রুপ ১৭।
সমযোজী বন্ধন মৌলের সর্ববহিস্থ শক্তিস্তরের ইলেকট্রনের শেয়ারের মাধ্যমে গঠিত হয়।
ইলেকট্রন আদান-প্রদান বা শেয়ারের মাধ্যমে পরমাণু তাদের নিকতম নিস্ক্রিয় গ্যাসের অনূরূপ অধিক স্থায়ী ইলেকট্রন বিন্যাস লাভ করে। একে বলা হয় অষ্টক নিয়ম।
ইলেকট্রন শেয়ারের ভিত্তিতে সমযোজী বন্ধন ৩ প্রকার।
লিথিয়াম পরমাণু যোজ্যতা স্তরের ১টি ইলেকট্রন বর্জন করে স্থায়ী দ্বৈত বিন্যাস লাভ করে।
সর্ববহিঃস্থ শক্তিস্তরে হিলিয়ামের ইলেকট্রন বিন্যাস অর্জন করাকে বলে দ্বৈত নিয়ম।
মৌলের পরমাণুসমূহের ইলেকট্রন আদান-প্রদান এবং শেয়ারের মাধ্যমে যোজ্যতা স্তরে ২টি ইলেকট্রন বিন্যাস লাভ করাকে দ্বৈত নিয়ম বলা হয়।
ইলেকট্রন আদান-প্রদানের মাধ্যমে গঠিত ক্যাটায়ন ও অ্যানায়নসমূহ যে আকর্ষণ বল দ্বারা পরস্পর যুক্ত থাকে তাকে বলা হয় আয়নিক বন্ধন।
ভিডিও কলে পরামর্শ নিতে প্লে স্টোর থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
প্রশ্ন, উত্তর, কমেন্ট অথবা ভোট দিতে লগইন করুন