ছেলেদের কত বছর বয়সে বিয়ে করা উচিৎ?

হ্যা, আপনি আপনার বয়সের থেকে বড় মেয়েকে বিয়ে করতে পারবেন। আমাদের নবী হযরত মুহাম্মদ (স.) তিনি তার বয়সের থেকে বড় এক নারীকে বিবাহ করেন। আর বাসর ঘরে আপনার স্ত্রি আপনাকে...

দুই জন এর ই প্রাপ্তবয়স। দুই জন এর ই অধিকার আছে নিজেদের সিদ্ধান্ত নিজেদের নেওয়ার। তাই আইন আপনাদের পক্ষেই থাকবে। আপনারা বিয়ে করতে পারেন। কিন্তু পালিয়ে বিয়ে না করে পারলে ২...

আপনার বয়স বিয়ের জন্য পারফেক্ট।তবে আপনি চাইলে কিছুদিন পরও করতে পারেন।কিছুদিন পর করলেও কোনো সমস্যা নেই।তবে লেখা পড়া শেষ হলে এখনই করে ফেলেন।

বিবাহের ক্ষেত্রে নির্দিষ্ট কোন বয়সের কথা ইসলাম বলে নি। হাদিস শরিফে এসেছে, রাসুলুল্লাহ ﷺ বলেছেন, ﻳَﺎﻣَﻌْﺸَﺮَ ﺍﻟﺸَّﺒَﺎﺏِ ﻣَﻦِ ﺍﺳْﺘَﻄَﺎﻉَ ﻣِﻨْﻜُﻢُ ﺍﻟْﺒَﺎﺀَﺓَ ﻓَﻠْﻴَﺘَﺰَﻭَّﺝْ، ﻓَﺈِﻧَّﻪُﺃَﻏَﺾُّ ﻟِﻠْﺒَﺼَﺮِ ﻭَﺃَﺣْﺼَﻦُ ﻟِﻠْﻔَﺮْﺝِ ﻭَﻣَﻦْ ﻟَﻢْ ﻳَﺴْﺘَﻄِﻊْ ﻓَﻌَﻠَﻴْﻪِﺑِﺎﻟﺼَّﻮْﻡِ ﻓَﺈِﻧَّﻪُ ﻟَﻪُ ﻭِﺟَﺎﺀٌ হে...

১৮ বছরের নিচে কোনো মেয়ের বিবাহ আমাদের দেশে বৈধ নয়। তাই আপনি এক্ষেত্রে আইনের সহায়তা নিতে চাইলে খুবই সহজে পেয়ে যাবেন। থানায় অথবা উপজেলা মহিলা বিষয়ক কর্মকর্তা কে জানাতে পারেন।  এছাড়া...

হ্যাঁ। হালাল হবে। সবচেয়ে ভাল হয় দুই পরিবারের সম্মতিতে বিয়ে হলে। এতে করে জীবনে সবচেয়ে বেশি সুখি হওয়া যায়।

আসলে এভাবে শুনে সঠিক সমাধান দেওয়া সম্ভব না।যদিও কেউ একটা সমাধান দিলো, বাট পরবর্তীতে  বিপরীত কিছু ঘটলো তখন অনেক বড় সমস্যা হয়ে যাবে।তাই আমার পরামর্শ হলো বিষয়টি যেহেতু স্পর্শকাতর তা...

আপনার যে সাক্ষীগন ছিলো তাদের হাজির করুন বা কাবিননামা দেখান সেখানে তো মেয়েটির সাক্ষর আছে

বাংলাদেশের আইন অনুযায়ী ছেলেদের বিয়ের বয়স একুশ বছর।আপনার পক্ষে বিয়ে করা আইন অনুযায়ী পসিবল না।আপনাকে একুশ বছর না হওয়া পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হবে।

প্রেম করে বিয়ে করার থেকে বাবা ও মায়ের মতে বিয়ে করা ভালো। বাবা ও মা যাকে বিয়ে করতে বলে তাকেই বিয়ে করুন। কারন বাবা ও মা কখনো সন্তানের খারাপ চায়...