বর্তমানে কবুতর পালা লাভ জনক(বাংলাদেশে)->
জীবনকাল ও বংশবৃদ্ধিপ্রতি জোড়া কবুতরে একটি পুরুষ ও একটি স্ত্রী কবুতর থাকে। এরা ২০-৩০ বছর পর্যন্তও জীবিত থাকে। এরা ডিম পাড়ে এবং পুরুষ ও স্ত্রী উভয় কবুতরই ডিমে তা দিয়ে বাচ্চা ফোঁটায়। মোটামুটি ১৮ দিন ডিমে তা দেয়ার পর ডিম থেকে বাচ্চা ফোটে। একজোড়া কবুতর থেকে বছরে ১০-১২ জোড়া বাচ্চা পাওয়া যায়। বাচ্চা ৫-৬ মাস বয়সে আবার ডিম দেয়া শুরু করে।
প্রতিপালন ব্যবস্থাপনাকবুতর মুক্ত বা খাঁচায় উভয় উপায়েই পালন করা যায়। বাঁশ বা কাঠ দিয়ে ঘর তৈরি করে দিলে অনায়াসে কবুতর বসবাস করতে পারে। এমনকি গ্রামের বাড়ির চালের কোণায় ঝুড়ি বেঁধে দিলে সেখানেও কবুতর বসবাস করে। এ ক্ষেত্রে ডিম ফোটার হার প্রায় ৯৮%। ডিম থেকে বাচ্চা ফুটতে প্রায় ১৮ দিন সময় লাগে। বাচ্চাকে খাওয়ানোর জন্য কবুতরের প্রাকৃতিকভাবে দুধ উৎপন্ন হয় যাতে পানি থাকে ৭০%, আমিষ থাকে ১৭.৫%, চর্বি থাকে ১০%, খনিজ পদার্থ থাকে ২.৫%। দৈহিক ওজন সাধারণত ৪০০-৫০০ গ্রাম হয়ে থাকে। দেহের তাপমাত্রা ৩৮.৮-৪০ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
বাজারে দাম- (জোরা)১৫০-১৮০/৳।(বাচ্চা)।
বড় (৪০০ /৳ জোরা)