শেয়ার করুন বন্ধুর সাথে
Call

হাবিয়া সবচেয়ে বেশি ভয়াবহ হবে । নিচের টুকু পড়লে বুঝতে পারবেন ইনশাআল্লাহ ...


সবচেয়ে উপরের স্তরে থাকবে মুসলমানরা (যারা কবীরা গুনাহ করেছে কিন্তু তাওবা করেনি)
২য় স্তরে থাকবে খ্রিস্টানরা।
৩য় স্তরে থাকবে ইহুদীরা।
৪র্থ স্তরে শয়তান ও তার অনুসারীরা।
৫ম স্তরে নাস্তিক/সেক্যুলাররা।
৬ষ্ঠ স্তরে থাকবে মুশরিক, অর্থ্যাৎ হিন্দু, বৌদ্ধ প্রভৃতি।
৭ম অর্থাৎ সবচেয়ে নিচের স্তরে থাকবে মুসলমান নামধারী মুনাফিকরা।

যতো নিচের স্তরে নামবেন শাস্তির মাত্রা ততই বাড়তে থাকবে। আর এই ৭টি স্তরের ঠিক উপরে থাকবে পুলসিরাত।

মহান আল্লাহ পাক তিনি বলেন,"নিশ্চয়ই মোনাফেক দের স্থান দোযখের নিম্ন স্তরে।" পবিত্র ইসলামী চিন্তাবিদগণ পবিত্র আল কোরআন ও হাদীস শরীফ উনাদের আলোকে বর্ণনা করেছেন যে, কোন কোন দোযখ কাদের জন্য ঠিক করা হয়েছে যেমনঃ ফেরাউন ও তার অনুসারী এবং মোনাফিকদের জন্য যে দোযখ নির্ধারণ করা হয়েছে, তার নাম 'হাবিয়া'। এটি সবচেয়ে নিম্নস্তরের দোযখ । মোশরেকদের জন্য নির্ধারিত দোযখের নাম 'জাহীম' । ধর্মহীন যেসব কপট সমাজ ব্যবস্থাপক আছে, তাদের জন্য ঠিক করা হয়েছে 'সাকার' দোযখ । ইবলিশ ও তার অনুসারীদের জন্য অপেক্ষা করছে 'লাযা' দোযখ । ইহুদীর জন্য নির্ধারিত করা আছে 'হুতামা' দোযখ । নাসারা ও খৃষ্টানদের জন্য রয়েছে 'সা'ঈর' দোযখ । আর সবচেয়ে উপরে অবস্থিত হচ্ছে 'জাহান্নাম' দোযখ, যা পাপী মুসলমানদের জন্য তৈরী করা হয়েছে । এই জাহান্নামের উপরই পুলসিরাত কায়েম করা থাকবে। বর্ণিত আছে, দোযখের এক দরজা বা স্তর থেকে অন্য দরজা বা স্তরের পথ হচ্ছে ৭০০ বছরের!

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ