Meeon1

Call

বিড়ি সিগারেট মদ গাজা সব খাওয়া হারাম। অনেকে বলে হারাম ও না আবার হালাল ও না। আমি শুধু একটি হাদিস বলছি। নবি মুহাম্মাদ (সা) বলেছেন, সকল প্রকার নেশা হচ্ছে মদের সমতুল্য আর মদ পান ও নেশা করা হারাম। আরেকটি হাদিস হলো, নবি (সা) বলেছেন, সকল প্রকার নেশার বস্তু হারাম। এখন বিড়ি সিগারেট মদ গাজা এসব তো নেশার কারনেই ব্যবহার করা হয়।  

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
Junait

Call


وَاَنۡفِقُوۡا فِىۡ سَبِيۡلِ اللّٰهِ وَلَا تُلۡقُوۡا بِاَيۡدِيۡكُمۡ اِلَى التَّهۡلُكَةِ‌ۖ ‌ۚ‌ۛ وَاَحۡسِنُوۡٓا‌ۚ‌ۛ اِنَّ اللّٰهَ يُحِبُّ الۡمُحۡسِنِيۡنَ‏


আল্লাহর পথে ব্যয় করো এবং নিজের হাতে নিজেকে ধ্বংসের মুখে নিক্ষেপ করো না। অনুগ্রহ প্রদর্শনের পথ অবলম্বন করো, কেননা আল্লাহ‌ অনুগ্রহ প্রদর্শনকারীদেরকে ভালোবাসেন। 

{আল বাকারাহঃ ১৯৫ } 


পবিত্র কোরআনের এ আয়াত দ্বারা স্পষ্ঠ প্রমাণিত যে ধুমপান সহ

সকল প্রকার মাদক হারাম।  


শিশুরা পরোক্ষ ধূমপানের কারণে নিউমোনিয়া ও অ্যাজমায় আক্রান্ত হয়ে মৃত্যুর দিকে ঝুঁকে পড়ে। এছাড়া পরোক্ষ ধূমপানের কারণে হৃদরোগ, ফুসফুসের ক্যান্সার সহ শ্বাস-প্রশ্বাসজনিত রোগও দেখা দেয়। গবেষণায় এও বেরিয়ে এসেছে যে, পরোক্ষ ধূমপান পুরুষের তুলনায় নারীর উপর বেশি ক্ষতিকর প্রভাব ফেলে। পরোক্ষ ধূমপানের কারণে বিশ্বে প্রতিবছর প্রায় ৮১,০০০ নারী মৃত্যুবরণ করেন।  তথ্য সুত্র উইপিকিডিয়া...


মাদক গ্রহণকারীরা একাধিক ব্যক্তি একই সিরিঞ্জ ব্যবহার করার ফলে এইডস হওয়ার আশংকা থাকে। আবার হেপাটাইটিস, ফুসফুসে ক্যান্সার, স্ট্রোক, হৃদরোগ, জন্ডিস, মস্তিষ্কে ও মেরুদন্ডে রোগ হতে পারে।


তথ্য সুত্র: উইপিকিডিয়া...


মাদক বা ধুমপান করে নিজের জীবনকে নিজেই ধ্বংসের দিকে ঠেলে দেওয়া হচ্ছে,  পাশাপাশি পরিবেশ ও অপচয় তো হচ্ছেই।

এজন্যই এগুলো হারাম করা হয়েছে।


ইসলাম ধর্মে (কোরআনে) যা কিছু ইরশাদ করা হয়েছে তা 

মানব জাতির জীবন ব্যাবস্থা পরিচালনা করার জন্যে ও মঙ্গলের জন্য। এজন্যই মাদকের মতো নিকৃষ্ট অখাদ্যকে হারাম করা হয়েছে। 

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ